এ্যায়ারক্র্যাফ্ট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে লাইসেন্স প্রাপ্ত এমন একজন ব্যক্তি যে উড়োজাহাজের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করে। উড়োজাহাজ ফাই করার পূবে পাইলটদেরকে উড়োজাহাজ এবং সিস্টেমগুলো ঠিক আছে কিনা এ মর্মে প্রশিক্ষণ ও লাইসেন্স প্রাপ্ত একজন এয়ারক্রাফ্ট মেইনটেনেন্স এর কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হয়।
কেমন হবেন একজন এ.এম.ই: উড়োজাহাজে অবস্থিত সকল যাত্রী এবং পাইলটদের জীবন নির্ভর করে একজন এ.এম.ই এর হাতের উপর। এ.এম.ই যদি কোন ভুল করে তবে উড়োজাহাজ কখনোই নিরাপদে গন্তব্যে পৌছাবে না। তাই একজন এ.এম.ই কে দক্ষ, জ্ঞানী ও বিচজ্ঞন হতে হবে।
এ্যায়ারক্র্যাফ্ট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিং (এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং): এককথায় এ্যায়ারক্রাফ্ট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিং হলো এমন একটি মেশিন তৈরী করা যার নিত্যনতুন ডিজাইন উন্নয়ন করা, রক্ষনাবেক্ষন ও পরীক্ষা নীরিক্ষা করা যা আকাশে নিরাপদে উড়তে পাড়ে, যেমন উড়োজাহাজ, হেলিকপ্টার, মিসেলস, সেটেলাইট এন্ড স্পেস ক্রাফ্ট। এ্যায়ারফ্রেম তৈরী/এয়ারফ্রেম ইঞ্জিন সৃষ্টি এয়ারক্র্যাফট ও এর আনুসাঙ্গিক যন্ত্রপাতির সংযোগ স্থাপন, উন্নয়ন ও মেরামত করা। ফস্ন্যাইট টেস্ট প্রোগ্রামে টেক অব ডিস্টেন্স, রেট অব কইম্ব, সীল স্পীড, ম্যানুইভারিলিটি এন্ড ল্যান্ডিং ক্যাপাসিটি টিক আছে কিনা তা দেখাও এ· এম· ই এর কাজ। জ্বালানী দূষণ কমানো ও সেফটি সিস্টেম নিয়ে কাজ করা। এ্যায়ারক্রাফ্ট দূর্ঘটনার কারণ নির্নয় ও এ.এম.ই এর কাজ।
এ্যায়ারক্র্যাফ্ট মেইনটেনেন্স ইঞ্জিনিয়ারিং (এভিয়নি ইঞ্জিনিয়ারিং): উড়োজাহাজের ফাইট ডাইনামি কোয়ালিটি, স্ট্যাবিলিটি পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রন সিস্টেম নিয়ে হলো এভনি ইঞ্জিনিয়ারিং। তারের মাধ্যমে ইলেকট্রনি প্রবাহের জন্যই উড়োজাহাজ আকাশে উড়তে পারে। এই ইলেকট্রনি সিস্টেম নিয়ে কাজ করাই হলো একজন এ.এম.ই এর কাজ (এভনি)। এভনি এর মধ্যে এঙ্লিারোমিটার গাইরোস্টোপ, ফাইট ইন্সট্রুমেন্টস সেন্সর, একুরেটর, লাইনার ইলেকট্রনি সার্কিট, কম্পিউটার এইডেড ডিজাইন, এনালগ এন্ড ডিজিটাল এভিয়নি কম্পোনেন্ট নিয়ে কাজ করতে হয়।