একবার এক মুরগী ডিম পেরেছে বাংলাদেশ এবং ভারতের বর্ডারের মাঝখানে মানে ডিমের অর্ধেক অংশ ভারতে আর অর্ধেক অংশ বাংলাদেশের সীমানায়।
এদিকে দোনো দেশ ঐ ডিমের মালিকানা পেতে মরিয়া, কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না, ঐ ডিমের মালিকানা পাওয়াটা দুনো দেশের জন্য প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্ডারে বিডিআর এবং বিএসএফ মুখোমুখি, চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, যে কোন মুহূর্তে যুদ্ধ লেগে যেতে পারে।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুই দেশের সরকারের উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপে একটা সমাধানে পৌঁছতে সমর্থ হয়।
সমাধান হলঃ
সৈন্যরা পালাক্রমে একে অন্যের দেশে ১ মাস অবস্থান করবে এবং সে দেশের মহিলাদের সাথে সেক্স করতে থাকবে। নির্ধারিত সময়ের পর যারা মানে যে দেশের সৈন্যরা সবচেয়ে বেশী মহিলাদের গর্ভবতী করতে পারবে ঐ মুরগীর ডিমের মালিকানা তাদের হয়ে যাবে।
সুতরাং শর্ত মোতাবেক বাংলাদেশের সৈন্যরা ভারতে ঢুকে পড়ে এবং ১ মাস অবস্থান করে ভারতের প্রায় সব যুবতী মেয়েদের সাথে সেক্স করে দেশে ফিরে আসে।
হ্যাঁ এখন ভারতীয় সৈন্যদের পালা, তারা সবাই বাংলাদেশের সীমান্তে একত্রিত হয়েছে।
কিন্তু এরই মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ভারতের সরকারের হাতে মুরগী ডিমটি হস্তান্তর করে বলল “নিন এই ডিমের মালিকানা এখন আপনাদের, আমরা হার মানলাম”
এটা শুনে ভারত সরকার তো পুরাই টাস্কিত!! এত কোটি গর্ভবতী মহিলাকে নিয়ে এখন কি করবে তারা? (মাথায় বারির ইমো হবে)
পুনশ্চঃ ঘটনার সময়কাল নিশ্চিতভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ছিল না, নচেত আওয়ামী লীগ ভারতীয় সৈন্যদের আগে সুযোগ দিত এবং শেষে ২০০ ভরি স্বর্ণ থুক্কু থুক্কু ২০০ হালি ডিমও ভারত সরকারকে দিয়ে দিত।