সুপারমুনের বৈজ্ঞানিক নাম হচ্ছে ‘পেরিগি মুন’। পেরিগি অর্থ হচ্ছে ‘পৃথিবীর নিকটতম’। চাঁদ যখন পূর্ণ পূর্ণিমায় থাকে এবং বার্ষিক প্রদক্ষিণের সময় পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে, তখন একে সুপারমুন বলা হয়। পৃথিবীর কাছাকাছি আসায় এই চাঁদকে স্বাভাবিক পূর্ণিমার চাঁদের তুলনায় বড় ও বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
সুপারমুন হলে চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি আসে। সাধারণ সুপারমুনের ক্ষেত্রে চাঁদ ১২ শতাংশ বড় ও ১৪ শতাংশ উজ্জ্বল দেখায়। কিন্তু এবারের সুপারমুন ১৪ শতাংশ বড় ও ৩০ শতাংশ উজ্জ্বল দেখা গেছে। সুপারমুন হওয়ার সময় তীব্র জোয়ার-ভাটা প্রত্যক্ষ করা যাবে।
মহাজাগতিক বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ এ ঘটনা পর্যবেক্ষণের জন্য মুখিয়ে ছিলেন জ্যোতির্বিদেরা। তাঁদের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, চাঁদ পৃথিবীর নিকটতম স্থানে এলেই সুপারমুন দেখা যায়। প্রদক্ষিণরত চাঁদটি নিজের কক্ষপথে পৃথিবীর যত কাছে, ততই বেশি উজ্জ্বল ও বড় আকারে দৃশ্যমান হয়। ডিম্বাকার কক্ষপথের কারণে চাঁদের আকৃতি একেক সময় একেক রকম দেখায়। জ্যোতির্বিদদের মতে, ১৯৪৮ সালের পর পৃথিবীর এতটা কাছে এসেছে চাঁদ।
(২)
(৩)
(৪)
(৫)
(৬)
(৭)
(৮)
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২৮