যে দুজন মারা গেছে তার কমপক্ষে একজন নিজেদের হাতেই খুন হয়েছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তার স্বপক্ষে কিছু প্রমাণও মিলেছে। প্রমাণ বলতে ঘটনাস্থলের কিছু ছবি। মেটা ডাটা মিলিয়ে ছবিগুলো তোলার সময় চিহ্নিত করে মাসুদের অবস্থান বের করার চেষ্টা করা হয়েছে। ২টা ১৮ মিনিটে সংঘাত যখন শুরু হয় মাসুদ তখন চত্বরের কাছাকাছি ছিলো। এরপর পেছন থেকে পুলিশ এবং সামনে থেকে ছাত্রলীগের আক্রমণে শিবির দুভাগে ভাগ হয়ে যায়। মাসুদ সহ একদল কাছের একটা পাহাড়ে ওঠে। সময় তখন ২টা ২৫ মিনিট। ঠিক পাচ মিনিট পর দেখা যায় পাহাড়ের ঢাল থেকে মাসুদের মৃতদেহ উদ্ধার করে রাস্তায় নামিয়ে এনেছে পুলিশ। ওই ঢালু পাহাড় থেকে ছাত্রলীগের অবস্থান প্রায় ৪০ গজের মতো দূরে। শার্প শূটার ছাড়া ওই ঢালে অবস্থানরত কাউকে মারা সম্ভব না, এবং ভারী অস্ত্র ছাড়া। মাসুদকে মারা হয়েছে ক্লোজ রেঞ্জে, গুলির আগে তাকে শক্ত কিছু দিয়ে আঘাতও করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই কাজটা একমাত্র পাহাড়ে তার সঙ্গীদের পক্ষেই সম্ভব। যাহোক আর বেশী কিছু না বলি। বাকিটা ছবিতে মিলিয়ে নিন।

সময় দুপুর ২ টা ১১ মিনিট



দুপুর ২ টা ১১ মিনিট



সময় দুপুর ২ টা ১১ মিনিট



দুপুর ২ টা ১৬ মিনিট



দুপুর ২ টা ১৬ মিনিট



প্রথম আলোর নিচের ছবিটা ব্যবহার করা হলো ধারাবাহিকতা বোঝাতে। আক্রমনের শুরুতে মাসুদ ছিলো সামনেই।




ডেইলি স্টারের নিচের ছবিটা ব্যবহার করা হলো ধারাবাহিকতা বোঝাতে। ছবির দা ওয়ালা ডানে চলে যায়, মাসুদ সহ পেছনের অংশটা পাহাড়ের দিকে সরে যায় ছাত্রলীগ-পুলিশের যৌথ তোপে



দুপুর ২ টা ১৮ মিনিট



দুপুর ২ টা ১৮ মিনিট



দুপুর ২ টা ২৫ মিনিট: এই দিক লীগ ঐদিকে শিবির



দুপুর ২ টা ২৫ মিনিট: শিবির পালাচ্ছে



দুপুর ২ টা ২৬ মিনিট: লীগ দখলে নিয়েছে চত্ত্বর



দুপুর ২ টা ৩০ মিনিট: পুলিশ পাহাড় থেকে মাসুদের বডি নামাচ্ছে



দুপুর ২ টা ৩১ মিনিট



দুপুর ২ টা ৩১ মিনিট



দুপুর ২ টা ৩২ মিনিট



দুপুর ২ টা ৩২ মিনিট







ছবিগুলো সংগৃহীত হয়েছে নিচের ফেসবুক এলবাম থেকে।


Click This Link

ফেসবুকে লগইন থাকতে হবে মূল এলবাম দেখতে হলে।