somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তম পোষ্টের হ্যাপা [/:) :-< #:-S :-* |-) ]

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

> ব্লগে পা দেয়া ১০ মাস আগে ।

>> কি বিরক্তিকর এই চর্চা -- তুমি কবে পারা দিয়েছো তাতে কার কি এসে যায় :-<

> চুপরাও বেয়াদব আমাকে বলতে দাও -- হ্যা যেটা বলছিলাম -- দশমাস দেখতে দেখতে চলে গেলো
>> দশমাস দেখতে দেখতে যায়নি --গর্দভ -- দশমাস দশমাসের মতো চলেছে । তোমার এত ন্যাকামি দেখে আফসুস হচ্ছে । :-P

> তুমি আমাকে বলতে দেবে না কি #:-S ? {বিব্রতকর হাসি }
হে হে হে ওর কথায় মাইন্ড করার কিছু নাই -- ও নেহাতই আমার খড়গজিভ স্বত্তা । আসলে ব্লগে আসা আরো অনেক আগে ২০০৭ এর দিকে -- রেজি করেছিলাম -- কিন্তু ভুলে গেছি । এরপর অনেক দিন বিচ্ছেদ । প্রথম প্রথম বাংলা টাইপ করতে অনেক কষ্ট হতো । একটা কমেন্ত লিখতে ২০ মিনিট লাগতো । ব্লগ পলিটিক্সের সাথেও পরিচয় ছিলো না ।
প্রথম দিকে কারো সাথে পরিচয়ও ছিলো না বলা যায় ।
পোষ্টের পর পোষ্টে কমেন্তের দেখা নাই । পরিচিত না হলে কেউ লেখা পড়েও না

>> আরে বাবা -- সোজা বাংলায় বলো না -- আই স্ক্র্যাচ ইউর ব্যাক - ইউ স্ক্র্যাচ মাইন । ;)

> এটা বুঝি বাংলা হলো ? X(

>> ইয়ে মানে ? :#> আজকাল তো এসবই স্মার্টনেস । ১০০ তম পোষ্টে তুমি না পারো - আমি একটু স্মার্টনেস দেখাই ।

> অনেক বকবক করেছো এখন ১০ মিনিটের জন্য চুপ থাকো । পাঠকের বিরক্তি ধরাচ্ছো তুমি । আর "ফর ইউর ইনফরমেশন " ইংরেজি বলাটা স্মার্টনেসের কোন সংজ্ঞার মধ্যে পরে না ।
হে পাঠক কূল -- বিনীত অনুরোধ -- ওটা কে ইগনোর করুন।
তো -- আস্তে আস্তে সবার সাথে পরিচিতি বাড়লো ।
ব্লগীয় ইন্টারেকশন যাকে বলা যায় । সেলেব্রিটি থেকে নন-সেলেব্রিটি সবার ব্লগ পড়া শুরু করা । সাথে সবাইকে কমেন্ত দেয়া। আমি যেহেতু টেকি -- তাই টেকিদের আশে- পাশে ঘুরাঘোরি করতাম বেশি। বাইরে থাকার কারনে গল্প উপন্যাস ও পড়া হতো না তেমন । সেটার চাহিদাও মিটলো ।
বলা যায় প্রথম দুতিন মাস ছিলো মধুমাস ।

>> হমমম অথবা হিটাংকাখী মাসও বলা যায় । একটা কমেন্তের জন্য অপেক্ষা । হোহোহো । ;)

> বলতে থাকো /:) । তারপরই শুরু হলো ব্লগীয় ব্যানব্যানানি খেলা । সকাল বিকাল খাবার পোষ্ট । আমিও নতুন বিপ্লবীর মতো সবার সাথে সামিল হৈলাম । সবার সাথে নতুন করে হৃদ্যতা হলো ।

>> ওফ ! গ্রো আপ । এইসব ব্যান আনব্যান -- সবই হিটের কারনে -- সামুর হিটের আকাল হলেই এসব শুরু হবে । এটা বুঝতে এত দিন লাগলে তোমার কপালে দু:খ আছে ।

> কি জানি -- আমি পুরোপুরি একমত না । প্রথম কথা হলো কাউকে ব্যান হতে দেখলে বিরক্তি লাগে । আসলে কেউ ঠিক সিওর না এসব বেলাই কি হয় । কোন সময় মনে হয় ব্লগারদের এভাবে রি এ্যাক্ট করা ঠিক হয়নি । কোন সময় মনে হয় ছাগল মডু কনটেক্সট বোঝে নি । ওপেন স্পেস মানেই সব সম্ভবের অলীক দেশ না । আবার মডুদের নীতিমালা আকড়ে ধরে রাখার কোন কারন নাই -- নীতিমালা মানুষেরই তৈরী । তারচে বড়ো কথা হলো -- ব্লগারদের ইন্টারেষ্ট আর কর্তৃপক্ষের ইন্টারেষ্ট এক না ।

ঠিক তারপর পর ই পিলখানার হত্যাকান্ড শুরু হয়ে গেলো । ব্লগ ভাগ হয়ে গেলো দু শিবিরে । কেউ আর্মির পক্ষে - কেউ বিপক্ষে । কিন্তু যেই পক্ষেই হোক হত্যাকান্ডের অমানুষিকতায় স্তব্ধ ।

>> আর্মির উপর যাদের ব্যক্তিগত বিদ্বেষ আছে -- তারা এই সুযোগে বেশ ঢোল পিটিয়ে নিলো -- তাই না ?

> সেতো নিবেই -- খুব কম মানুষই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার বাইরে যেতে পারে ।

>> হ্যা -- ব্লগে মুখোশ পড়া খুব সহজ -- ব্লগে মহান সাজা খুব সহজ ।

> সবারই ত্রুটি বিচ্যুতি আছে । তাই বলে সবাই সব দাগ দেখায় বেড়ায় না ।
এরপর নাস্তিক-আস্তিক ক্যাচাল দেখলাম । অনেক গুলোতে গলা ফাটিয়ে চেচালাম । নিজের বোধের মনে হয় তেমন পরিবর্তন হয় নাই । শুধু জ্ঞান বাড়ছে এই যা । কথায় আছে না -- হোয়াটএভার ডাজেন্ট কিল ইউ , অনলি মেক ইউ স্ট্রংগার ।

>>এটাও হিট বাড়ানির আরেক ফন্দি । আর তারচে বড়ো কথা তুমি নিজেও বিশ্বাসী না অবিশ্বাসী নিয়ে শিওর না ।

> সেটা সত্য । আমার জ্ঞান এখন পূর্ন হয় নাই । তারপর অর্ধসত্য -- বিকৃত সত্য কে কনফিডেন্স নিয়ে পরিবেশন করতে দেখলে রাগ লাগে ।

ততদিনে আমি মোটামুটি পরিচিতি পেয়ে গেছি । মানুষ ব্লগ লিখলে পড়ে -- ইন্টারেকশনের কারনে কমেন্ত পাই ও বেশ ।
এবার শুরু আমার প্রতিকাব্য লেখার পালা । শুরুতে অনেক যন্ত্রনা সহ্য করতে হয়েছে । সবাই উৎসাহ দেয়ায় যাত্রা থেমে যায় নি ।

>> হো হো হো প্রতিকাব্য -- প্রথমে অন্যের কবিতার ফরম্যাটে কবিতা লেখার চেষ্টা । দুর্বল শব্দ -- বানান বিভ্রাট ।
দূর্বল আইডিয়া । আমার তো সন্দ আছে এগুলো আসলে মানুষ কাব্য বলে কিনা ।

> X(( খামোশ!! সবাই তাহলে এমনিতে বাহবা দেয় বলতে চাও । আর কিছু লিখলে একদম মানদন্ড মেনে ভালো হতে হবে এটা তোমাকে কে বলেছে । যার কাছে ভালো লাগার লাগবে -- না লাগলে নাই ।

কাব্য বিষয়ে কাউকে সমালোচনা করলে খেপে যাওয়াই স্বাভাবিক -- সেটা যদি হয় চাছাছোলো সমালোচনা । বা উস্কানি দেয়ার জন্য সমালোচনা । কবিতা জিনিসটার সাথে দূর্বলতা নরোম একটা ব্যাপার জড়িয়ে থাকে বলে আরো খারাপ লাগে ।

মুক্তিযুদ্ধ -- আমাদের আরেক আবেগের নাম । অনেকের পোষ্ট পড়ে তাদের আবেগ খানি ধরতে চেষ্টা করেছি । নতুন করে অনেক কিছু জেনেছি । ব্লগিং যে কারনে অনেক দারুন -- অনেক মানুষের সংস্পর্শ পাওয়া যায় -- যাদের সাথে জীবনে কথা হতো কিনা খোদা মালুম । যারে তারে ছাগু ট্যাগ দিয়ে গালি দেয়া অবশ্য আমি পক্ষপাতী না । যে কোন নিরীহ লোক এর পাল্লায় পরে যেতে পারে । তবে জামাতিদের গালিও দিয়েছি যখন মনে হয়েছে এটার প্রকৃত বাসস্থান পাকিস্থান । ইন্ডিয়া আমাদের মা-বাপ এমন মনোভাবধারীদের গালি যদিও দেয়া হয় না -- তবে ঘৃনা করা যায় । আসলে এসব ব্যাপার কোন ভাবমূর্তি (!) ধরে রাখা কঠিন । আমরা বাংগালি বলে কোন না কোন ট্যাগ পেয়েই যাই ।

>> মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যারা গালিবাজি ব্যবসা করে -- শেইম অন দেম !!

> আস্তে ধীরে বৎস -- তম পোষ্টে গ্যান্জাম করতে হয় না ।
গালিবাজি প্রসংগে চলে আসে নিক বাজি আর ট্রোলিং । একমুখে দুইকথার প্রকৃষ্ট উদাহরন । তবে বাস্তবতা হলো -- দুনিয়াটা ভালো মানুষের জায়গা না । চালাক না হতে পারলে নিশ্চিন্হ হতে হবে । না হয় -- আক্রমনের শিকার হয়ে যেতে হবে । এসব ব্যাপারে কাউকে কিছু বলে লাভ নেই । যে যেমন আছে সে তেমন ছিলো আর - থাকবে ।

তো এরপর চলে আসি পোষ্ট বিস্বাদে । এখন আর প্রথম দিকের মতো ১টা কমেন্তের জন্য তীর্থের কাকের মতো বসে থাকা লাগে না । তারপর পোষ্ট দিতে ইচ্ছে হয় না । একটা কথা আছে না কোন কিছু অর্জন করার চে রক্ষা করা কঠিন ।
তাছাড়া সবই আসলে একঘেয়ে হয়ে যায় একসময় ।
মানুষ, মদ , সিগারেট , প্রেমিকা , বাচ্চা , গাড়ী ,টাকা , খাবার , গান, বই । সবকিছুই ।

>> আবার ?! বোরিং - বোরিং - বোরিং !!!

> আবার পূর্নরুপে ক্যাচালে ফিরব কিনা চিন্তা করি । আজকাল কিছুতে উৎসাহ পাই না ।
রাজনীতি দেখে বিরক্তি লাগে । এরা দেশ কে চুষে খাবে ।
খাচ্ছে । এত রাগার কি হলো । রাজনৈতিকের কাজ ই এটা ।
আমাদের কাজ ভোট দিয়ে তাদের ক্ষমতায় পাঠানো ।
তাদের কাজ চোষা ।
নারীবাদী তর্ক গুলো দেখি মাঝে মাঝে । আমি নিজে ভ্রমে আছি -- না অন্যরা ভ্রমে থাকে এটা বুঝতে পারি না । আজকাল সংসার -- পরিবার -- ধর্ম -- সমাজ সবকিছুর ইন্সট্যান্ট ম্যাগি নুডলসের মতো ফর্মুলা আবিস্কার হয়ে গেছে । এসব গিলতে পারি না ঠিক মতো । ছেলে মেয়ে পরস্পরের পরিপূরক । দুনিয়ার অন্য সব যুদ্ধ বিগ্রহের মতোই এখানে কেউ কাউকে ছাড় দিতে চায় না।

>> তোমার তত্ত্বকথা শুনতে মানুষের বয়েই গেছে ...

> বেশী হয়ে যাচ্ছে কিন্তু । ব্লগিং করে -- অফিসে কাজকামে
অসংখ্য ফাকি দিয়েছি । এখনো দিচ্ছি । মাঝে মাঝে পরিবারকেও ফাকি দিয়েছি । কোন কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয় । তারপরও এটাই মনের কথা বলার শেষ আশ্রয় ।

ওভারওল বিবেচনায় ব্লগ নিয়ে আমি আশাবাদী । কিছু দারুন বন্ধু জুটেছে । আমি সবসময় চিন্তা করতাম -- আমার মতো যারা চিন্তা করে এরা কই থাকে । কেন এদের দেখা পাই না ।
বন্ধুদের সাথে বৈষিয়ক আলাপই বেশী হতো । সেটা খারাপ না -- তবে একটা ভালো গান শুনলে , একটা ভালো বই পড়লে , একটা ভালো মুভি দেখলে শেয়ার করার কাউকে খুজে পেতাম না । ব্লগিং এই মানসিক চাহিদাটা পূরন করেছে ।
লেখালেখির একটু স্বপ্ন ছিলো -- সেটার দুধের স্বাদ ঘোলে মিটছে ।

কারো নাম উল্লেখ করালাম না ইচ্ছে করেই -- কোন পোষ্টে মানুষ নিজের নাম সবার আগে খুজে । না পেলে মন খারাপ হয় । তাই কাউকে হতাশ করতে ইচ্ছে হলো না ।
কমেন্তের মধ্যে ভাব-ভালবাসা তো চলেই -- এই পোষ্টে
লিখতে হবে এমন কোন কথা নাই ।

>> নিজের ব্যাপারে ঘ্যান ঘ্যানানি বাদ দিয়ে মানুষের কথা কিছু বলবে -- এতক্ষন ধরে পোষ্টটা পড়ছে কিছু শোনার আশায়

> ও হ্যাঁ । ধন্যবাদ । ব্লগ এসে নানান টাইপের ছাগলের সাথে যেমন পরিচয় হয়েছে - তীক্ষ্ন বুদ্ধির কিছু মানুষের সাথে পরিচয় হয়েছে । কিছু কিছু গল্প -- কবিতা তো ক্লাসিক পর্যায়ে । আমি লেখালেখি ভালো করিনা ঠিক -- তবে কোনটা ভালো লেখা এই বিষয়ে ভালো জ্ঞান আছে ।
অসংখ্য ভালো মানুষ আছেন ব্লগে -- যাদের সংস্পর্শে এসে কৃতার্থ হয়েছি । অসংখ্য ভালো লেখা -- ইন্টারেষ্টিং পোষ্ট -- ছবি দেখেছি । অনেক আড্ডাবাজি করেছি সিনেমা, কবিতা , বই নিয়ে ।
গান শুনেছি -- শুনিয়েছি । ব্লগের ইন্টারেকশনটা লেখালেখির জন্য যেমন খারাপ -- আড্ডাবাজির জন্য তেমনি দারুন ।

শততম পোষ্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

>> আবার ন্যাকামি ? /:)

> তুমি চুপ ! একবারে চুপ X((

আমার নিজেকে অভিনন্দন তম পোষ্টের হ্যাপা মুক্ত হয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪
৪৪টি মন্তব্য ৩৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×