somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এক ঝাঁক জিনিয়াস নিউ জেনারেশন অব আওয়ার ব্লগ

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ব্লগ ও ফেসবুক এই দুই এর মাঝে কোনটি আমার বেশি প্রিয় আমাকে প্রশ্ন করা হয় যদি, আমি চোখ বুজেই বলে দেবো ব্লগ। বর্তমান বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকের জনপ্রিয়তার কথা বলে শেষ করা যাবেনা। ফেসবুক তার প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে বর্তমান বিশ্বের শুধু ইয়াং জেনারেশন নয় বরং প্রায় প্রতিটা বয়সের, পেশার ও সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করে নিয়েছে। ফেসবুক চেনেনা এমন মানুষ বোধ অজ পাড়াগায়েও আজ আর খুঁজে পাওয়া যাবেনা। সেদিন আমার ক্লাসে এ, বি, সি, ডি চেনানোর সময় একটা বেবি "এফ" আসতেই চিল্লিয়ে বলে উঠলো "ফেসবুক"! আমি তো অবাক, পেট থেকেই পড়েই এরা ফেসবুক জেনে যাচ্ছে, আসলে পেট থেকে পড়েই না পেটে থাকতেই মায়েদের কল্যানে ফেসবুক চিনে যাচ্ছে বর্তমান নিউ জেনারশন বেবিরাও। আমাদের অবসরপ্রাপ্ত চাচা, মামা থেকে শুরু করে মামী খালা ফুপুদেরও এখন দিনের অনেকটা সময়ই কাটে ফেসবুকে। সকলের কাছে ফেসবুকের জয় জয়াকার কিন্তু আমার কাছে ব্লগ যতখানি আনন্দ, বেদনা, হাসিখেলা ও জীবনের নানা মুহুর্তে নানা বিষয়ের শিক্ষনীয় ব্যাপারগুলোতে জড়িয়ে আছে তার কাছে সহস্র ফেসবুকও মূল্যহীন। হাসি, কান্না, আনন্দ, বেদনা, ক্ষোভ, ক্রোধ বা নিছক খেলা খেলা সারাবেলা নানা রকম মিশ্র অনুভুতির দোলায় দুলতে দুলতে এতগুলো দিন কেটে গেলো এই ব্লগে। ব্লগের নানা সময় দেখেছি, সুসময়, দুঃসময়,খ্যাতি, প্রতিপত্তি বা নিষ্ঠুর সময়গুলোও। সেসব আমার নিজস্ব একান্ত অনুভুতি। কেউ এসব নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যায় গেলে ভুল করবে। কোনো কূল কিনারা পাবেনা। ঠিক সেই নিজস্ব অনুভুতিগুলির ভেতর থেকেই উপলদ্ধ করলাম এ বছর ২০১৫ এ ব্লগে উদীয়মান হয়েছে এক ঝাঁক উজ্বল নক্ষত্র।আমার ভাষায় একঝাঁক জিনিয়াস নিউ জেনারেশন অব আওয়ার ব্লগ। আজ তাদের কথাই আমি লিখে রাখতে চাই আমার ব্লগের পাতায়।

শতদ্রু একটি নদী...
বর্তমান সময়ের আমার চোখে দেখা সেই সেরা জিনিয়াসদের মধ্যে প্রথমেই যার নামটি এসে যায়। সে আমার শতদ্রু একটি নদী... ভাইয়া। তাকে যদিও নতুন করে চেনাবার কিছুই নেই তবুও আমার নিজের স্মৃতির পাতাটিতেই তার ব্লগ লিঙ্কটি ধরে রাখার উদ্দেশ্যে এইখানে লিঙ্কটি রাখছি। তার ব্লগ লিঙ্ক শতদ্রু একটি নদী... এই ভাইয়ার লেখাগুলিরর মাঝে প্রথমেই যে লেখাটি পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম গল্পঃ এন্ড দেন আই ডিসাইডেড টু কিক মাইসেলফ আউট অফ হেভেন!! । তার অসাধারণ লেখনী, অপূর্ব সব ভাবনাবলী বা অকল্পনীয় মজাদার রসবোধ এবং রচনাশৈলী এ লেখায় ফুটে উঠেছে যা মনে হয় পাঠক মাত্রই অনস্বীকার্য্য। লেখাটি শুধুই রম্য নয় এর মাঝে গুঢ় অন্তর্নিহিত অর্থগুলি নিয়ে ভাইয়া যতটা ভেবেছে আমি সবটা না বুঝলেও তার মূল্য যে অনেক খানি সেটুকু বুঝি। এরপর ভাইয়া যেসব কবিতার এক্সপেরিমেন্ট বলে থাকে সেসব এক্সপেরিমেন্টের মাঝেও গুঢ় অর্থগুলি খোঁজার চেষ্টা করেছি, যদিও ফেইল করেছি সবটা বুঝতে তবুও এতটুকুই বুঝেছি, লেখাগুলো ভাইয়ার শুধুই এক্সপেরিমেন্ট নয় নিজের সাথে নিজের বোঝাপড়া বা আত্মকথন, এ জগৎ সংসারের নানা বিভেদ বৈষম্য বা ওপারের জগৎ বা জগৎকর্তার সাথে সম্পর্কিত। শুধু তাই নয়, ভাইয়ার এক একটি বাংলাদেশের ইতিহাস এক একটি সামুপিডিয়া। এত পরিশ্রমী, ভাবনাশীল লেখা আজকাল অনেক কমে এসেছে সামুতে। ভাইয়া শুধু নিজের লেখা নিয়েই ব্যাস্ত তাও নয়। অন্যের ব্লগ কতটা মন দিয়ে পড়ে তা তার সুচিন্তিত মতামত বা মন্তব্যেই বোঝা যায়। আর আমি অবাক হয়ে যাই কত কিছুই না জানে সে। সারাদিন বুঝি পড়ালেখা নিয়েই কাটিয়ে দেয়। আর মাঝে মাঝে সন্দেহ হয় আমাদের মত নরমাল মানুষের মাথা নিয়ে জন্মায়নি ভাইয়াটা। জন্মেছে সে উচ্চবুদ্ধিসম্পন্ন কোনো ভীন গ্রহের এলিয়েনের বুদ্ধি নিয়েই হয়তোবা। অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য ভাইয়া। তুমি এ যুগের একজন প্রকৃত ব্লগার। তোমার থেকে চাইবার ও পাবারও আছে অনেক কিছুই আমাদের। ভাইয়া তার ইতিহাস পোস্টগুলিসহ অনেক লেখাই মুছে দিয়েছে তাই শুধু এই একটি পোস্টই পাওয়া গেলো ইতিহাস বিষয়ক সময় কাউকে ক্ষমা করেনা!! - (পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পন এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়)। ভাইয়ার কাছে অনুরোধ শুধু নিজের জন্য নয় আমাদের জন্যও তোমার অমূল্য লেখাগুলি রেখে দিও তোমার অমূল্য ব্লগের পাতায়। অনেক অনেক ভালোবাসা তোমার জন্য।

জেন রসি
জেন রসি ভাইয়া বা আমার জিনিভাইয়া, তাকে আমি জিনিভাইয়া বলে ডাকি। তার আপেক্ষিকতা তত্ব বা মহাকালবাদ, পরাবাস্তবকাল বিষয়ক কথাবার্তা শুধু আমার মাথার উপর দিয়েই যায় তা নয় এই ব্লগে দেখা আমার চোখে সর্ববিদ্যাধরী, মহাজ্ঞানী এবং একই সঙ্গে দুনিয়ার সকল ম্যুভি এবং বই বিশারদ রিকিমনিরও মাথার উপর দিয়ে যায় বলে শুনেছি। ভাইয়ার এই এতটুকু মাথায় এতকিছু ধরে রেখেছে কিভাবে আমি জানিনা। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় কোনো পন্ডিৎ কালীদাস বা এমন কোনো নাম না জানা মহা জ্ঞানীগুণীজনের প্রেত্মাতা ভর করছে ভাইয়ার মাথায় তাই তো এমন সব জ্ঞানের কথা বলে যে আকাশে বসেও আমি তার কিছুই ধরতে পারিনা। সে যাইহোক প্রথমেই অবাক হয়েছিলাম আমার ব্লগে ভাইয়ার কোনো এক তত্বজ্ঞানী কমেন্টে। তারপর আমি তাকে দেখতে গেলাম। দেখলাম তার মানুষ, অমানুষ সমীকরণ,গনতন্ত্রের নামে চলছে মধ্যযুগীয় চেতনার বিকাশ,আধুনিক যুগে গ্রীক মিথলজির প্রভাব বাপরে মানবিকতা, মনুষত্ব, গনতান্ত্রিক ভাবনাচিন্তা, গ্রীক মিথলজি!!!! এসব দেখে মাথায় একটা কথায় এলো, এদের মাথায় এরা সব কি নিয়ে ঘোরে আজকাল! আমি সত্যি মুগ্ধ হলাম। অবাকও হলাম। ভাইয়ার সাথে পরিচয়ের পর ভাইয়ার লেখা প্রথম কবিতা আহা! কি এক অপূর্ব সময়! এই কবিতা পড়ে আমি এতটাই মুগ্ধ! কি আর বলবো সে কথা। এরপর ভাইয়ার অনেক পোস্টই পড়ছি আর যত পড়ছি ততটাই মুগ্ধ হচ্ছি। আমার প্রিয় পোস্ট গুলোর তালিকায় তার পোস্টগুলির সংখ্যা বাড়ছেই । তেমনি কিছু পোস্ট।
তুই বরং মন খুলে আজ নাঁচ!!! ,গল্পঃ নিমন্ত্রণদুমুঠো সুখ, উদাসী ভোর, বিষাদসম....... ,তুমি তোমরা তোমাদের ,অমলিন মুহূর্তের আনন্দ উৎসবগল্পঃ শামুক ,এক হৃদয়ের শীতসকালে ভাইয়া শুধু নিজের লেখাতেই না অন্যের লেখাগুলোও যতটা মন দিয়ে পড়ে ততটাই মূল্যবান মন্তব্যও দিয়ে যায়। এই বয়সে এমন ঠান্ডা মস্তিুস্কের বুদ্ধিমান প্রাণী! আমার তাকে নিয়েও সন্দেহ আছে যে কোনো উন্নত গ্রহ থেকেই বুঝি নেমে এসেছে আমার জিনিভাইয়াটা। অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা তোমার জন্য ভাইয়ামনি।

রিকি '
রিকিমনির কথা আর কি বলবো! তাকে আমার নারীরত্ন উপাধি দিতে ইচ্ছে করে। পৃথিবীর সকল বিষয়ে সকল জ্ঞান মনে হয় মাথায় ধরে রেখেছে এই আপুটা। তার মত এত সুবিস্তৃত সুবিশাল ম্যুভি নলেজ ভান্ডার মনে হয় এ ব্লগে কারো নেই। যখন এই তিন পন্ডিৎ শতদ্রু, জিনিভাইয়া আর রিকিমনির কোনো বিষয়ে আলোচনা বা তর্ক হয় তখন তা হয়ে ওঠে দেখার মত। আমি এদিক ওদিক কোনোদিকেই বুদ্ধিতে কুলোতে না পেরে আমার অভিনয় প্রতিভা দিয়ে কোনোমতে ভুংভাং দিয়ে তাদের সাথে তাল মিলাই মানে ম্যানেজ করি আর কি। সে যাইহোক রিকিমনির শ্রেষ্ঠ ম্যুভি রিভিউটা আমার মতে,“Marshland 2014 (Original Title: La Isla Minima)”--- স্প্যানিশ এই সিনেমাটি মানব চরিত্রের দুর্বোধ্য সমীকরণের সুনিপুণ এক প্রতিপাদিত রহস্যের ব্যাখ্যা B:-/ B:-/ B:-/ এছাড়াও বন্ধু দিবস হতে শুরু করে ঈদের দিন পর্যন্ত টপিক রিলেটেড ম্যুভি রিভিউ লেখায় তার জুড়ি মেলা ভার। শুধু তাই নয় শতদ্রু ভাইয়ার ফেবোন্নাকি রাশিমালা থেকে শুরু করে জিনি ভাইয়ার মালানক্সি না কি যেন শামুক (Mollusca-শুধু শামুক না যে কোন খোলস জাতীয় Invertebrate এতে পড়ে) পর্যন্ত সবকিছুতেই তার এমনি পান্ডিত্য।রিকিমনি তোমার জ্ঞান সাগর আরও প্রসারিত হৌক আর জীবনে অনেক বড় হও তুমি।

উর্বি
আমাদের উর্বিমনি! আলাদা করে তার কোনো পোস্টের লিঙ্ক দিতে হবেনা। তার লিঙ্কে ঢুকলেই দেখা যাবে তার রোজকার অপূর্ব সব অঙ্কন চর্চা। একটু একটু করে আপুনিটা এত সুন্দর সব ছবি এঁকেছে। প্রথম যখন এই জিনিয়ার পুচ্চি আপুটাকে দেখি, তার ব্লগে কেনো যেন মনে হত সেথায় ছিলো এক বিষন্নতার ছায়া। কিন্তু দিনে দিনে আমাদের জিনিয়াস সব ভাইয়া আপুদের উৎসাহ উদ্দিপনায় আর ভালোবাসায় উচ্ছলতায় ভরে উঠেছে আপুটা। অনেক শুভকামনা তোমার জন্য পুচ্চি আপু।

এস কাজী
এস কাজী বা আমার জামাই বাবা। এ ব্লগের আরেক উদীয়মান নক্ষত্র। রম্যে এখন থেকেই তার যে দক্ষতা চোখে পড়ছে আর একটু বড় হতে হতে কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে। শুধু নিজের লেখা ছাড়াও অন্যন্যদের পোস্ট পড়া ও তাতে মজাদার কমেন্ট দিতেও তিনি মহা পারদর্শী। এস কাজী ভাইয়ার অনেক অনেক সুন্দর একটি উজ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। সারাজীবন এমনি হাসিখুশী থাকো এবং একজন চমৎকার মানুষ হয়ে ওঠো।

কি করি আজ ভেবে না পাই
ভাইয়াটা এক ছড়াপ্রিয় ভাইয়া। প্রায়ই তার সাথে জমে ওঠে আমার ছড়ার খেলা। তেমনি এক ছড়াময় পো্স্ট শায়মা আপু রাগ করোনা। যে পোস্ট এখনও চলছে আমার ছড়ার খেলা । কবে শেষ হবে জানা নাই। ভাইয়া শুধু ছড়া জিনিয়াসই নয়। তাকে দেখলে মনে হয় দুনিয়ার সব আনন্দ ঘিরে আছে তাকে। আমার প্রানবন্ত এই প্রিয় ভাইয়াটার সর্বাঙ্গীন সুন্দর জীবন কামনা করছি। অনেক ভালো থাকো সারাজীবন ভাইয়ামনি।:)

গেম চেঞ্জার
রম্যে, গল্পে বা ছবিব্লগেই। সবখানেই তার পারদ্শীতা। আমাদের এই ব্লগের নবরত্নদের মাঝে গেম চেঞ্জার ভাইয়াটার নামও জ্বলজ্বল করে তাই। তবে ভাইয়া জানেনা তীব্র অনুভুতির তার এক একটা কাব্য বুকের ভেতরে নাড়িয়ে দিয়ে যায়। আমার ধারণা ভাইয়া একজন মালটিপল ট্যালেন্ট! ভাইয়ার জন্য অনেক অনেক দোয়া আর ভালোবাসা।

কথাকথিকেথিকথন
নামটি এতটাই খটোমটো যে তার নাম লিখতে বা বলতে কোনোটাতেই সুবিধা করতে পারিনা আমি। তবে কথাকথি আপুনি বা ভাইয়ানীর কবিতা ছুঁয়ে যায় হৃদয়। নিগুঢ় ভাবার্থের অন্তর্ভেদী সব কবিতা পড়ে মানতেই হয় দিস আপুনি অর ভাইয়ানী ইজ আ জিনিয়াস।

সাদ রহমান
অনেকেই হয়তো জানেনা ভাইয়ার একেকটা পোস্ট একেকটার তুলনা। তা যে পোস্টটি পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম সেটি এম আই এ ঘোস্ট? রিয়েলি! এই অবাক করা গল্পটি পড়ে আমিও অবাক হলাম। তার সাবলীল ভঙ্গিমা, গল্পের স্টাইল ও গঠন এবং মূল বক্তব্য খুবই অবাক করা সুন্দর। ভাইয়ার এ গল্পটি পড়েই আমি তার ফ্যান। এরপর একের পর এক অসাধারণ সব পোস্ট লিখেছে ভাইয়াটা। যে কেউ সেসব পড়লেই মুগ্ধ হতে বাধ্য। ভাইয়া তুমি অনেক বড় হও জীবনে। অনেক অনেক দোয়া আর ভালোবাসা।

দীপংকর চন্দ
এক অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী বুঝি এই ভাইয়াটা। তার লেখা গদ্য, মুক্তগদ্য বা কবিতা যতই পড়ি ততই মুগ্ধ হই। সাবলীল ঝরঝরে গদ্য এবং পদ্য যা হৃদয় ছু্ঁয়ে যায় তা বুঝি একেই বলে। ভাইয়ার মুগ্ধ করা কয়েকটি লেখনী আমার চোখে-
সেই চুলে জড়াইয়া ছিলো রক্তজবা ফুল
তথাপি থাকিল বুকে বালিকার ছায়া
হয়তো এ চিঠি পড়বে না চোখে তোর
এসব ছাড়াও ভাইয়ার ব্লগে আছে অসাধারণ সব লেখা যা দিয়ে ভাইয়া আমার চোখে এক অনবদ্য অতুলনীয় মানুষে পরিনত হয়েছে।:)

রূপক বিধৌত সাধু
আরেক উজ্জ্বল নক্ষত্র এই সাধু ভাইয়াটা। গদ্যে, কবিতায় ও নানামুখী লেখায় তার অন্যন্য সাধারণ প্রতিভার দেখা মেলে। অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো।

বসেছিলাম একঝাঁক নতুন জিনিয়াস ভাইয়া, আপুদেরকে নিয়ে লিখতে কিন্তু লিখতে গিয়ে মনে হচ্ছে কথাই ফুরোচ্ছনা। নিশ্চয় আবার কাল থেকেই হাত ব্যাথা শুরু হয়ে যাবে। :( ভয় পাচ্ছি লেখাটাকে বাড়াতে। তবুও আরও কিছু ভাইয়া আপুনিদের কথা না বললেই নয় যারা ব্লগাকাশে জ্বল জ্বল করে জ্বলা আরও কিছু উজ্জ্বল নক্ষত্র। আমি তাদের লিঙ্কগুলি নীচে দিয়ে দিলাম।

বিপ্লব06
কামরুন নাহার বীথি
কাবিল
আলোরিকা
শামছুল ইসলাম
মানস চোখ
রুদ্র জাহেদ
অন্ধবিন্দু
শামীম আরেফীন
কিরমানী লিটন
দিশেহারা রাজপুত্র
ক্রিবিন ভাইয়ার লিঙ্কটা খুঁজে পাচ্ছি না।:(

ব্লগের একঝাঁক জিনিয়াস নিউ জেনারেশনের সাথে সাথে আমি স্মরণ করছি পুরোনো পাঁচ বা পঞ্চরত্নকে-

নূর মোহাম্মদ নূরু
আমার মতে তার ব্লগটি একটি রত্নভান্ডার।ভাইয়ার জন্য অশেষ ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা।
গিয়াসলিটন
আরেকটি রত্নভান্ডার
বশর সিদ্দিকী
আরও একটি বিশেষ নক্ষত্রজ্জ্বল ব্লগ
মাঈনউদ্দিন মইনুল
তার বুদ্ধিবৃত্তিক লেখনীগুলি ব্লগের সম্পদ।
আহমেদ জী এস
যার কথা ভাষায় প্রকাশের ক্ষমতা নেই আমার।



সবাই ভালো থাকুক, সুখে থাকুক ও শান্তিতে থাকুক।:) :) :)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭
৫৮৮টি মন্তব্য ৫৭২টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পার্বত্য চট্টগ্রাম- মিয়ানমার-মিজোরাম ও মনিপুর রাজ্য মিলে খ্রিস্টান রাষ্ট্র গঠনের চক্রান্ত চলছে?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০১


মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী লালদুহোমা সেপ্টেম্বর মাসে আমেরিকা ভ্রমণ করেছেন । সেখানে তিনি ইন্ডিয়ানা তে বক্তব্য প্রদান কালে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী chin-kuki-zo দের জন্য আলাদা রাষ্ট্র গঠনে আমেরিকার সাহায্য চেয়েছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×