কেশবপুর হতে প্রায় ১৪কিমি ভেতরে, সাগরদাড়ি। মহাকবি মধূসুদন এর বাড়ি, সামনে বিস্তীর্ন পুকুর।
পুকুরে দেখলাম সামনেই লাল লাল পদ্মফুল ফুটে আছে।
এটা একটু ডানদিকে থেকে। পিছনে বাড়ি দেখা যাচ্ছে।
সাথে পুকুরে ঘাট বাধানো আছে। সুন্দর ! বসে কয়েকটা ছবিও তুলেছি
এইটা পুকুরের বিপরীত দিক থেকে তোলা।
এরপর হাটা ধরলাম ভেতরের দিকে।
কিছুটা সামনেই দেখা গেলো, মধু কবি'র ভাস্কর্য্য।
ভাবলাম কাছে গিয়ে একখান ফটো নিলে মন্দ হয়না !
এরপর ভেতরে ঢুকলাম, বিশাল জায়গা নিয়ে বানাইছে বাড়ি ! জমিদার পুত্র ছিলেন মনে হয় !
এই গেট দিয়ে ঢুকলে আবার আরেকটা ভবন।
এই ভবনটা।
অন্দরমহলে ঢুকলাম। হুদাই! কিচ্ছু নাইক্কা ! এই একখান ট্রাংক
আর এই আলমারী ছাড়া। এইগুলান উনার ব্যাবহার্য্য !
আমি যেইদিন যাই, ওইদিন নবমী ছিলো। মধু কবির বাড়িতে পুজা চলছিলো।
পাশে থেইক্কা তুললাম! এইটা ভালো হয়নাই, ফ্লাশ দিয়ে ফেলসি ভুলে
মধু কবি'র বাড়ি থেকে বের হয়ে দেখতে গেলাম সাগরদাড়ি গ্রামের সেই কপোতাক্ষ নদ! দেখে চোখে পানি চলে আসলো, আবেগে নয়, দুঃখে।কোনো যত্ন নাই। কচুরিপানায় ভরা পুরা নদ!
পাশে আবার বসার জায়গাও আছে!
কপোতাক্ষের পাশেই একটা পিকনিক স্পট আছে। তার দেয়ালে মধু কবি'র বিখ্যাত সব কবিতা খোদাই করা।
একসাথে আরো কয়েকটা নেয়ার চেষ্টা।
ফিরে আসার সময়কার ছবি। তখন প্রায় বিকাল ৪টার উপরে। পেটে একটা দানা'অ পরেনাই তখনো।
ঝিনাইদহ ফেরত যাবার জন্য আবার ফিরে এলাম যশোর টার্মিনালে, বাস ধরতে। এই ছবিটা সেখান থেকে তোলা। সন্ধ্যার পর পর।
শেষ হলো, যশোর ভ্রমন। আর বাকি থাকলো ঝিনাইদহ ভ্রমন, সেখানে রয়েছে কবি গোলাম মোস্তোফার কিছু চমক লাগানো ছবি! অপেক্ষায় থাকুন
Camera : Nokia E-75 ( 3.2 MP )
Software in Use : Photoscape
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২০