somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পবিত্র কোরআনে "পুনর্জনম" বা "পুনরুত্থন" আছে কি?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পবিত্র কোরআনে "পুনর্জনম" বা "পুনরুত্থন" আছে,
এর স্বপক্ষে পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ্‌ ২১টি
আয়াত নাজিল করেছেন। আসলে "পুনর্জনম" বা
"পুনরুত্থন" বা "জন্মান্তরবাদ" বা "পুনর্জন্মবাদ"
বা "রুপান্তরবাদ" বা "কর্মফলবাদ" একই ঘটনা।

সনাতন বা হিন্দুরা বলে- "জল"
আর মুসলমানরা বলে- "পানি"
সনাতন বা হিন্দুরা বলে- "ভগবান"
আর মুসলমানরা বলে- "আল্লাহ্‌"
সনাতন বা হিন্দুরা বলে- "পুনর্জনম"
আর মুসলমানরা বলে- "পুনরুত্থন"

"জল" আর "পানি" কি আলাদা?
পাণ করলে আপনার তৃষ্ণা মিটবেই।
এখন আপনি যে নামেই ডাকেন।

ইংরেজিতে "ওয়াটার" আরবিতে "মাউন" কোরিয়াতে "মুল"
তেমনি- ঈশ্বর, আল্লাহ্‌, ভগবান, দিউ, গড, মাওলা
ইত্যাদি তো মহান রাব্বুল আলামিনেরই নাম।
আপনি যে নামে যে ভাষায়ই ডাকেন! একজনই তো।
যা হোক......

মুসলমান তো- "জল" বলবে না।
বললে পাপ হবে। তো কি বলতে হবে? "পানি"
মুসলমান তো- "ভগবান" বলবে না।
বললে পাপ হবে। তো কি বলতে হবে? "আল্লাহ্‌"
মুসলমান তো- "পুনর্জনম" বলবে না।
বললে পাপ হবে। তো কি বলতে হবে? "পুনরুত্থন"

তো আপনার "পুনরুত্থন" যখন হবে,
অর্থাৎ আপনাকে পুনরায় যখন উঠানো হবে,
তখন কি আপনাকে পুনরায় জীবন দেয়া লাগবে না?
পুনরায় জীবন না দিলে হাশরের মাঠে পুনরায় উঠবেন কিভাবে?
হাশরের মাঠ কি বুঝেন? কেয়ামত কি বুঝেন?
এত সোজা আল্লাহ্‌র ভাষার অর্থ বোঝা?

মারা যাওয়ার পরে বা দেহ থেকে রুহু বের হয়ে গেলে,
আবার কি মৃত দেহের ভিতরে রুহু ফুকে দেয়া হয়?
তাহলে মাটির নিচে কবরে কিভাবে কবর আজাব হয়?
গ্রামে কাঁচা কবর খুদে শিয়াল বা কুকুর যে পচা লাশ
খায়, তখন মৃত লাশ শিয়াল বা কুকুরকে বাঁশের লাঠি
দিয়ে পিটিয়ে খেদায় না কেন? সে তো জীবিত!
তার না কবরে "সওয়াল জওয়াব" হয়?
কবরে না আজাব হয়?

পৃথিবীর সব জাতির মানুষকে কি কবর দেয়া হয়?
অন্য জাতির মানুষরা পাপ করলে কি তারা শাস্তি পাবে না?
পাবে কিভাবে? তাদের যে কবর নাই!
মৃত দেহ কি নিজে নিজেই কবরে যেতে পারে?
তবে এই মৃত দেহ ৩০ হাজার বছরের সুদীর্ঘ
"পুলসিরাত" পার হবে কিভাবে?

"ইল্লিন" বা "সিজ্জিন" কি বুঝেন? "পরকাল" কি বুঝেন?
ক্রিয়া বা কাল তিন প্রকার- অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ।
কর্মের পরের মুহূর্তকেই "ভবিষ্যৎকাল" বা "পরকাল" বলে।
যেমনঃ আপনি নামাজে দাঁড়ালেন, সালাম ফিরানো পর্যন্ত সময়টা,
তখন আপনার জন্য পরকাল বা ভবিষ্যৎকাল।
সঠিক ভাবে নামাজ পড়লে এবং তা কবুল হলে,
তার প্রতিদান সালাম ফিরানোর সাথে সাথেই পাবেন।
আত্মায় বা মনে প্রশান্তি বা ফায়েজ পাবেন।
আর যদি মুমেন হন, নামাজে "আসসালাতু মিরাজুল মু'মেনিন"
এই হাদিসের বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবেন।
তখন পরকাল বা ভবিষ্যৎকাল আপনার জন্য বর্তমান কাল হবে।

আল্লাহ্‌ কি গরীব বা অভাবী? টানাটানির সংসার?
আপনি আল্লাহ্‌র বান্দা, তার এবাদত করলেন
দুনিয়াতে আর প্রতিদান পাবেন মরার পরে?
একবার হুশ করেন,
আপনি নিজেই ভুলের মধ্যে ডুবে আছেন।

একজন ছাত্র কষ্ট করে লেখাপড়া করে পরীক্ষা দেয়।
পরীক্ষার পরকাল হলো, তার রেজাল্ট।
রেজাল্ট কি মৃত্যুর পরে পায়? না দুনিয়াতে পায়?

একজন ছাত্র SSC পাশ করলে, তাকে কি আবার
প্রাইমারিতে ভর্তি করবে? এটা কোন পাগলে মানে?
রেজাল্ট ভালো হলে,
ভালো কলেজে HSC লেভেলে ভর্তি করা হবে?

ভালো কর্ম করলে পোস্টিং "ইল্লিন" এ পাবেন,
আর অপকর্ম করলে পোস্টিং "সিজ্জিন" এ পাবেন।
মহান আল্লাহ্‌ তো ন্যায় বিচারক!
তবে আল্লাহ্‌ এক জনের পাপের শাস্তি,
আরেক জনকে কেন দিবেন?
পিতামাতার পাপের শাস্তি কেন নিষ্পাপ শিশু পাবে?
জন্ম থেকেই অন্ধ?
জন্ম থেকেই বোবা?
জন্ম থেকেই পঙ্গু?
জন্ম থেকেই বিকৃত আকৃতি?
নিষ্পাপ শিশু কবে, কখন পাপ করলো?
আমার পাপের জন্য আমিই দোষী।
আমার পাপে আমিই ভুগবো।
গরীবী তো অভিশাপ। গরীবী তো রহমত নয়।
কারো জন্ম হয় রাজ পরিবারে আবার কারো জন্ম হয় পতিতালয়ে।
রাজ পরিবারের শিশুটি কবে পুণ্য করলো?
পতিতালয়ের শিশুটি কবে পাপ করলো?
তাহলে কর্মফল বলে অবশ্যই কিছু আছে?
সুতরাং বিষয়টি গভীর ভাবে বুঝার চেষ্টা করেন!

ধর্ম বুঝতে হলে, উপযুক্ত শিক্ষক লাগবে।
আরবি ভাষা পড়তে, লিখতে বা বলতে পারলেই কি
আপনি রাসুলের বিদ্যায় বিদ্বান হয়ে গেলেন?
আরব দেশের সব মানুষই তো আরবিতে কথা বলে।
আরবের শিক্ষিত লোকরা আরবিতে লিখতে, পড়তে পারে।
আবু জাহেল তো আরবের সেরা পণ্ডিত ছিলেন।
আবু লাহাব, আবু সুফিয়ান, আরবের কাফের, মুশরিক,
মুনাফিকরা তো আরবিতেই কথা বলতো। নাকি?

আরবি ভাষা শিখলেই ধর্মের শিক্ষক হওয়া যায় না।
চরিত্রবান ব্যক্তির সহবতে থেকে
গোলামী করে চরিত্রবান হতে হয়।
যার চরিত্র নাই, তার কোন ধর্ম নাই।
গান শিখতে হলে গানের ওস্তাদ লাগে।
ফুটবলার, ক্রিকেটার বা যেকোন খেলোয়াড়
হতে গেলে ভালো কোচ লাগে।
কোরআন পড়া শিখতে গেলে, মোল্লা লাগে।
মা-বাবা যতই শিক্ষিত হোক না কেন,
লেখাপড়া শিখতে গেলে স্কুলে ভর্তি হয়ে
শিক্ষকদের কাছে লেখাপড়া করা লাগে।
তবে আল্লাহ্‌ ও রাসুলকে পাওয়ার বিদ্যা শিখতে গেলে,
কেন আল্লাহ্‌র মনোনীত ব্যক্তি লাগবে না?
নিজে স্কুলেও ভর্তি হবেন না, লেখাপড়াও শিখবেন না,
নিজে নিজেই শিক্ষিত হয়ে যাবেন?
অলী-আল্লাহ্‌দের কাছে বায়েত হয়ে ওয়াজিফা
আমল করেন, তখন নিজেই বুঝবেন এইটা
আপনার কত নম্বর জীবন?
এর আগে কোথায় ছিলেন?
মৃত্যুর পর আবার কোথায় যাবেন?

রাসুল তো জীবনে কোনদিন মাদ্রাসায় যায় নাই।
জানি বলবেনঃ তখন কি মাদ্রাসা ছিল?
রাসুলের শিক্ষক ছিলেন স্বয়ং মহান আল্লাহ্‌।
রাসুল তো একাধারে ১৫ বছর হেরা পাহাড়ের
গুহায় মোরাকাবা বা ধ্যান করেছেন?
আপনি না রাসুলের উম্মত দাবি করেন?
উম্মত মানে- অনুসারী। আপনি জীবনে ১৫ মিনিট
ধ্যান করেছেন কি? আমাদের সমাজে, কোন স্কুলে,
কোন মাদ্রাসায়, কোন মক্তবে, কোন মসজিদে কি
মোরাকাবা বা ধ্যানের বিধান আছে? তাহলে বুঝার
চেষ্টা করেন, সমাজে রাসুলের ধর্ম নাই। মুখোশধারী
মুসলমান এজিদ ও তার অনুসারীরা, রাসুলের ধর্ম
ঐ কারবালায় ইমাম হোসেন ও নবী পরিবারের
৭২ জনকে শহীদ করে ধ্বংস করে দিয়েছে।

আজ ১৪০০ বছর পরে আবার সেই হারিয়ে
যাওয়া রাসুলের ধর্ম বা "মোহাম্মদী ইসলাম"
জাতির কাছে কে প্রচার করছেন? তিনি হলেন-
শান্তির দূত, বীর মুক্তিযোদ্ধা, মহান সংস্কারক,
আধুনিক সূফীবাদের জনক, সূফী সাম্রাট হযরত
মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মঃআঃ) হুজুর
কেবলাজান। তিনি পবিত্র কোরআনের আলোকে
ইসলাম ধর্মের ২০০ উপর ভুল সংস্কার করেছেন।

যাদের শরীরে এজিদের রক্ত,
যারা এজিদের বংশধর,
যাদের আত্মায় এজিদের প্রেতাত্মা ভর করছে,
তারা তো এই মহামানবকে মানবে না।
এরা ইউ টিউবে ৩-৫ মিনিটের এডিট করা
ভিডিও ছেড়ে সহজ সরল মানুষদের ধোঁকা দিচ্ছে।
আমার অনুরোধ আপনারা সম্পূর্ণ ভিডিও দেখেন,
তারপর মন্তব্য করবেন।

বিশ্ব বিদ্যালয়ের কোন প্রফেসরের
১ ঘণ্টার লেকচারের মধ্যে থেকে,
যদি কোন স্টুডেন্ট, মাঝখান থেকে
২-৩ মিনিট ও শেষ থেকে ১-২
মিনিট শ্রবণ করে, তবে ঐ স্টুডেন্ট
কি প্রফেসরের আলোচনা বুঝতে পারবে?

সূফী সাম্রাটের ১ ঘণ্টার আলোচনা,
মাঝখান থেকে বা শেষ থেকে এডিট করে
৩-৫ মিনিটের ভিডিও ইউ টিউবে ছেড়ে
প্রচার করে মানুষকে ধোঁকা দেয়া সহজ।
সম্পূর্ণ ১ ঘণ্টার আলোচনা প্রচার করেন,
বাঙ্গালী জাতি আলোচনা বুঝতে পারবে।
সত্য প্রকাশ হোক?
মানুষ তাদের ভুল বুঝতে পারবে।

ওনার মুর্শিদ ও শ্বশুর
ইমাম আবুল ফজল সুলতান
আহমদ চন্দ্রপুরী (রহঃ) ছিলেন,
মদিনার জীবনে মদিনার
রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সঃ)।
ওনার স্ত্রী নবীর শ্রেষ্ঠ মেয়ে
অর্থাৎ হযরত মা ফাতেমা (রাঃ)।
তবে ঊনি কি শেরে খোদা হযরত
আলী কারীমুল্লাহ ওয়াজুহু নন কি?
ঊনি নবী পরিবারের এবং নবী পরিবারের
সবাইকে নিয়েই আমাদের বাংলাদেশে এসেছেন।
যেন আবার সেই হারিয়ে যাওয়া
রাসুলের ধর্ম বা "মোহাম্মদী ইসলাম"
জাতির কাছে তুলে ধরতে পারেন।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন-
"ইমাম মাহদী (আঃ) আমার আহলে বায়েতের
মধ্য হতে আগমন করবেন এবং এক রাত্রে
পূর্ণিমার চাঁদের ভিতর মহান
আল্লাহ্‌ তার সত্যতার প্রমাণ দিবেন।"
আহলে বায়েত বলতে "পাক পাঞ্জাতন"
অর্থাৎ পবিত্র পাঁচজনকে বুঝায়।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) নিজেই,
হযরত আলীকে বলতেন- "আলী কারীমুল্লাহ ওয়াজুহু"
অর্থাৎ হে আল্লাহ্‌ হযরত আলীর
চেহারা মোবারককে সম্মানিত করুন।
মহান আল্লাহ্‌ কি ১০ই অক্টোবর ২০০৮ সাল
থেকে পূর্ণিমার চাঁদে তার সত্যতার প্রমাণ দেন নাই?
যে অন্ধ, সেও কি পূর্ণিমার চাঁদ দেখবে?
১০ই অক্টোবর ২০০৮ সাল থেকে আজ অবধি,
সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ পূর্ণিমার
চাঁদে এই মহাসত্য বাস্তবে প্রত্যক্ষ করছেন।
আপনি আত্মার ব্যাধিতে আক্রান্ত ও অন্ধ,
আপনি তো জীবনেও দেখবেন না।
ইমাম মাহদী (আঃ) কখন আসবেন?
আখেরি জামানা বা শেষ জামানা।
তো শেষ জামানা কোনটা?
আজকে যদি আপনি মারা যান,
আগামীতে কোন মায়ের গর্ভে যেয়ে জন্মগ্রহণ করবেন?
আপনার জন্য কি এটাই শেষ জামানা নয় কি?
হযরত মুহাম্মদ (সঃ)-কে তার পূর্ববর্তী যুগের
নবী ও রাসুলেরা, আখেরি জামানার শেষ নবী বলতেন।
তাদের হাজার হাজার বছর পরে
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) জগতে আসছিলেন।
হযরত মুহাম্মদ (সঃ) ওফাত বা ইন্তেকাল করেছেন,
তাও ১৪০০ বছর আগে।
এর পরেও কি শেষ জামানা আসে নাই?
তাহলে শেষ জামানা বলতে কি বুঝায়?
তাহলে আমরা যতদিন বেঁচে থাকবো,
আমাদের হায়াতে জিন্দেগীর সময়টাই
আমাদের জন্য শেষ জামানা।

পবিত্র কোরআনের আলোকে ঊনি তাফসীর লিখেছেন,
"তাফসীরে সূফী সাম্রাট দেওয়ানবাগী" মোট ৭খণ্ড।
পড়ে যদি ভুল বের করতে পারেন,
তারপর মন্তব্য করবেন।
না জেনে, না বুঝে, খারাপ মন্তব্য করে
নিজেদের দুর্ভাগ্য কেন ডেকে আনবেন?
আপনার ভালো না লাগলে নাই,
ইমাম মাহদী (আঃ) এর পরিচয় পাওয়ার
পরও যদি অন্ধকারে ডুবে থাকতে চান,
থাকেন। কিন্তু অন্য মানুষকে গোমরাহ
করার অধিকার তো আপনার নাই।

সুতরাং বাস্তব শান্তির ধর্মে আসেন,
মনগড়া ধর্ম ত্যাগ করেন।
"মোহাম্মদী ইসলাম" গ্রহণ করেন,
অবশ্যই আল্লাহ্‌ ও আল্লাহ্‌র রাসুলের
দিদার এই দুনিয়াতেই পাবেন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এতো কাঁদাও কেনো=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৬




আয়না হতে চেয়েছিলে আমার। মেনে নিয়ে কথা, তোমায় আয়না ভেবে বসি, দেখতে চাই তোমাতে আমি আর আমার সুখ দু:খ আনন্দ বেদনা। রোদ্দুরের আলোয় কিংবা রাতের আঁধারে আলোয় আলোকিত মনের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগারেরা প্রেসিডেন্ট চুপ্পুমিয়াকে চান না, কিন্তু বিএনপি কেন চায়?

লিখেছেন সোনাগাজী, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪



**** এখন থেকে ১৯ মিনিট পরে (বৃহ: রাত ১২'টায় ) আমার সেমিব্যান তুলে নেয়া হবে; সামুটিককে ধন্যবাদ। ****

***** আমাকে সেমিব্যান থেকে "জেনারেল" করা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিকাহের পরিবর্তে আল্লাহর হাদিসও মানা যায় না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪




সূরা: ৪ নিসা, ৮৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৭। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নাই। তিনি তোমাদেরকে কেয়ামতের দিন একত্র করবেন, তাতে কোন সন্দেহ নাই। হাদিসে কে আল্লাহ থেকে বেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ্‌ সাহেবের ডায়রি ।। পৃথিবীকে ঠান্ডা করতে ছিটানো হবে ৫০ লাখ টন হীরার গুঁড়ো

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:০২




জলবায়ূ পরিবর্তনের ফলে বেড়েছে তাপমাত্রা। এতে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। তাই উত্তপ্ত এই পৃথিবীকে শীতল করার জন্য বায়ুমণ্ডলে ছড়ানো হতে পারে ৫০ লাখ টন হীরার ধূলিকণা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অচেনা মানুষ আপনাদের দীপাবলীর শুভেচ্ছা

লিখেছেন আজব লিংকন, ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২১



আমারই বুকে না হয় শিবেরই বুকে
নাচো গো... ও নাচো গো...
পবন দা'র গলায় ভবা পাগলার গানটা কারা জানি ফুল ভলিউমে বাজিয়ে গেল। আহ.. সে সুরের টানে বুকের মাঝে সুখের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×