প্রপাগান্ডা ১:

বাস্তবতা ১: এটা আসলে জুন, ২০১২ এ ইলেক্ট্রিক শর্ট সার্কিটে দু:খজনকভাবে পুড়ে যাওয়া ভারতের কাশ্মীরের এক দরগার ছবি ।
প্রপাগান্ডা ২:

বাস্তবতা ২: ছবিটা থাইল্যন্ডের। সেনারা অবৈধ ইমিগ্রান্টদের ধরে শাস্তি হিসাবে সমুদ্রের তীরে শুইয়ে রেখেছে। জীবনে কোনদিন কেউ দেখেছে লাশ মাথার নিচে হাত দিয়ে শুয়ে থাকে?
প্রপাগান্ডা ৩:

বাস্তবতা ৩: ১৯৬৮ সালের ছবি। ভিয়েতনামের কুখ্যাত মাই লাই ম্যাসাকার।
প্রপাগান্ডা ৪:

বাস্তবতা ৪: অক্টোবর, ২০০৭ সালে মায়ানমার আর্মি আর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের মধ্যে সংঘর্ষের ছবি।
প্রপাগান্ডা ৫:

বাস্তবতা ৫: এটা ফেব্রুয়ারী,২০০৯ এর ইন্দোনেশিয়ার ঘটনা ।
প্রপাগান্ডা ৬:

বাস্তবতা ৬: এইটা মে, ২০১২ তে সিরিয়ার হউলা ম্যাসাকারের ছবি ।
প্রপাগান্ডা ৭:

বাস্তবতা ৭: এটা ২০০৪ সালের থাইল্যান্ডের ঘটনা।
প্রপাগান্ডা ৮:

বাস্তবতা ৮: ছবিটি ১৪ই এপ্রিল ২০১০ সালে চীনে ভুমিকম্পে নিহত মানুষদের ; তিব্বতি সন্ন্যাসীরা মৃতদেহ গুলো একসাথে দাহ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল| ৬.৯ মাত্রার এই ভুমিকম্পে প্রায় ২৬০০ মানুষ মারা যায়| এই ছবিটি ২০১১ সালে World Press Photo exhibition এ দ্বিতীয় পুরস্কার পায় | (কৃতজ্ঞতা ব্লগার প্রতিবাদী_কন্ঠ)
প্রপাগান্ডা ৯:

বাস্তবতা ৯: আসলে এটা কঙ্গোর একটি ট্যাংকার দুর্ঘটনায় মৃতদের ছবি।
প্রপাগান্ডা ১০:

বাস্তবতা ১০: ২০০৬ সাল থেকে এই ছবি নেটে রয়েছে (১, ২, ৩)। তাছাড়া এই লোকের গায়ের রং দেখুন।
প্রপাগান্ডা ১১:

বাস্তবতা ১১: ২০০৮ সালে মায়ানমারের উপর দিয়ে চলে যাওয়া নার্গিস সাইক্লোনে মৃত শিশুদের ছবি।