মাগুরছড়া ব্লো-আউটের ১১ বছর পূর্ণ
ক্ষতিপূরণ আদায়ে কিছু সুপারিশ
(ধারাবাহিক-৯)
---সৈয়দ আমিরুজ্জামান
মাগুরছড়ার গ্যাস সম্পদ ও পরিবেশ ধ্বংসের ক্ষতিপূরণ আদায় জাতীয় কমিটি’ঃ
মাগুরছড়ায় মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি অক্সিডেন্টালের দায়িত্বহীনতা, অবহেলা ও ত্রুটির কারণে গ্যাস কূপের যে বিস্ফোরণ ঘটেছিল এবং গ্যাস সম্পদ, বন, জীব বৈচিত্র, পরিবেশের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তার যথাযথ ক্ষতিপূরণ অক্সিডেন্টালের দায়িত্ব গ্রহণকারী আরেক মার্কিন কোম্পানি ইউনোকল পরবর্তীতে নতুন স্বত্বক্রয়কারী শেভরনের কাছ থেকে আদায়ের নিমিত্তে আন্দোলন পরিচালনা করে আসছে 'মাগুরছড়ার গ্যাস সম্পদ ও পরিবেশ ধ্বংসের ক্ষতিপূরণ আদায় জাতীয় কমিটি'(''National Committee to realize the compensation for damaging gas resource & environment in Magurcherra''), তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট, গণমুক্তি ও জাতীয় সম্পদ রক্ষা সম্মিলিত আন্দোলন । জাহেদুর রহমান, আক্তার আহমদ চৌধুরী মামুন, সৈয়দ আমিরুজ্জামান, বেলায়েত হোসেন শিপার, শাহীরুল ইসলাম চৌধুরী, মুজিবুর রহমান রেনু, মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান (বর্তমানে যুক্তরাজ্য প্রবাসী), সৈয়দ গাউছুজ্জামান রুমান, জয়নাল চৌধুরী, নারী নেত্রী সৈয়দা তাহমিনা বেগম সীমা, পি·সুচিয়াং করডর, কবি সৈয়দ মিজানুর রহমান, দত্তরাম বর্মন, পারভেজ রশিদ চৌধুরী, লুৎফুর রহমান লুদু, কবি সৈয়দ নোমান আজমী ও খুরশেদ আলমকে নিয়ে গঠিত ১৭ সদস্য বিশিষ্ট 'মাগুরছড়ার গ্যাস সম্পদ ও পরিবেশ ধ্বংসের ক্ষতিপূরণ আদায় জাতীয় কমিটি'র উদ্যোগে প্রচার আন্দোলন, জাতীয়-আন্তর্জাতিক ক্যাম্পেইন, গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, পদযাত্রা, মানববন্ধন, বিক্ষোভে-সমাবেশসহ বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। কমিটি ক্যালেন্ডার ও লিফলেট ছেপে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে বিলি করেছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০০৮ রাত ২:২৭