সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত একজন পাকা খেলোয়াড়। রাজনীতির মাঠে তিনি প্রতিপক্ষকে ঘায়েল কিংবা তাদের বারে গোল করতে তার জুড়ি বিরল। সেই দাদা যখন নিজের জালে নিজে বন্ধী হন, তাকে রক্ষা করতে সরকারের কত কুটকৌশল শুরু হয়। কারণ তাকে ফাসালে শেখ হাসিনা ফেসে যাবেন। তাই দাদা বলেছেন সরকারের নয় নিজের ব্যর্থতায় এসব হয়েছে। আবার দাদাকে বাচাতে পি.এস বলেছে দাদার নয় এটা তার কাজ। তাই দাদা সুষ্ট তদন্তের স্বার্থে মন্ত্রীত্ব ত্যাগ করেন। এটাকে সহজে আই ওয়াশ বলা যায়। পরের দিন আবার দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে প্রধানমন্ত্রী তাকে বহাল করেন।
এবার শুরু হয় তদন্তের পালা্। দেশের ফিডারের দুধ খায় না। নিজে কর্ম করে হাত দিয়ে ভাত খায়। বাংলাদেশে সরকারীদলের কোন মন্ত্রী-এম.পি বিরুদ্ধে তদন্তের রিপোর্ট দেয়ার মত সাহসী কাপুরুষ এখনো জন্মেনি।
দাদার তদন্তে কিছু হবে না, সেটা দেশের আবাল বৃদ্ধ বনিতা জানে। দাদা বলেছেন একাজে সরকার নয়, নিজের ব্যর্থতা। পি.এস বলেছে দাদার নয়, তার নিজের ব্যর্থতা। ব্যর্থতা কোখায় গিয়ে দাড়াবে। এই প্রথম এককাজে অনেকের ব্যর্থতার স্বীকার । তাই তদন্ত কমিটি বেহায়ার মত দাদার সংশ্লিষ্টতা নাই নির্লজ্জ মিথ্যার আশ্রয় নেয়। শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করে বলেছিলেন, সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি। আওয়ামীলীগ সম্পর্কে শেখের ঐতিহাসিক সত্য বারবার আওয়ামিলীগ প্রমান দিয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০১২ ভোর ৫:৪৮