বিরতি ভিত্তিক বেদনার জলে চোখ জ্বলে
রাতারাতি সুখ ছিনিয়ে কষ্টের মায়াজালে
বিনিদ্র অক্ষির শেষরাতের অতি খেয়ালী
তোষামোদে-
প্রণয় খাচ্ছে কুরে,হৃদয় চিঁরে ছিঁড়ে ছিঁড়ে
স্বপ্নহীন অগোছালো পার্থিব ভোগের আহ্লাদে।
মন ভেঙ্গে মনের তরে পত্র লিখে নীল খামে
ভুল ঠিকানায় পোস্ট করি ফের মনের ভুলে
দিঘীর জলে পদ্ম ফোটে ঝরে পড়ে পর পর
বিকেলে-
সান্ধ্য কালীন লেনদেন সাঙ্গ করে নব জাগরণে
ভোরের দিকে কিরণ সঙ্গ পেলে ফুটে উঠে।
শরীর জুড়ে বয়ে চলে দূষিত রক্তের কৃষ্ণ আবরণে
যন্ত্র চলে পুরনো যন্ত্রের বেহিসেবী প্রণয়ের প্রজ্ঞাপনে
গহ্বরে সঞ্চয় করে তোমার মাতাল ভালাবাসা আর
জোড়া চোখে ঘুর ঘুর করে অতিদূর পথ অতিক্রমের
ভগবিলাসে-
মানব যন্ত্রের পাশে সময় কাটিয়ে দু দন্ড শান্তি বিলিয়ে।
[রাসেল হোসেন, ২৩-০৪-১৪]