কত কিছুই তো বাকি আছে এখনও
তোকে নিয়ে পূর্ণিমার চাঁদ দেখব,সারা রাত জেগে পূর্ণিমার আলোতে জোৎস্না বিলাস করব।বাড়ির আঙিনার ফুলের বাগান থেকে ভেসে আসবে দোলনচাঁপা ফুলের ঘ্রাণ,
হঠাৎ করে নিয়ে তোর জন্য নিয়ে আসব বেলি ফুল,এনে নিজ হাতে তোর খোপায় পরিয়ে দিব।মুখ পানে তাকিয়ে তুই বলবি ভালবাস আমায়?
আমি বলব ভালবাসি।তখনই বাইনা ধরবি গান গেয়ে শুনানোর,আমি বেশুর গলায় তকে গান শুনাব-শাওন ও রাতে যদি স্মরনে আসে মোরে।তুই গান শুনে হাসবি জানি তবুও বলবি খুব সুন্দর হয়েছে।আমি মুচকি হেসে তোকে স্বাগতম জানাব।
শ্রাবনের বর্ষণ মুখর দিনে যখন কোথাও যাব না তখন তুই আমার জন্য বুনা খিচুড়ি রান্না করে আনিস-,দুই জনে একসাথে খাব।তুই আমায় দুই নলা খাওয়াবি আমি তকে এক নলা খাওয়াব।সবাই তো এক নলা দেয় আর এক নলা খাই,তুই না হয় আমায় একটু বেশিই দিলি-
তার বিনিময়ে না হয় তকে একটু বেশিই ভালবাসব।অন্য কোন সন্ধায় আমি রান্না করে তকে দুই নলা দিব,কথা দিলাম-
যখন তুই চাইবি মেঘেদের সাথে খেলতে,তোকে নিয়ে যাব সাজেক ব্যালিতে,
যথন বলবি পাহাড় ভাল লাগছে না
তখন আমিই তকে নিয়ে যাব সমুদ্রে।
সূর্যাস্তের রক্তিম আভায় তোকে অপ্সরীর মত লাগবে জানি।
হেমন্তের সকালা তুই যখন দূর্বা ঘাসে হাটতে চাইবি,আমিও তখন তোর হাত ধরে হাটব।
বাড়ির চারদিকে কদম ফুলের গাছ লাগাব
প্রতি বর্ষায় বিবাহ বার্ষিকে তকে কদম ফুল দিয়ে বলব ভালবাসি(বিয়েটা কিন্তু বর্ষাকালে করব)।তর চোঁখে নিজ হাতে কাজল পরিয়ে দেব,কাজল পরা মেয়েদের আমার অসম্ভব ভাল লাগে।তোর ডাগর ডাগর চোখে কাজল দিলে তোকে ভালই লাগবে!
সমস্ত সময় জুড়ে তোকেই চাই,সত্যি তোকেই চাই!আর কাওকে না।
তুই যখন দূরে থাকবি তবে নিয়ে কয়েক লাইনের কবিতা লিখব,
টেলিফোন করে তকে,ভিনদেশি তাঁরা গানটা শুনাব।
নিজের অজান্তেই তোকে ভালবাসে ফেলেছি।
বড় বেশেই রে--
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯