আমার যৌবনরে রঙ্গণি সময় গুলো অতবিাহতি হয়েছে এই শহরে.. .. .., সুপ্রয়ি ব্লগারগণ আমি আপনাদরে উদ্দ্যেশে আমার অনুভূতি গুলো ভাগ করে নবে এই লেখায় ।
আশাকরি সাথে থাকবনে--------------
যেভাবে শুরূ
উচ্চ মাধ্যমকি পাশ করার পর ভারত সরকাররে বৃত্তি পলোম । পরিবারের সবার উপদেশে নিজ বাসভূম ছেড়ে পরদেশে যাবার সমস্ত আয়োজন করে... ভারমুক্ত হলাম । আমার বাবা/মায়রে ন্বপ্ন ছেলে উচ্চশিক্ষিত হবে, মানুষ হবে ।
যাবার দিন এসে গলে..মা/বাবার দোয়া,সবার উপদশে মালা নিয়ে এয়ারর্পোট এ হাজির হলাম..সাথে মা/বাবা ছলি .যখন বিদায় র্মূহূত এসগেলে মা’র চোখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না । তার একমাত্র নাড়ি ছেড়া ধনকে বিদায় দিতে হয়তো তার প্রচুর কষ্ট হচ্ছলি..বাবা সাবলিল ছিলেন..
যতারীতি ইমগ্রিশেন সম্পন্ন করে, বোডিং পাস নিয়ে বিমানে আরোহন করলাম. আমার ফ্লাইট ঢাকা-কোলকাতা, কোলকাতা-ব্যাঙ্গালোর ।
বিমান উড্ডয়ন করার পর..জানালা দিয়ে দেখছিলাম আমার দেশের অপার-রূপ,মন গাইছিলো এমন দশেটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি..সত্যিই আমার তাই মনে হয়ছিলো..
৪৫ মি: র্জানি শেষ করে দমদম এয়ার্রপোটে আমার কানকেটিং ফ্লাইটের জন্য অপক্ষো করছিলাম...
ওরা যতই বাংলা বলুক আমার বারবার মনে হচ্ছিল এই মাটি,মানুষ কিছুই আমার না । আমি ছেড়ে এসেছি আমার মা,মাটি,মানুষ কে ।
আমার শিক্ষার তির্থস্খান ব্যাঙ্গালোর পৌছলাম রাত ১১.৩০ মি: । আমার পরিচিত কেউ ছি্ল না । তাই যাবার আগে আমার ইন্সষ্টিটিউট এর কো-অরডিনেটর কে ফোন করে সব ডিটেইলইস বলেছিলাম ।আমি-বিবেকানন্দ ইন্সষ্টিটিউট অব টেকনোলোজি -বিশ্বশ্বরাইয়া টেকনিক্যাল ইঊনিভাসিটি'র , ব্যাচেলর অব ইনজিনিয়ারিং ইন কম্পিউটার সাইন্স এর ছাত্র ছিলাম । উনি আমাকে এয়ারর্পোট এ রিসিভ করে হোটেলে নিয়ে গেলেন । হোটলে অশোকা-ইন । উনি আমাকে সব কিছু ভালভাবে বুঝিয়ে-সকালে ইন্সষ্টিটিউট এ দেখা হবে বলে চলে গেলেন । আর বলে গেলেন কেমন করে আমাকে ইন্সষ্টিটিউট এ যেতে হবে । আজ এতদিন পরেও উনি আমার স্মৃতিতে অম্লান ।
চলবে... ..