ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৭৩ সালে। কিউবায় পাট রপ্তানীর কারণে বাংলাদেশে খাদ্য সাহায্য বন্ধ করেছিল আমেরিকা। খাদ্যবাহী জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ফিরে গিয়েছিল সিঙ্গাপুরে। পরিণামে বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ। ৭৪ এর দুর্ভিক্ষ।
এবার ইরানে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সেটি মানতে গেলে বাংলাদেশ থেকে পাট রপ্তানী বন্ধ হবে। জোর করে পাট রপ্তানী হলে বাংলাদেশ হারাবে ইউরোপের বাজার। অর্থনীতির বারোটা এমনি বেজেছে আরো বাজবে।
পাটের চাষীর জন্য সরকার কি করবে?
রাজায় রাজায় যুদ্ধ আর উলুখাগড়ার জীবন শেষ।
ইরানের সাথে পশ্চিমাদের দ্বন্দ্ব আর এর ফলে বাংলাদেশের অবস্থা ত্রাহি মধুসুদন।
বাংলাদেশের গার্মেন্টস বাচানোর জন্য পাট চাষীদের জীবন শেষ হবে। এখানেও এক অবস্থা।
সবকিছুর নেগেটিভ ফলাফল সেই হতভাগা কৃষকদের।
গার্মেন্টস মালিকরা কি এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পাটচাষীদের জন্য কিছু করবেন?
কিছু করবেন বাংলাদেশ সরকার?
নাকি হতভাগা কৃষকরা বছরের পর বছর মার খেয়েই যাবে?