মানুষ মরে রাস্তা ঘাটে পিটানি খাইয়া, গুলি খাইয়া, জর্দার ডিব্বা খাইয়া, আগুনে পুইড়া। কুত্তা বিলাই ঘুমায় বেড রুমে।
কুকুড়টার সামান্য অসুখ হৈলে মন খারাপ হয়া যায় , অতিরিক্ত আবেগবানরা আবার কেদেও ফেলেন।
আর মানুষ মরলে.. ঘৃনায় মুখ ফিরিয়ে নেই।
কি বিচ্ছিরি অবস্থা! কেমন আনস্মার্ট ভাবে দলা-মুচরা করে পরে আছে বডিটা।
বলতে বলতে থু থু চলে আসে মুখে, যে থু থু গিলে ফেলা যায় না। গেলার চেস্টা করলে গলায় আটকে থাকে মুখেও আসে না পেটেও যায় না।
অস্বস্তি বোধ করি তখন। হিন্দি গানের তালে মাথা দূলিয়ে দুলিয়ে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলার চেস্টা করি অস্বস্তিটা, ভুলে যেতে চেস্টা করি এইসব সস্তা সেন্টিমেন্ট।
ইমোশন কে এতো প্রায়োরিটি দিতে নেই ঠোট নেড়ে নেড়ে বলি, বলে ঝালাই করে নেই শেখা দু এক্টা ইংরেজি শব্দ।
রাতে ভরপেট ভোজনের পর নিউজ দেখতে দেখতে ভুরু কুচকে বলি নাহহ, এই দেশে আর থাকবো না। মানুষ থাকে এই দেশে!!