সুখে দুঃখে, আনন্দ বেদনায় এই ব্লগটাতে জড়িয়ে আছি বেশ কিছু বছর ধরে। কখন কিভাবে যে এই ব্লগ আর ব্লগের মানুষগুলোর মায়ায় জড়িয়ে গেছিলাম, জানতেও পাইনি তা আমি। ২০০৮ এ যখন এই ব্লগটাতে আসি, মুগ্ধ হয়েছিলাম কিছু মানুষের লেখনিতে, মায়ায়, কথার যাদুতে। সেই সব নিয়েই আমার আজকের এই পোস্ট। তবে এই মানুষগুলোর বেশীভাগই এখন আর এই ব্লগে নেই তবুও তারা আছে আমার স্মৃতিতে, আমার ভালোবাসায়। যাদের লেখাগুলো পড়ে আমি একদিন নিজের অজান্তেই তাদের গুনমুগ্ধ হয়েছিলাম সেই লেখাগুলোই শেয়ার করছি এখানে। তাদেরকে আর তাদের লেখগুলোকে চিনুক আজকের নতুন দিনের মানুষেরা।
সোনাবীজ অথবা খলিলভাইয়া অথবা আমার ফারিহানভাইয়া
ব্লগে আসার অনেক আগে থেকেই তার সাথে আমার পরিচয়। কিভাবে? ব্লগে আসার অনেক আগেই আমি তার একটি বই পড়েছিলাম "আই ফ্রেন্ড"।
তাকে ব্লগে দেখে চমকে উঠি আমি কারণ ব্লগে তাকে দেখেই আমার মনে হয়েছিলো ভাইয়া যেন আমার অতি আপনজন, আমার পূর্ব পরিচিত।
আমার ব্লগ লাইফে কিছু কিছু মানুষ আমার জীবনের অনেক হাসি আনন্দ বেদনার সাথে জড়িয়ে আছে, খলিলভাইয়া তাদের একজন।অসম্ভব মেধাবী আর খুব খুব হেল্পফুল একজন মানুষ ভাইয়াটা যার ভেতরে ইমোশন অনেক অনেক কিন্তু হিংসা দ্বেষ বা ক্রোধের বিন্দুমাত্র নেই। আর তাছাড়া আমার লেখা কবিতা কেউ কখনও ছাপার অক্ষরে আনতে পারে তা ছিলো আমার বিশ্বাসের বাইরে কিন্তু ভাইয়ার কারনেই আমার সেই অবিশ্বাস একদিন বিশ্বাসে পরিনত হয়েছিলো। ভাইয়ার সব লেখাই অসাধারণ! তবে এই লেখাটা খুব স্পেশাল আমার চোখে, এই লেখা পড়ে আমি তার বিশেষ রকম ফ্যান হয়েছিলাম।
১.ইলিশ পোলাও
ওবায়দুর ভাইয়া
আমার চোখে উনি এক অসাধারণ গল্পকার! আমি উনার লেখাগুলো পড়ে মুগ্ধ হয়েছি বার বার। তারপরও একটি বিশেষ লেখা আজীবন বা আমৃত্যু আমার মনে থেকে যাবে, সেটি এখানে শেয়ার করছি।
২.শৈত্য প্রবাহের প্রথম দিন
মাসুমভাইয়া
ভাইয়াকে আমার অনেকদিনের দেখা। অসাধারণ গল্পের মায়ার কাছে অনেক অনেক আবেগও যেন ম্লান হয়ে যায়। ভাইয়া তোমার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
৩.রুমাল
সায়েম পিচকিভাইয়া ভাইয়াটাকে অনেক আগে থেকেই আমি পিচকি বা বেবিভাইয়া বলে ডাকি । রহস্যটা হয়তো অনেকেই জানেনা। কেনো ডাকি?সেটা তার প্রথমদিককার একটা কিউট বেবি প্রোপিকের কারনে। যাইহোক দিনে দিনে ভাইয়াটা কবি উপাধীর সাথে সাথে গল্পকার হিসাবেও সকলের মন দখল করে নিয়েছে। আমাকে মুগ্ধ করা তার সেই লেখাটার নাম,
৪. যখন বাড়ির নাম কিছুক্ষন
নোমান নমিভাইয়াএই ভাইয়াটাকে এখন কে না চেনে! একজন জিনিয়াস! তবে ভাইয়াটাকে যখন আমরা অল্প অল্প চিনতাম তখনই তার এ লেখা পড়ে আমি অবাক!! মানে মুগ্ধ!!! কি করে লিখেছে ভাইয়াটা এমন একটা লেখা!যা বুকের ভেতরে নাড়া দিয়ে যায়!
৫.তোর "ক" অথবা "খ" অথবা অন্যকিছু
সুষমভাইয়া অসাধারন লেখনির এই ভাইয়াটাকে দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম! যাই লেখে তাই যেন মাস্টারপিস। যদিও নীচের লেখাটা পড়েই আমি তার ফ্যান তবুও তার আরও একটি লেখা আছে একজন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে যা দেখে বুঝা যায় ভাইয়া কত কত অসাধারণ একজন লেখক।
৬.জনৈক মুহিনের অসমাপ্ত গল্প
সাঈফ শেরিফ ভাইয়াটাকে আমার মহা গুরুগম্ভীর লাগে। খুবই অমিশুক আর কাঠখোট্টাও মনে হয় তাকে। তবুও এমন একটা লেখা দেখে কি আসল ভাইয়াটাকে চেনা যায় একটু একটু।
৭.'কি বা হায় আসে যায়... তারে যদি কোনোদিন না পাই আবার?'
ড়ৎশড় তার নামটা পড়তে গিয়ে এই ব্লগে কত মানুষ দাঁত ভেঙ্গেছে আমার জানা নেই। তবে ধারনা করেছিলাম তার নাম অর্ক মানে সূর্য্য আর সূর্য্যের মতই ওয়ান এ্যান্ড অনলি গল্প দিয়ে মন হরণ করা মানে প্রতিটা মনের আনাচে কানাচে গলি ঘুপচিতে আলো ছড়ানো বা আলো পৌছে দেওয়া ভাইয়া এই একটাই আছে আমাদের ব্লগে। তার প্রতিটা গল্পই একটার তুলনা আরেকটা। তবুও তার এই গল্পটি আমার বিশেষ প্রিয়!!!! একদিন আমি তার এই গল্পটার অনুকরণে আমার নিজের গল্প লিখবো।
৮. ছোট্ট নিশি এবং তার হতভাগ্য পিতা
নিস্সঙ্গ যোদ্ধা এই ভাইটাকে এখনকার কেউ হয়তো চিনবেনা। ২০১০ এর পর ভাইয়াটা আর লিখছে না। তবে তার এই লেখাটা পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম, হয়েছিলাম তার ফ্যান।
৯. ভালোবাসা ও এক্সপাইরেশনের গল্প ...........
রিয়েল ডেমোন কোন অভিমানে হারিয়ে গেলো ভাইয়া জানিনা তবে তার অসাধারণ গল্পগুলো যে আমি ছাড়াও আরও অনেকেই মিস করে সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিৎ। নীচের গল্পটি একদিন সাত সকালে কাঁদিয়েছিলো আমাকে।
১০.খুকির ডায়েরি কিংবা ডাহুক পাখির গল্প
মাহমুদা সোনিয়া এই আপুটাও ব্লগে অনিয়মিত তবে আমার ধারণা নিয়মিত হলে তার থেকে আমরা পাবো অনেক অনেক অসাধারণ সব লেখা। নীচের লেখাটির মত একটি শোকগাঁথা ঠিক টিপু ভাইয়াটার জন্যই যেন প্রযোজ্য ছিলো। এমন করে ভালোবাসা আর কে জানাতে পারবে?
১১.চিঠি ( টিপুর জন্য শোকগাথা)
সেলিম তাহের ভাইয়ার মত এমন একটি চিত্রনাট্য যদি আমি লিখতে পারতাম!!!
১২.একটি গল্পের খসড়া (চিত্রনাট্য)
মোনতাসিরভাইয়া ভাইয়ার এই লেখাটা পড়ে আমি তার এতটাই ফ্যান হয়েছি যে আমি তার এই গল্পের একটা কাব্যরুপ দেবোই দেবো এই প্ল্যানে আছি।
১৩.গল্পঃ 'মধ্যরাতের রোমান্স'
ইসহাকভাইয়া
উপরে যাদের কথা বলেছি তাদের অনেকেই এখন ব্লগে অনিয়মিত তবে ইদানিংকালে ব্লগে পাওয়া ইসহাকভাইয়ার লেখাগুলিও মুগ্ধ করা বিস্ময়। নীচের লেখাটি তেমনই এক লেখা যা পড়ে মুগ্ধ হয়েছি আমি।
১৪.মারফি’স ল’
মাহমুদভাইয়া
সম্প্রতিককালে আমার দেখা সবচাইতে সম্ভাবনাময় লেখক যে চাইলেই আমাদের মনে ভাঙচুর ঘটিয়ে ফেলতে পারবে সে আমার এই মাহমুদভাইয়া। তার লেখা সেই অসাধারণ গল্পটি।
১৫.ফাঁদ
স্বপ্নজয়ভাইয়া সুদর্শন, সদা হাস্যজ্জ্বল ভাইয়াটার গল্প লেখা প্রতিভায় মুগ্ধ আমি। তবে তার পিডিএফ ফাইল আর ছবিগুলো দেখে তো আরও আরও ফ্যান হয়ে গেলাম।
১৬.পিডিএফ ই-বুক
নস্টালজিক
নস্টালজিক, ব্যাক্তিত্বময় ও অতি সাধারণ কিন্তু প্রচন্ড ভালোমনের একটা মানুষ। যার গান ভালো লাগেনা এমন কোনো মানুষ মনে হয় এখানে খুঁজে পাওয়া যাবেনা তবে নীচের গানটার জন্য আমি তার বিশেষ ফ্যান আর কেনো সেতো সবাই জানে।
১৭.পরী
হাবিব কাইউমভাইয়া আমার মাঝে মাঝে এই ভাইয়াটাকে হিংসা হয়। ইশ আমি যদি পারতাম আমার কোনো শত্রুকে ঠিক এইভাবে শাপ দিতে মনের আঁশ মিটিয়ে। তবে নিন্দুকেরা বলে আমিও নাকি শাপ শাপান্তে কম যাইনা।
১৮.তোর জন্য
মাহী ফ্লোরা
এই ব্লগে নারী কবিদের মধ্যে আমার দেখা সবচাইতে অসাধারন একজন। কবিতা দিয়ে হোক আর গল্প দিয়ে হোক মাহীমনির মত মন ছুঁয়ে যেতে আর পারবেনা কেউ। মাহীমনি ছোট থেকে আমি দেখতে অনেক চঞ্চল, ছটফটে কিন্তু ভেতরে ভেতরে প্রচন্ড ইন্ট্রোভার্ট বা চাপা স্বভাবের। কারো থেকে দুঃখ পেলে সেটা প্রকাশ করিনা সহজে মানে ওপেন ডিসকাশন বা ক্লিয়ার করে নেই না মনে মনে চেপে রাখি, দুঃখে থাকি, অভিমানে থাকি, মাহীমনি তোমার কাছেও আমার এমনি এক অভিমান ছিলো, তবে তুমি তা জানোনা। তবুও তোমাকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি তোমার কবিতাকে।
১৯.একটি প্রেমের কবিতা
রেজোয়ান তানিমভাইয়া কট্টর সমালোচক এই ভাইয়াটার কবিতার কথা আর কি বলবো!!!! কট্টর মট্টর কবিতা বুঝার ক্ষমতাই কি আমার আছে? তবে নীচের কবিতাটা বেশ বুঝেছি আর তা পড়ে মুগ্ধও হয়েছি। লাভ ইউ ভাইয়ামনি।( আমার গাওয়া গান শাহানার চাইতেও ভালো হয়েছে এই প্রশংসার জন্য)
২০.প্যারিস থেকে নিখিলেশ
স্বদেশভাইয়া তার কথা আর কি বলবো। একজন খাঁটি কবি ও নিজেই এক জীবন্ত কবিতা। তার সব কবিতাই মুগ্ধ করা তবে এটা আমার বিশেষ প্রিয়।
২১.নঞ তৎপুরুষ
শাহজাহানভাইয়া শাহাজাহান ভাইয়ার নীচের এই কবিতাটা যেন একদম আমার নিজের লেখা। ঠিক আমার মনের মত করে এই লেখাটা ভাইয়া লিখেছে তাই আমি তার এ লেখাটার ফ্যান হয়ে গেলাম।
২২.আমি তোকে দেখতে চাই এখনিই, এই মুহুর্তে।
জিকসেস আমার লাইফে পড়া সর্বশ্রেষ্ঠ রম্য যা মনে হয় শিবরামকেও হার মানায়। হাহাহাহাহা , ভাইয়া অনেক অনেক বড় হও তুমি।
২৩.আরবি পরীক্ষায় সাফল্য। ( মনে হয় মজার পোস্ট)
রাজিভাইয়া এই যে আরেকটা ভাইয়া। তার রম্যও আমাকে হাসাতে হাসাটে পেটে খিল ধরিয়েছে বহুবার। তবে ভাইয়াটা এখন ব্লগে অনিয়মিত।
২৪.আমি বনাম আমার প্রেমিকার ছোট ভাই
শাহরিয়ার বন্ধু মাই গড!!! শাহরিয়ারের পুঁথিপাঠ মানে পুঁথি লেখা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম একদিন আর এ কবিতা পড়ে তো আমি পুরোই ফ্যান হয়ে গেলাম। কিন্তু কোথায় যে হারালো বন্ধুটা!! আর তার কোনো টিকিটাও দেখিনা আজকাল!!
২৫.আচ্ছা চলো শুরু করে ফেলি সংসার জীবন
হাসান যোবায়েরভাইয়া আমার লিটিল জিনিয়াস ভাইয়া। বাপরে এক নিমিষে ভাঙতে পারে লোহার কড়াই। মানে যা চাই তাই সে করে ফেলতে পারে। সেদিন আমাকে একটা গান কেটে ছেটে একদম পারফেক্ট করে দিলো বলার সাথে সাথেই। ভাইয়া বেঁচে থাকো আরও বড় হও জীবনে।
২৬.ছবি এডিট করা এত সহজ! এখন থেকে এক তুড়িতেই নিজের ছবি প্রফেশনালদের মতো এডিট করুন!!(নতুন রুপে নতুন ভার্শন)
আমার রাশেদীনভাইয়া কাব্যের জাহাজ বললেও ভুল হবে ভাইয়াটাকে। যেমনই গুরু গম্ভীর, তেমনি ব্যাক্তিত্ববান ভাইয়াটা আমার।
২৭.
দেবদূতগণ
২৮.শহীদুল পিচ্চুভাইয়া এতটুকু বয়সে মানুষ কি করে পায় এমন সব শব্দ!!আবেগ!!! কথার ফুলঝুরি!!! ভাইয়াটাকে না দেখলে জানাই হতোনা আমার।
।। রূপসীদের কোন সুনির্ধারিত বিষয়ে অভিমান থাকে না ! ।।
অপুভাইয়া এই ভাইয়াটা তো আমার কলিজার টুকরা ভাইয়া। ভাইয়াটাকেও চিনেছিলাম এক আশ্চর্য্যরকম শিরোনামের লেখা দিয়েই। হা হা হা কত মানুষ যে ধোঁকা খেয়েছিলো সেদিন!! এই সেই লেখা।
২৯.আমার বিয়ে আগামী সপ্তাহে । সবাই কে দাওয়াত করলাম
কাক নং৭৯৯ভাইয়া চিরজীবন রুপকথা, দৈত্যদানো ভুতপ্রেত আমার প্রিয় বিষয় আর এই ভাইয়ার গল্পের মত এলিয়েন আর রোবো হলে তো কথাই নেই। আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
৩০.ভিনগ্রহের ললনা & বদমাইশ রোবট (১৬+)
আকাশনীল অনেক আগে থেকেই ভাইয়ার লেখার মুগ্ধ পাঠক আমি। নীচের লেখাটা পড়ে হয়েছিলাম তার ফ্যান।
৩১.
একটু মায়া, একটু ভালোবাসা
রাজীব নূরভাইয়া এই ভাইয়াটা রবিঠাকুরের এক নিষ্ঠ ভক্ত সে তার লেখাতেই ফুটে ওঠে তবে নীচের লেখাটা পড়ে আমি তার গুনমুগ্ধ পাঠক হয়েছি।
৩২.নিশীথিনীর মন ভালো নেই
রাত্রি আপুনি
আরেক মাহীফ্লোরামনির মত অসাধারণ লেখিকা। যদিও খুব খুব কম লেখা লিখেছিলো আর এখন সে আসেই না ব্লগে তবু তার মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখাগুলোর কারনে আমার স্মৃতিতে বেঁচে আছে রাত্রিমনি।
৩৩.খেলাঘর বাঁধতে লেগেছি
নাহিন আপু এই আপুটা সম্ভবত ডাক্তার। এমনি শুনেছিলাম আমি আর তার এই লেখা পড়ে হয়েছিলাম তার মুগ্ধ পাঠক।
৩৪.ডাক্তার বললেন, " অনুমতি দিলে আপনার বাবাকে এবার মেরে ফেলতে পারি। "
ফয়সালভাইয়া
হা হা হা এই ভাইয়াটা তো আমার এমনি একজন ভাইয়া যার উইশ ছাড়া আমার জন্মদিন আর কোনোদিন সার্থক হবেনা। ভাইয়াকে বললাম ভাইয়া আরও কতদিন এইভাবে তোমার উইশ পাবো? ভাইয়া আশ্বাস দিলো, আমৃত্যু। তবে ভাইয়ার সাথে আমার যে পোস্টের সুত্র ধরে পরিচয় সেই পোস্ট ভাইয়া ফান করে লিখেছিলো আর সেই ফান পোস্টের কমেন্টগুলি ছিলো আরও আরও ফান। সেটা নিয়ে হাসতে গিয়েই এই পোস্টের সুবাদে আমি ভাইয়ার ফ্যান হয়ে গেলাম।
৩৫.সুন্দর হইবার ফাটাফাটি টিপস পর্ব - ১
সকালভাইয়া
একজন সত্যিকারের কবি। নীচের লেখাটার ফ্যান আমি তবে সাবরিনা সিরাজ আপুনির আবৃতির জন্য লেখা আরও একটি লেখার মহা মুগ্ধ আমি তবে সেই লিন্কটা খুঁজে পেলাম না।
৩৬.। ।। ।। সে অথবা তুমি ।। ।। ।।
আশিকুর রহমান টিংকুভাইয়া ভাইয়ার এই লেখাটা পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম আমি।
৩৭.অন্যকথন
পথিকভাইয়া
ভাইয়াটার এই লেখায় মুগ্ধতা ছাড়া আর কিছুই বলার নেই আমার।
৩৮.♣♣ ছোট গল্পঃ প্রাণবন্ত জলরঙ ♣♣
আবিদভাইয়া
এই গল্পটা পড়ে আমি অবাক!! এই গল্পের অন্তর্নিহিত অর্থ আমার মত করে খুঁজে নিয়ে ফ্যান হয়ে গেলাম আমি তার।
৩৯. চ্যাটিং উইথ রুপন্থী (প্রথম পর্ব)
মাসুমভাইয়া
আরেকজন মাসুমভাইয়া । মজার এই লেখাটা পড়ে কি মুগ্ধ না হয়ে থাকা যায়!!!
৪০. তুই কী আমার লাল টুকটুকে বউ হবি?
তন্দ্রা আপুনি
তন্দ্রা আপুনির এই অতি বাস্তব লেখাটা পরে মুগ্ধতার উপর মুগ্ধতা জন্মেছিলো আমার।
৪১.নীলার কান্না
শহুরে আগন্তকভাইয়া এত টুক মাথায় কি করে লেখে ভাইয়ারা এমন লেখা আগন্তকভাইয়াকে দেখে এমনি প্রশ্ন এসেছিলো আমার মাথায়!
৪২.বিভ্রম
জুনআপু একজন সত্যিকারের লেখিকা। এই লেখাটা দেখে মনে হয় যেন পাশ্চাত্যের কোনো নামী দামী লেখিকার লেখাই পড়ছি।
৪৩.ব্যারেন্ট সাগরের কান্না
নিথর শ্রাবন শিহাবভাইয়া মুগ্ধ করা আরেক ড়ৎশড়ভাইয়া। মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখাগুলো তার।
৪৪.সংসার
রোকেয়া আপু ভীষন ভীষন ভালো একজন লেখিকা।
৪৫.আকাশ স্বপ্নের মুখটা তুলে ধরে আলতো করে চুমু খেল কপালে। বললো আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি.........।।
শঙ্কুভাইয়া বাপরে!!! মিসির আলীর কথা মনে পড়ে ভাইয়ার নামটা দেখলে। একদম ভিন্নরকম একজন লেখক। কিন্তু ভয় পেতে পেতেও আমি তার মহা ফ্যান।
৪৬.ছোটোগল্পঃ মৃত্যুপথে মেলে রই আঁখি
ইমরোজ কবির মুনভাইয়া ভাইয়া কি করে এইভাবে লিখে মন ছুঁয়ে যাওয়া লেখা?
৪৭.ধূসর অন্ধকার
রাতুলভাইয়া
এমনিতেই জানি সে আমার জ্ঞানী ভাইয়া তবে নীচের পোস্টটার মত পোস্ট দেখে অবাক না হয়ে কি পারা যায়!
৪৮.আলকাপ : লুপ্তপ্রায় ঐতিহ্যবাহী লোক সংস্কৃতি
অভিভাইয়া আরেকজন জাঁত কবি। এই রকম আবেগী লেখা কয়টা পড়েছি আর মনে পড়ে না।
৪৯.হেরেই জিতলাম
মামুনভাইয়া
আরেক জন মজার ভাইয়া। যাই লেখে মনে হয় যেন দেখতে পাচ্ছি সব চোখের সামনে।
৫০.ব্লগারস স্যাটেয়ার ড্রামাঃ সামু রাজার দ্যাশে
আজ আমি কোথাও যাবোনা আপুনি এই আপুটার কথা কি আর বলবো!! তার লেখা নিয়ে বলার ভাষা নেই আমার। আমি শুধুই মুগ্ধ!
৫১.তাসের ঘর
শান্তির দেবদূতভাইয়া ভাইয়ার বিবাহনামা অনেক আগেই পড়ে আমি মুগ্ধ! এত মজা করে কথা বলতে পারে ভাইয়াটা!! তবে ভাইয়াকে আর একটু বড় ভেবেছিলাম । ফেইসবুকে পিচ্চি ভাইয়াটাকে দেখে লেখার সাথে মিলাতে পারলাম না।
৫২.দেবদূতের বিবাহনামা-১
শ্রাবনধারাভাইয়া ভাইয়াটাকে শুধুই আমি আপু ডেকে ফেলি। শ্রাবনসন্ধ্যা আপুর সাথে নিকটা গুলিয়ে ফেলি। অসাধারণ লেখনীর ভাইয়াটার লেখায় শুধুই মুগ্ধ হই আমি!
৫৩.চাকুরি জীবন- বিষণ্ণ ছোলা ভাজা পর্ব
সাজি আপুনি মায়াবতী কবি আপু তো আমার একটাই আছে!! যার একটি লেখার তুলনা শুধুই আরেকটাই।
৫৪.গোলাপবালার মন ভালো নেই
না পারভীন আপুনি অবাক করা মন ছুঁয়ে যাওয়া একজন লেখিকা!!! আমি মুগ্ধ! মুগ্ধ এবং মুগ্ধ!!!
৫৫.দহন
আদনান শাহরিয়ারভাইয়া ভাইয়াটার গল্পগুলি পড়ে আমি মুগ্ধ!!!
৫৬.খাম খোলা চিঠি (৩) - কুঁড়ি বছর পরের একদিন…
ভিয়েনাসভাইয়া
আরেকজন মুগ্ধ করা কবি!
৫৭.সন্ধ্যাস্বপ্নে ভর করে নীলাভ বেদনার শব।
নীলুমনি নীলুমনির এই গল্প পড়ে তো মনে হলো নায়িকাটা আমার রানুর বোন। আমি তার ফ্যান হয়ে আছি অবশ্য আরও আগে থেকেই।
৫৮.প্রথম রাত
কান্ডারীভাইয়া
জ্ঞানের আঁধার কতখানি হলে এই অসাধ্য সাধন করা যায়, তা জানতে নীচের পোস্টটি পড়ে মুগ্ধ হতে হবে।
৫৯.ঈদ-উল-আযহা ও শারদীয় দুর্গা পূজা স্পেসালঃ সামুর পৌরাণিক কাহিনী
নক্ষত্রচারীভাইয়া মুগ্ধ করা গল্প যার!!!
৬০.প্রজ্ঞাপন
সমুদ্রকন্যা সমুদ্রকন্যাকে আমি নাম দিয়েছিলাম গভীরতার কন্যা। তার এই পোস্টটা পড়ে আমি হয়েছিলাম মুগ্ধ ও পরবর্তীতে আমিও এমন টাইপ একটি পোস্ট দেই।
৬১.বই এর পাতার স্বপ্নপুরুষেরা
অদৃশ্যভাইয়া জাঁত কবিদের আরেকজন! মুগ্ধ না হয়ে কি পারা যায়!!!
৬২.তার কৃষ্ণসফেদ লাশ
শাহরিয়ার রিয়াদভাইয়া অবাক করা এক গল্পকার!
৬৩.একজন মূকের জবানবন্দি-২
শামসীরভাইয়া তার নীচের এক লেখাটি পড়ে কে আছে এমন যে মুগ্ধ না হয়ে পারবে!!!
৬৪.আমাদের তুই
লেখোয়াড়ভাইয়া
কঠিন কাব্য লেখকদের একজন কিন্তু মুগ্ধ করা লেখনী!
৬৫.প্রেমবিষয়ক অভিমাত্রা বা উপপদ্য
ইপ্সিতা আপুনি
মনের কথা যেন জেনে জেনে লিখে ফেলেছে সে।
৬৬.http://www.somewhereinblog.net/blog/Epshi007/29876635
এ টি এম মোস্তাফা কামাল তার শের পড়ে মুগ্ধ না হয়ে কি উপায় আছে!
৬৭.শের
শুকনোপাতাআপুনি আরেকজন মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্পকার।
৬৮.সুখানুরণ
গিয়াস লিটনভাইয়া এমন রম্য কয়জন যে লিখতে পারে !! আমি হাসতে হাসতে শেষ তার লেখা পড়ে!
৬৯. নিজে বাঁচলে দিগম্বর মামার নাম ।
আমি সাজিদ পিচ্চি ভাইয়াটা আমার ! কবে যে এত বড় হলো আর এমন লেখক হয়ে উঠলো জানিনা।
৭০.আমরা দুজন
কাল্পনিক ভাইয়া তার অনেক লেখা পড়েই আমি চুপি চুপি হাসি। কমেন্ট দিতে পারিনা! তবে এই লেখাটা পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ হয়েছিলাম।
৭১.
জনৈক তরুনীর পথ বিড়ম্বনা এবং আমার পা ধরার গল্প
শিপুভাইয়া তার পুতুল পুতুল এই খেলা খেলা পোস্ট দেখে আমি মুগ্ধ!!!
৭২. "ভাগ্য বনাম কর্ম"- ৮ম পরীক্ষামূলক ব্লগ ফিল্ম
ভুতের আড্ডা একজন অবাক করা গল্পকার! ভাইয়াটাকে আর ব্লগে দেখিনা।
৭৩.জনম জনম গেলো বিরহ শোকে
নাহিদভাইয়া কি যে অবাক করা একজন লেখক!! কোথায় হারিয়ে গেলো আজ তারা!!!
৭৪.একটা উন-মানুষের গল্প
রফিকভাইয়া
অসাধারণ ছড়াকার। শফিকভাইয়ার বড়ভাই। আর দেখি না তাকেও এখানে!!
৭৫.ঈদকাব্য : পুরান পান্জাবীটা আবার করতাচি ইছতারি
ত্রেয়া আপু ভীষন গুণী একজন লেখিকা। হারিয়ে যাওয়াদের দলে!মিস করি তোমাকে আপুনি!
৭৬.
দ্বিচারিণী একজন......
জয় সরকার ভাইয়া নীচের লেখাটা পরে মুগ্ধ হয়েছি আমি।
৭৭.সত্যিই আমি ধংস হতে চাই।
আকাশচুরিভাইয়া অসাধারণেরো অসাধারণ মুগ্ধতা যার লেখায়।
৭৮.আমি তোর নামটাও ভুলে গেছি!!
ফেরারী পাখি আপু কি ভীষন মায়াময়, কাব্যিক আপুনিটা। ব্লগে আর দেখিনা তাকেও।
৭৯.বরষা বন্দনা
আমার মনজুভাইয়া আমার বড় ভাইয়া না থাকার দুঃখ তাকে দিয়েই মিটে গেছে আমার। তার মত লিখতে আর কে পারে! লাভ ইউ ভাইয়ামনি। অনেক অনেক ভালো থেকো।
৮০.আঠার চাঁদের শুক্লপক্ষে জলকন্যা
আকাশ পাগলাভাইয়া ভীষন ভীষন প্রিয় একজন রাইটার আমার!
৮১.গল্পঃ সবুজ রঙের মেঘ
ভুতের আড্ডা ভাইয়া হায় হায় ভাইয়াটার দুইটা পোস্ট এসে গেলো তো। এই গল্পটা আমার বিশেষ প্রিয়!
৮২.ফরচুন কুকি (গল্প)
ম্যাভেরিকভাইয়া আরেকজন ইমন জুবায়ের ভাইয়া। যার কাছে শেখার শেষ নেই !!!
৮৩.শুভ্র ডানার সোনালী হৃদয়ের নার্গিস
নির্জন প্রহরভাইয়া ভীষন প্রিয় একটা লেখা দিয়ে তার ফ্যান হয়ে গেলাম আমি।
৮৪.ভুল সময়. ভুল মানুষ..
ধুসর মেঘমালাভাইয়া আরেকজন প্রিয় মানুষ ও প্রিয় লেখা।
৮৫.A Birthday Gift
অসমাপ্তভাইয়াকি দুঃখময় লেখা লিখেছিলো সে। মন ছুঁয়ে গেছিলো আমার!!!
৮৬. কালো ঝুটির পরী ...
মাহবুব লীলেনভাইয়া মুগ্ধ করা এক বিস্ময় লেখক!
৮৭.উকুন বাছা দিন। ০৮। নির্বাণ
তামিম ইরফানভাইয়া যে তার পোস্ট পড়েনি সে মিস করেছে ব্লগ জীবনের এক বিরাট অধ্যায়!!! হাসতে হাসতে মরটে শুধু বাকী রাখতে চাইলে তার পোস্ট পড়া চাই ই চাই।
৮৮.আমার বান্দরবেলা.............৭
শওকত হোসেন মাসুমভাইয়া আরেকজন ভীষন রকম গুণী ও ভালো মনের মজার মানুষ!
৮৯.যেদিন মোনালিসা দেখতে গেলাম
কৃ্ষকভাইয়া
৯০.বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেম-১৮ আমার জীবনের এক সত্যিকারের ধারাবাহিকের নায়ক! নায়িকা আর নায়ক আমার ভীষন প্রিয় দুজন মানুষ ছিলো।
আমার আমি এই লেখাটি দিয়ে আমি তার ফ্যান হয়েছিলাম।
৯১.চলে যাবার পংক্তিমালা
বিবর্তনবাদী
তার জীবন থেকে নেওয়া রম্যটি পড়ে আমি হাসতে হাসতে মরেছি আর তার ফ্যান হয়েছিলাম। এও কি সম্ভব!!!!
৯২.ফলাফলে গড়মিল
কালপুরুষভাইয়া আমার দেখা অন্যতম ছড়া ছড়া কবি!!ভাইয়াকে মিস করি অনেক অনেক!
৯৩.স্মৃতি
মৌমিতা মৌ আপুনি বাপরে!! পিচ্চিগুলাও আজকাম কম যায়না। নীচের লেখাটি তার প্রমান!
৯৪."তোমাকে না বলা কথাগুলো'
গাধামানবভাইয়া
চিঠি আমার সর্বকালের প্রিয় আর প্রিয় এই লেখাটাও।
৯৫.শেষচিঠি
অবাস্তব স্বপ্নচারী মজার ভালোবাসার কাহিনী লেখা ভাইয়াটার ফয়ান হয়েছিলাম আমি।
৯৬.অত্যাচারিত ভালোবাসা
সুরঞ্জনা আপু আমার সুরঞ্জনা আপু! যার তুলনা আপু নিজেই।অনেক অনেক স্নেহ, ভালোবাসা আর আদর যার কাছে পেয়েছি!
৯৭. আমি বিজয় দেখেছি
একরামুল হক শামীম আমার কাঁচরঙ বিজনেস পার্টনার!!! অবন্তীর গল্পগুলো খুঁজে পেলাম না! তবে অবন্তীর ছবি কোনোনা কোনোদিন আমরা দেখবো সেই আশা রাখছি।
৯৮.স্বপ্নগুলো তোমার মতো
অন্তমনি অন্তমনি আমার প্রিয় মানুষ। তার প্রিয় লেখাগুলি দেড়ফুটিকে নিয়ে আমার মত অনেকেরই প্রিয়!!!
৯৯.দেড়ফুটি কোঁকড়া চুলওয়ালী আর লাল সবুজের স্বপ্ন ...*
বন্ধু প্রতিফলন এই ভার্চুয়াল লাইফের বাইরের একমাত্র বন্ধু! যার বহুমুখী প্রতিভায় মুগ্ধ ভক্ত ছিলাম আমি। আজও আছি! আর এই সেই লেখা যেটা পড়ে তার কাব্যপ্রতিভারও ফ্যান হয়ে গেলাম আমি।
১০০. থাকিস নাহয় দুঃখ হয়েই.......
তবে জীবন বহমান! নদীর মত! সেই বহমান নদীতে নিয়ত প্রতিনিয়ত ভাসমান সুখ, দুঃখ আর হাসিকান্নার খেলায় কোনো দুঃখই চিরস্থায়ী হয়ে থাকতে পারেনা।
১০১. ইমনভাইয়া তার কোন পোস্ট পড়ে মুগ্ধ হয়েছি তা বলা যাবেনা। আদি হতে অন্ত পুরোটাই মুগ্ধতা! ভালো থাকুক আমার ভাইয়াটা না ফেরার দেশে!
সব্বাইকে ঈদের শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা!