একটা ছুটি হলেই আমি বেজায় খুশী হবো
ঘুড়ির পাখায় উড়ে উড়ে মায়ের কাছে যাবো
গায়ের ঐ মেঠো পথে ঘুরবো সারা বেলা
নদীর কুলে ঘুরবো আমি ভাসিয়ে দিয়ে ভেলা।
পাড়ে বসে লিখবো আমি প্রেম যমুনার গান
বাশিতে মধুর সুর তুলবো সতেজ করবো প্রান
সবুজ ঐ ধানের ক্ষেতে ঘুরবো বিকেল বেলা
দাদা বাড়ীর ভিটের মাঠে করবো সবাই খেলা
পুকুর পাড়ে বর্ষি দিয়ে ধরবো আমি মাছ
সবাই মিলে করবো বসে খোসগল্পের চাষ
ঐ তালগাছের পাশে থাকবো আমি বসে
একটা তাল পড়লেই কুড়োবো আমি এসে
বাশবাগানের ঐ টঙ্গে বসে শীতল করবো প্রাণ
বসে শুনবো আরো ঐ পাখ-পাখালীর গান
সন্ধ্যা হলেই ফিরে ঘরে জ্বালিয়ে কুপির বাতি
আমায় চেয়ে আলোচ্ছটা মায়ের চোখের গতি
মায়ের চোখে তৃষ্ণার জল, যাবে খোকা দুরে
না জানি সে আসবে কবে, আসবে আবার ফিরে
সব দেশেতেই ঘুরে ফিরে আমার গ্রামেই জুড়ো্য় প্রাণ
সত্যি বড় অদ্ভুত এই শেকরের টান।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১