somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এশিয়ান হাইওয়ে এবং দেশের স্বার্থ। যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের মিথ্যাচার

২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ১২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


দেশের স্বার্থ পরিপন্হি টিপাইমুখ বাঁধ এবং এশিয়ান হাইওয়ের নামে (রুট ১,২) করিডোর কে না বলুন।
এশিয়ান হাইওয়ের রুট ৩(AH41) নেপাল-ভারত-বাংলাদেশ-বার্মা- থাইল্যান্ড/চীন কে হাঁ বলুন।



যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের মিথ্যাচার কবে শেষ হবে? এই কিছু(জুনের ৩ তারিখে) দিন আগে উনি দম্ভ করে বলেছেন....

(১)যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ভারতকে ট্র্যানজিট দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছেন।

ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী বুধবার সচিবালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর মন্ত্রী সাংবাদিকদের কাছে এ মনোভাবের কথা জানান।

ভারতকে সড়ক অথবা রেল পথে ট্র্যানজিট দেওয়া হচ্ছে কি-না, এ প্রশ্নের জবাবে আবুল হোসেন বলেন, "এটা তো লাভজনক। ভারতকে ট্র্যানজিট দেওয়া হলে আমরাই লাভবান হবো। তাহলে আমরা এটা করবো না কেন?


ভারতীয় হাইকমিশনার সাংবাদিকদের বলেন, "বাংলাদেশের রেলখাতের উন্নয়ন এবং ট্র্যানজিটের বিষয়ে মন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করা হয়েছে।" - ঢাকা, জুন০৩ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)


আবার গত শুক্রবার পত্রিকায়(ইত্তেফাকে) দেখলাম উনি সংসদ কে জানাচ্ছেন যে...

(২)যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন সংসদকে জানান, এশিয়ান হাইওয়ের নামে ভারতকে ট্রানজিট দেয়া হয়নি। বরং বাংলাদেশ এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে যুক্ত হলে এশিয়াসহ ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে উঠবে, ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ হবে এবং বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প প্রসার হবে।

গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বিএনপির সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও হারুনুর রশিদের পৃথক প্রশ্নের জবাবে লিখিত উত্তরে যোগাযোগ মন্ত্রী এই তথ্য জানান।
ইত্তেফাক জুন ১৯, ২০০৯, শুক্রবার : ৫ আষাঢ়, ১৪১৬

>>যোযোগামন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের (২) নম্বরের লিখিত তথ্যের মধ্যে এশিয়া সহ ইউরোপীয় নেটওয়ার্কের কথা বলা হয়েছে। ভাই বোনেরা এবার একটু কষ্ট করে বাবু>বাবুয়া>বাবুই ভাইয়ের এই পোষ্টি পড়ুন... Click This Link ওহ্ হাঁ এই পোষ্টের জ্বীনের বাদশা ভাইয়ের মন্তব্য সমূহ মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।


(ভুলে যাওয়া জাতির স্মরনে আছে কি? জানি না! তবে এই পিনাক রন্জন চক্রবর্তি গত কেয়ারটেকার সরকারের সময় বলে ছিলো.. ভারত যত দিন ট্রানজিট না পায় তত দিন পর্যন্ত ট্রানজিটের দাবী জানাবে!!X( নানার বাড়ী নাকি;) ওহ্ ফুফাতো বোনের বাড়ীB-) )

এশিয়ান হাইওয়ের প্রস্তাবিত বাংলাদেশের রুট সমূহ :-

রুট এএইচ-১ বেনাপোল-যশোর-ঢাকা-কাঁচপুর-সিলেট-তামাবিল> ইন্ডিয়া(করিডোর কি?)

রুট এএইচ-২ হাটিকুমরুল-ঢাকা-কাঁচপুর-সিলেট-তামাবিল> ইন্ডিয়া(করিডোর কি?)

রুট এএইচ ৪১ মংলা-যশোর-হাটিকুমরুল-ঢাকা-কাঁচপুর-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ->মিয়ানমার
এশিয়া এবং ইউরোপীয় নেটওয়ার্ক!!

যোগাযোগমন্ত্রীর লিখিত এশিয়া সহ ইউরোপী নেটওয়ার্ক তাহলে বাঙালদের জন্য ভারতের সাত রাজ্যে? এমন কি রুট ১,২ এর মাধ্যমে নেপাল, ভূটানের সাথে সরাসরি যোগাযোগের কোন ব্যবস্হা নাই! এই দুই রুট দিয়ে বার্মা যেতে বাংলাদেশ কে সাতটি পাহাড়ী রাজ্য ঘুরে ফিরে প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হবে !! কত সময় লাগতে পারে? ঘন্টায় ৬৫ মাইল গতিতে গাড়ি চালানোর পর প্রায় ৩০০ ঘন্টা লাগবে!! অথচ বাংলাদেশ থেকে বার্মার প্রধান শহরের দূরত্ব ৩০০ শ কিলোমিটার
যা অতিক্রম করতে লাগবে মাত্র ৬ থেকে ৭ ঘন্টা। এশিয়ান হাইওয়ের নীতি অনুসারে রুট এএইচ ৪১-ই প্রধান রুট হাওয়ার কথা। যা বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ্য। কিন্তু যোগাযোগমন্ত্রী সংসদ কে জানালেন এশিয়া সহ ইউরোপী দেশ সমূহের সাথে যোগাযোগের কথা! রুট ১,২ হচ্ছে করিডোরের অনুরুপ যা এশিয়ান হাইওয়ের নাম নিয়েছে। এর আগে ভারত যখন বাংলাদেশের কাছে ট্রানজিটের নামে করিডোর চেয়ে ছিলো তখনকার প্রস্তাবিত রুট গুলো ও কিন্তু এমন-ই ছিলো। রুট এএইচ ১,২ দিয়ে দেশের কোন উন্নতি হবে না যা বলা হচ্ছে সে অনুসারে। শুধু মাত্র ভারতীয় হাইওয়ে যুক্ত হওয়া-ই! যা কাগজে কলমে এশিয়ান হাইওয়ে হবে। যোগাযোগমন্ত্রীর অবহতির মধ্যে দিয়ে নিশ্চয় খুব খুশি সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি এবং হারুনুর রশিদ। তারা আমাদের যোগ্যতম প্রতিনিধি? জানার অনেক কিছু এখনো তাদের বাকি আছে।


স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত ভারত নৌ ট্রানজিট লাভ করে যাচ্ছে। যার বিনিময়ে বাংলাদেশের লাভ বছরে মাত্র ২ কোটি টাকা। সেই নদী সমূহের ড্রেজিং খরচে বাংলাদেশের কত টাকা ব্যয় হয় বা হবে? বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতুতে বছরে কত টাকার টোল আদায় হয় বছরে? তা কি বছরে ২ কোটি টাকার থেকে বেশী? যোগাযোগমন্ত্রী তরল লাভের আশায় লোল ছড়াচ্ছেন! অথচ এই ভারত নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে নেপাল- বাংলাদেশ কে ৪০ কিলোমিটারের (নেপাল-বাংলাদেশের দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার)করিডোর দেয়নি নেপাল কে মংলা বন্দর ব্যবহারের জন্য! তখন কি বাংলাদেশের লাভবান সম্ভবনা ছিলো? আজকে যে মংলা বন্দর মৃত প্রায় তার কি এই অবস্হা হতো? এখানে উল্ল্যেখ মজার বিষয় হলো নেপাল কে প্রত্যেক দিন শুধু মাত্র ২ ঘন্টার জন্য বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা পর্যন্ত করিডোর সুবিধা ব্যবহার করতে দেয় ভারত! স্বাধীনতা যুদ্ধের বন্ধু রাষ্ট্র ভারত স্বাধীনতার পরে মাত্র কিছু দিনের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহার করতে দিতে অস্বীকৃতি জানায়!! যাই হোক....

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী সভার বৈঠকে এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক কে পক্ষভুক্ত করার বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চুক্তির মধ্যে বাংলাদেশের তিনটি রুট অন্তর্ভুক্ত আছে। তার প্রধান রুট গুলো হচ্ছে ১,২
আমাদের মন্ত্রী সভায় প্রস্তাবিত রুট ৪১(মংলা-যশোর-হাটিকুমরুল-ঢাকা-কাঁচপুর-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-টেকনাফ->মিয়ানমার ) ও গ্রহন যোগ্য নয়। তবে মন্দের ভালো। বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্হা তথা এশিয়ান হাইওয়ের মাধ্যমে সার্বিক উন্নায়নের জন্য রুট হাওয়া উচিত.. ভুটান-নেপাল-ভারত-বাংলাদেশ-বার্মা-থাইল্যান্ড/চীন। নেপাল ভুটান ছাড়া অন্য কোন রাষ্ট্র মংলা সমুদ্র বন্দর ব্যবহার করবে বলে আমার মনে হয় না। অথচ প্রস্তাবিত এশিয়ান হাইওয়ের মাধ্যমে সেই দেশ দুইটির সরাসরি যোগাযোগের কোন রুট নেই! তদ্রুপ চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর এক মাত্র ভারতীয় সাত রাজ্য ছাড়া অন্য কোন দেশের ব্যবহারের সম্ভবনা নাই। যা বলা হচ্ছে তা অতিরন্জিত। গভীর সমুদ্র বন্দর আরেকটা ফাঁদ। গ্লোবাল ওয়ামিং এর কারনে পৃথিবী ব্যাপি যে পরিবেশ বিপর্যয় হবে তার অন্যতম প্রধান শিকার হবে এই বাংলাদেশে। বলা হচ্ছে বাংলাদেশের দক্ষিন অন্চল সাগরে তলিয়ে যাবে অথচ সেই সম্ভবনাময় তলিয়ে যাওয়ার জাগায় কয়েক হাজার কোটি টাকার বন্দর করার পরিকল্পনা চলছে ৫০ বছর ব্যাপি! কিন্তু কয়েক কোটি টাকা দিয়ে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষণি অন্চলের বাঁধ গুলো কে সংরক্ষন করা হচ্ছে না! করিডোরের নামে এশিয়ান হাইওয়ে নির্মাণে যে আমাদের মন্ত্রীরা ব্যস্ত।

দিন বদলের দিনে দেশের স্বার্থের চেয়ে প্রতিদানের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে ডিজিটাল সরকার ব্যস্ত। রাজনীতিবিদের মধুর প্রতিহিংসার সেই খেলা চলছে আদিকালের ন্যায়। নিজেদের ব্যর্থতা নিজেরা কোন দিন স্বীকার করবে না! শুধু অন্যের
মন্দ গেয়ে ইতিহাস চর্চা করছে। জাতীয় স্বার্থের অনেক বিষয়ই তাদের অজানা! এরাই আমাদের জাতীয় নেতা! অনেক সংসদ সদস্য মন্ত্রী টিপাইমুখ বাঁধ, এশিয়ান হাইওয়ে সম্পর্কে কিছুই জানে না!! যতটুকু জানে তা পড়ানো। আমাদের জাতীয় নেতারা জাতীয় পশু হওয়ার যোগ্যতা রাখে কি না আমার সন্দেহ আছে।

করিডোর সিনড্রোম

১৯৭৪ সালের সিকিমের নির্বাচনে লেনদুপ দর্জির এস.এন.সি পার্টি ৩২ আসনের ৩১ টিই লাভ করে দিন বদলের জন্য ! কিন্তু সেই দর্জির পার্টি ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে একটি আসন ও লাভ করে নি! শেষ জীবনে দর্জির আকুতি..আমি ভারতের জন্য এত করলাম, এমনকি দেশটিও দিয়ে দিলাম, তার প্রতিদানে তারা আমায় এত অবহেলা করল। 'পদ্মভূষণ'' ভূষিত হয়ে বেঁচে আছে সিকিমবাসীর ঘৃণাতে।


Click This Link টু সিকিম।



সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০০৯ রাত ২:০৩
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×