চারদিকে হড়ড়ের হুরাহুরি দেইখা আমার হাত পায়ের আংগুল নিশপিশ করতে লাগলো কিছু একটা হড়ড় লেখার জন্য। বহুত চেষ্টা তদ্বির কইরা হড়ড় কিছু লেখার জন্য পাইলাম না। যতই হড়ড় কিছু মনে করার চেষ্টা করি বারে বারে খালি একটা ডার্টি গল্প মনে পইরা যাইতাছে। গল্পটা হইলো এক গ্রামে একজন ডাক্তার ছিলো যে যৌনরোগের ঔষধ নিয়া গবেষনা করতো। তো সে একবার এক ঔষধ আবিষ্কার করলো যা সেবন করিলে পুরুষের গোপন অংগ বর্ধিত ও স্ফিত হইবে। পাশের গ্রামের একজন লোক তার কাছে গেলো ধ্বজ্বভংগের চিকিৎসার জন্য। ডাক্তার ভাবলো যে এই লোকের উপর নতুন ঔষধের পরীক্ষা করবে। তো ডাক্তারের কাছ থেকে সেই ঔষধ সেবন করে লোকটা বাড়ি ফিরতে ফিরতেই একশন শুরু হয়ে গেলো। এমন ভয়াবহ অবস্থা হলো যে সে রীতিমত যৌনউন্মাদ হয়ে গলো সাথে ইয়া বিশাল একটা জিনিষ। তার অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তার স্ত্রী মারা গেলো। স্ত্রী বিয়োগের পর উন্মাদ লোকটি বলৎকার করে আশে পাশের কয়েকশ গ্রামবাসীকে মেরে ফেললো। তারভয়ে সব লোকজন গ্রাম ছেড়ে পালালো। অত:পর লোকটি যৌনতাড়না সহ্য করতে না পেরে নিজেই মরে গলো। তো পাশের গ্রামের লোকজন তাকে কবর দিতে গিয়ে পড়লো এক বিপদে। তার সে বিশাল জিনিষ খাম্বার মত খাড়া হয়ে রইলো। লোকজন যতই মাটি চাপা দেয় সে জিনিষ মাটি ফুড়ে বের হয়ে আসে। কংক্রিটের ঢালাই দেওয়া হলো কবরের উপরে। একটু পরে পড়পড় মড়মড় করে কংক্রিট ফেটে বের হয়ে আসলো একটা জিনিষ। রিতীমত আশ্লীল হড়ড়। কি করা যায় এখন। লোকজন ছুটলো সেই ডাক্তারের কাছে, সমস্যার সমাধানের জন্য। ডাক্তার গোরস্তানে এসে অনেক চিন্তা ভাবনা করে বললো যে এক কাজ করো একে উল্টাইয়া দেও। মানে চিৎ না করে উপুর করে কবর দেও, তাইলে কোন সমস্যা থাকবে না। তো তাকে উপুর করে মাটিচাপা দিয়ে যেই না লোকজন ঘুরে রওনা দিসে সাথে সাথে করবস্থানের সব কবর ফুড়ে বাকি সব মুর্দারা ধুম ধাম করে দাড়িয়ে গেলো আর ডাক্তারের ঘাড় টেনে ধরলো।
"আবে ঐ ডাক্তার কই যাস। তোর কারনে হোগা মারা খাইয়া মরছি আর এখন কবরেও শান্তিতে থাকতে দিবি না নাকি?"