স্পিসিস হইলো বায়োলজিকাল টেক্সোনমির একটা র্যাংক। একি স্পিসিস ভুক্ত প্রাণী সাধারণত সেইগুলাই যেগুলা নিজেদের মধ্যে ব্রিডিং করতে পারে এবং প্রজননক্ষম সন্তানের জন্ম দিতে পারে।
প্রাকৃতিক নির্বাচন বলেন আর কৃত্রিম নির্বাচন বলেন, একটি প্রজাতির বিদ্যমান বৈশিষ্ট থেকেই পরবর্তী প্রজন্মে বৈশিষ্ট তৈরী হবে।
সম্পুর্ন নতুন বৈশিষ্ট, অংগ, তন্ত্র কিভাবে তৈরী হয়? শরীরের উপর কিধরনের বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া চালালে কিছু কোষ বদলে চোখ হয়? একটা স্বচ্ছ লেন্স হয়? চোখ থেকে মাথা পর্যন্ত স্নায়ু সংযোগ তৈরী হয়?
মাথা ইমেজ প্রসেসিং শুরু করে?
যদি মেনেও নেওয়া হয় বিবর্তনে চোখ তৈরী হয়েছে তবে তো লেন্স আছে চোখ নেই, এমন প্রানীর সংখা চোখআলা প্রানীর (প্রজাতির) কয়েক লক্ষ গুন হওয়ার কথা, অথবা চোখ আছে লেন্স নেই প্রানীর কয়েক লক্ষ গুন হওয়ার কথা! আবার চোখ আছে কিন্তু স্নায়ু সংযোগ তৈরী হয়নি এমন প্রানীর সংখাও কার্জকর চোখআলা প্রানীর (প্রজাতির) কয়েক লক্ষ গুন হওয়ার কথা। লক্ষ কোটি আধা চোখ, সিকি চোখ থেকে একটা ভাল চোখআলা প্রানী পাওয়া যেতো! আর এমন আধা-সিকি চোখআলা/ অংগালা প্রানীর ফসিলও পুর্ন অংগআলা প্রানীর ব-হু গুন বেশী পাওয়া যেতো।
Darwin's Theory of Evolution - A Theory In Crisis
Darwin's Theory of Evolution is a theory in crisis in light of the tremendous advances we've made in molecular biology, biochemistry and genetics over the past fifty years. We now know that there are in fact tens of thousands of irreducibly complex systems on the cellular level. Specified complexity pervades the microscopic biological world. Molecular biologist Michael Denton wrote, "Although the tiniest bacterial cells are incredibly small, weighing less than 10-12 grams, each is in effect a veritable micro-miniaturized factory containing thousands of exquisitely designed pieces of intricate molecular machinery, made up altogether of one hundred thousand million atoms, far more complicated than any machinery built by man and absolutely without parallel in the non-living world." [5]
And we don't need a microscope to observe irreducible complexity. The eye, the ear and the heart are all examples of irreducible complexity, though they were not recognized as such in Darwin's day. Nevertheless, Darwin confessed, "To suppose that the eye with all its inimitable contrivances for adjusting the focus to different distances, for admitting different amounts of light, and for the correction of spherical and chromatic aberration, could have been formed by natural selection, seems, I freely confess, absurd in the highest degree." [6]
[5] Michael Denton, "Evolution: A Theory in Crisis," 1986, p. 250.
[6] Charles Darwin, "On the Origin of Species by Means of Natural Selection, or the Preservation of Favoured Races in the Struggle for Life," 1859, p. 155.
http://www.darwins-theory-of-evolution.com/
অক্সিজেন + হাইড্রোজেন = পানি। এইটা বিজ্ঞান । প্রমাণ আছে। বারবার হবে। সবাই করতে পারবে, করে দেখান যাবে।
মহিষের শিং, কুকুরের লেজ, ছাগলের দুধের বান, সাপের ফনা + বিষ এইগুলাকি বৈজ্ঞানিক কোন প্রক্রিয়ার একটা জীবে " নাই " থেকে "আছে"বানান সম্ভব?
জিন কাটাকাটি/ রে মারামারি/ এসিড ডলাডলি / ফরমালিন মাখামাখি
ঠান্ডা গরম, শুকনা ভিজা, সার মাটি, ঔষুধ পানি, খাদ্য পুষ্টি কোন পদ্ধতিতে কি সম্ভব?
বিজ্ঞান হলে প্রমাণ থাকবে। বারবার হবে। সবাই করতে পারবে, করে দেখান যাবে।
জীব জগতের জৈব বৈশিষ্টের যে সামন্য কিছু পরিবর্তন বিশাল চেষ্টা সাধনা ও জেনেটিক ইন্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে ঘটান হয়েছে সেগুলোর চেষ্টা ও ফলাফলই কি প্রমাণ করে না প্রাকিতিক ভাবে এই বড় বড় পরিবর্তন গুলো সম্ভব নয়।
ডারউইনবাদীরা বৈচিত্রহীন ভাবে একঘেয়েমী ভরা গান গেয়েই জায় :
এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা, তারপর এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা, এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা, তারপর এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা, এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা, তারপর এটা থেকে এটা হল, তারপর এটা,
যখন প্রশ্ন করা হয় : কিভাবে হল? কেন হল ?
উত্তর দেয় : অনেক দিনে হল, ধীরে ধীরে হল!
অক্সিজেন হাইড্রোজেন থেকে পানি কিভাবে হল? কেন হল ?
এর উত্তর কি : অনেক দিনে হল, ধীরে ধীরে হল ????????????
আধুনিক কোষ তত্ত্ব, জেনেটিক বিদ্যা , মাইক্রো বায়ালজীর প্রসার না হওয়ায় ডারউইনের যুগে ঐ তত্ত্ব মানুষ গ্রহণ করে ছিল, ১৯৫০ এর পর এসব বিদ্যার বিকাশ হওয়াতে এখন আর ডারউইন তত্ত্ব চলে না।
ডারউইনবাদ দিয়ে প্রজাতি সৃষ্টি ব্যাক্ষা করতে না পেরে এল নিও - ডারউইন মতবাড । এই নিও - ডারউইন তত্ত্ব কিন্তু বিবর্তন বাদের কোন বিজয়, বা বিবর্তনের পক্ষে কোন বড় প্রমাণ হাজির হওয়াতে আসে নি। বিজ্ঞানের নব নব উদ্ভাবনের ফলে যখন দেখা গেল ডারউইনবাদ আর টিকে না, তখন এতে কিছু পরিবর্তন আনা হল। বলা হল প্রজাতির বিবর্তন এভাবে ধীরে ধীরে হয় না, পরিবর্তন হবে সিগনিফিকেন্ট ভাবে। এছাড়া জিন বিদ্যার সাথে বিবর্তনকে চালান যায় না।
কিন্তু এর ফলে ডার্উইন সাহেবের মতের উপর ভিত্তি করে যারা একটি সহজ পদ্ধতি আশা করেছিলেন, যে রোদে বৃষ্টিতে, ঠান্ডা- গরমে ধীরে ধীরে গায়ের লোম ঝরে পরে, বানর মানুষ হয়ে যায় - এই আশা তিরোহিত হয়ে যায়।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮