এদেশী নাস্তিকরা ভিন্ন ধরনের এরা মুলত হিট সিকার । যদিও এরা নিজেদের নাস্তিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে আসলে এরা তা নয়, এরা ইসলাম বিদ্বেষী । যে পর্যন্ত এদের শরীরে তেল আছে বিরোধীতা করবেই আর জীবনের শেষের দিকে এসে এরাই জামায়াতীর সাথে যুক্ত হবে বা হজ্জ করতে যাবে। তাদের ভাবসাব এমন জীবনে তো এনজয় কম করলাম না এবার দেখি পরকালে যদি কোনভাবে পার পাই। আমাদের দেশের মুসলমানদের প্রধান সমস্যা শুধু শুধু নাস্তিক দের সাথে তর্ক করতে যাই। আমাদের বুঝতে হবে তাদের বেশিরভাগই ধর্ম বিষয়ক বিভিন্ন কথার উত্তর না পেয়ে নাস্তিকতা বজায় রেখেছে। তারা পড়াশুনা করেছে, ইসলামের কোন বিষয় গুলো যা সাধারণ মানুষ জানেনা তা তারা জানে। ঐটা নিয়েই তারা বেচে খায়। লক্ষ করবেন তারা কিন্তু ইসলামিক চিন্তাবিদদের কাছে গিয়ে প্রশ্ন করে না কেননা তারা জানে ঐখানে গেলে তারা সত্যিটা বলবে আর হালে পানি পাবে না। পবিত্র কোরআন সম্পর্কে সব কিছু এখনও মানুষ সব কিছু বুঝে উঠতে পারেনি। প্রতি নিয়ত পবিত্র কোরআন নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। গবেষণার সময় বিভিন্ন কিছু ইসলামিক চিন্তাবিদগণ ব্যাখ্যা করতে পারছে না আর তা এই সুযোগ নিয়েই তারা সত্য মিথ্যা নিয়ে বিভিন্ন স্থানে প্রচার করছে। যখন ঐ বিষয় সম্পর্কে পুরোটা জানা যায় তখন তা তারা গ্রহণ করেনা কারন তাদের কথা তাহলে মিথ্যা হয়ে যায়।
তাই সবচাইতে ভালো হয় যারা ইসলাম নিয়ে খুব বেশী না জানি তারা যেন এই শ্রেণীর সাথে তর্কে না জড়াই, তাদের তখাকথিত অনেক নাস্তিক গুরু আজ ইসলামে ফিরেছে। তারাও ফিরবে একসময়, তারা এখন নিজেদের মহাজ্ঞানী ভাবছে, মনে করছে না জানি কত জেনে ফেলেছি, এভাবে জানতে জানতে যখন তারা সত্যের মুখোমুখি হবে তারা নিজেরাই ফিরে আসবে সঠিক পথে, ইসলামের পথে। অল্পজ্ঞান মানুষকে অহংকারী করে, জ্ঞানশীল মানুষ বিনয়ী হয়ে উঠে।
সাম্প্রতিক সময়ে হাইব্রিড কিছু মুসলমান সমকামীতাকে পরোক্ষ ভাবে সমর্থন করছে। তাদের জিজ্ঞাসা করুন তাদের ছেলে বা মেয়ে যদি সমকামী হয় তারা কি মেনে নিবে? তারা সত্যি বললে দেখবেন তারা তা মেনে নিবে না। এরাই হাইব্রিড প্রজাতির হিপোক্রেট নিজেরা যা মানে না, নিজের সন্তানের জন্য যা পছন্দ করে না তা তারা অন্যের জন্য কামনা করে। এরা না মানবতাবাদী, না ধার্মীক, না নাস্তিক, এরা বিশেষ এক প্রজাতির নদর্মার কীট যারা যেখানে যায় দুর্গন্ধ ছড়ায়।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৪