somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রক্তিম বিজয়
আমার সম্পর্কে আমি একজন অতি সাধারন ও নরম মনের এমনকি একজন স্বার্থপর মানুষ, নিজের পরিচয় দেওয়ার মত তেমন কিছু নেই তবুও যেটুকু না বললেই নয় তাই বলি শুনুনআমার প্রকৃত নাম বিজয়, নিকট লোকেরাও ডাকে বিজয় নামে এই নামেই স্বাছন্দ্য বোধ করি।

টিউবওয়েল থেকে বিদু্ৎ উৎপাদন পদ্ধতি আবিস্কার করেছে এক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থী ! দেখুন

১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




টিউবওয়েল থেকে বিদু্ৎ উৎপাদন করেছে
কক্সবাজার পলিটেকনিকের ছাত্র স্বদেশ বড়ুয়া জিটু

স্বদেশ বড়ুয়া জিটু নামের কক্সবাজার পলিটেকনিকের একজন ছাত্র টিউবওয়েল থেকে বিদু্ৎ উৎপাদন করে চমক সৃষ্টি করেছে। দীর্ঘ দিন গবেষণার পরে সে এই কাজে সফল হয়েছে। এই পক্রিয়ায় ৫০০ ওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে বলে সে অভিমত ব্যক্ত করেছে। সাথে সাথে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে সে জল বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে।

বিদ্যুৎ উৎপাদনের কথা তার মুখেই শোনা যাক-
অবশেষে টিউবওয়েল থেকে বিদু্ৎ তৈরী করতে পেরে নিজের গবেষণা কজকে কিছুটা হলেও সফল হয়েছে বলে মনেকরি।দীর্ঘ দিন গবেষণার পরে এই কাজে সফল হয়েছি।এটি হতে সর্বোচ্চ ৫০০ ওয়াট পর্যন্ত বিদু্ৎ উৎপাদন হবে।হাতলে যখন চাপ প্রয়োগ করা হবে তখন বিদু্ৎ উৎপন্ন হবে।
আমাকে অনেকে প্রশ্ন করে যে প্রতিদিন কে হাতলে চাপ দিবে?যখন হাতলে চাপ দিবে তখন যে বিদু্ৎ উৎপন্ন হবে তা রেকটিফায়ারের সাহায্য সরাসরি ব্যাটারিতে চলে যাবে।এই বিদু্ৎ তের পাওয়ার বেশি হওয়ায় কয়েক রাউন্ড ঘুরার সাথে সাথে ব্যাটারি ফুল চাজ হয়ে যাবে।
শুধূ এখানে শেয নয়।এটা আমার গবেষণার মধ্য সামান্য কাজ।আমি জল স্রোতকে কাজে লাগিয়ে হাজার মেগাবাইট বিদু্ৎ উৎপন্ন করতে পারব। আমি আবারো বলছি,জল স্রোত কে কাজে লাগিয়ে হাজার মেগাওয়াট। বিদু্ৎ উৎপন্ন করতে পারব।বাঁধ তৈরি করে সারা বছর জল বিদু্ৎ উৎপাদন করার জায়গা আমার উত্তর ঘুমধূম এলাকায় আছে।এটা আমার সাধারণ মুখের কথা নয়।দীর্ঘ দিনের গবেষণার কথা।

আমি কক্সবাজার পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের কম্পিউটার বিভাগের সপ্তম পর্বের ছাত্র।৫ম পর্বে থাকতে আমি গবেষণা চালিয়ে আসছি।

আমার গবেষণার আরেকটা বড় আবিষ্কার রয়েছে। যার জন্য আমার এত পরিশ্রম।যার পিছনে হাজার হাজার টাকা খরচ করছি।সেটি একটি ইনজিল। যেটি আমার মূল গবেষণা।যে ইঞ্জিনটি অন্য ইঞ্জিন থেকে আলাদা। যেটা বিশ্ব এ আজ পর্যন্ত কেউ আবিষ্কার করতে পেরেছে কিনা আমার জানা নাই।আমি সেই ইঞ্জিনের নাম দিলাম (দি আর্থ ইঞ্জিন) অর্থাৎ পৃথীবি ইঞ্জিন। এটা চলার জন্য কোনো জ্বালানির দরকার হবে না।কোনো তাপের বা চার্জের দরকার হবেনা। এই ইঞ্জিন ঘুরলে আর থামানো যাবে না।এটি সবসময় ঘুরবে নিজস্ব শক্তির সাহায্য।বিজ্ঞানী গ্যালিলিও এবং নিউটন এদের দুইটি সূত্রের সাহায্য আমি অসাধারণ এই ইঞ্জিন আবিষ্কার করতে সমর্থ হচ্ছি। সূত্র দুটি হলো:
১.সূর্য নয়, পৃথীবিই সুর্যে চারিদিকে ঘুরে।
২.সকল পদার্থ এর পরস্পর সমান বিপরীত ক্রিয়া আছে।

এই দুইটি সূত্রের উপর গবেষণা চালাতে গিয়ে দেখি যে কোন শক্তির কারনে পৃথীবি সুর্যের চারি দিকে ঘুরে এতে কোনো জ্বালানীর বিদু্ৎ বা তাপের প্রয়োজন নাই।ঠিক অনুরূপভাবে এমন একটা ইঞ্জিন তৈরী করা যাবে যেটি বাহিয্যিক শক্তি ছাড়া চলবে। তাই আমি এই ইঞ্জিনের নাম দিলাম দি আর্থ ইঞ্জিন (The earth Engine)। আমি এর ৪৫% কাজ শেষ করছি। এই কাজের জন্য আমি হাজার হাজার টাকা ব্যয় করছি।। কলেজ থেকে যে টাকা পাই তা সব এই কাজে ব্যয় করি।টিউশন করে যা টাকা পাই তা গবেষণার কাজে ব্যয় করি।গবেষণার জন্য আমাকে কেউ সাহায্য করে না। আমি চাইলে এই ইঞ্জিনটা এক বা দুই মাসের মধ্যে তৈরি করতে পারব।কিন্তু দুঃখের বিষয় এটি যে প্রচুর সময় ও অর্থের প্রয়োজন। পলিটেকনিকের লেখাপড়া বেশ কঠিন। যখন আমি গবেষণা করি তখন পড়ার সময় পাই না,পড়তে গেলে গবেষণা করার সময় পাইনা। ২০১৬ সালে আমার ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ারিং পড়া শেষ হবে।২০১৭ সালের দিকে এই ইন্জিন সম্পুর্ন রূপে তৈরি করতে সক্ষম হব।

আমি এই ইন্জিনের থিওরিটা বলে দেওয়াতে অন্য কেউ যদি ইন্জিনটা আবিষ্কার করে ফেলে তখন প্রথম আবিষ্কারক হিসেবে আমার নাম থাকবেনা তা আমি জানি।তৈরি করতে পারলে বেশ ভালো।এই গবেষণাটা বেশ জটিল। এই গবেষণাটা যেখানে আমার কাছে ৯৫% সহজ, যেটা অন্যের কাছে ৯৫% কঠিন হবে

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য দুশ্চিন্তা নেই

লিখেছেন মেঠোপথ২৩, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২১

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফলে বাংলাদেশের জন্য দুশ্চিন্তা নেই

ট্রাম্প হচ্ছে একজন আপাদমস্তক বিজনেসম্যান। কমলা হ্যা্রিস যেহেতু ইন্ডিয়ান বংশোদ্ভূত তাই ইন্ডিয়ান ভোটার টানার জন্য সে নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ টেনে জাস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

চট্রগ্রামে যৌথবাহিনীর ওপর ইসকনের এসিড হামলা সাত পুলিশ আহত।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩

এসিড নিক্ষেপে আহত পুলিশ সদস্য



চট্টগ্রামে পুলিশের ওপর ইসকন সমর্থকদের হামলা ও এসিড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সাত পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসকন

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭


INTERNATIONAL SOCIETY FOR KRISHNA CONSCIOUSNESS যার সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ISKCON এর বাংলা অর্থ হল আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ। যে সংঘের ঘোষিত উদ্দেশ্য হল মানুষকে কৃষ্ণভাবনাময় করে তোলার মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রকৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

তুমি তাদের কাছেই যাবে তারা তোমার মূল্য বুঝবে....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৪


মৃত্যুর পূর্বে একজন পিতা তার সন্তানকে কাছে ডেকে বললেন, 'এই নাও, এই ঘড়িটা আমি তোমাকে দিলাম। আমাকে দিয়েছিলো তোমার দাদা। ঘড়িটা দুইশত বছর আগের। তবে, ঘড়িটা নেওয়ার আগে তোমাকে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×