পকেটে কাঠবেলী গুঁজে ঘুরি,
পারফিউমের অনেক দাম;
কোথায় গেলে পাবো আরাম,
বিজন এই অরণ্য খুঁড়ি;
ছুঁতে চাই একটা গোলাপ কুঁড়ি,
হাত বাড়াতেই চক্ষু জখম-
বিষ হয়ে যায় ধরাধাম;
আহ! একি যাতনায় মরি।
.
হাত বাড়াই আকাশের দিকে,
এক রাশ নীল নেবো;
দিন হয়ে গেছে ফিকে,
আঁধারে কেঁদে দেবো;
অঘটন: নিজের ছবি এঁকে
পৃথিবী চমকে দেবো;
বাকিটুকু পড়ুন

কত ফাঁদ পাতলাম
একটা যা তা পাখি শিকারের জন্য, সবই বৃথাশ্রম;
অথচো যাঁরা ফাঁদ পাতলো না, তাঁরা ঘুঘুর মাংস আহার করে... বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি জানাবেন, সামুর মডারেটর কে এবং উনার যোগ্যতাই বা কি? বাকিটুকু পড়ুন

ঈশ্বরের সাথে জেহাদ করে জাহান্নাম থেকে সোনা ছিনিয়ে আনে কৃষক
আমার বাপেরা;
অথচো সে সোনায় ঈশ্বরপুত্রবধুদের মেদবহুল শরীর মোড়ানো।
০১/০৫/১৬ইং বাকিটুকু পড়ুন

আমি চিৎকার করে বললেও অস্ফুটই রয়ে যাবে;
তাই চুপকথাগুলো আকাশের গায়ে লিখে দিলাম, চেয়ে দেখো।
.
সাদা-কালো রং মাখানো শব্দগুলো তোমার চোখ এড়ায়। সাত রং মাখানো শব্দ চাইতো? মেঘকে শুধিয়েছি দেবে কি না সাত রং। দেবে বলেছে। বাকিটুকু পড়ুন

হাবিবি, এই পয়লা বোশেখে তোমায় সাঁজাবো আমার মনের মতো পর্দাসীন করে
রাখবো আমার বুকের পিঞ্জরে বেঁধে।
বিশ গিরা কালো কাপড়ের বোরকায় ঢেকে দেবো, হাতে-পায়ে পরাবো মোজা, চোখেও ঢাকনা দিয়ে দেবো আর তোমার গায়ে মেখে দেবো কাবুলিঅলার থেকে কেন সুবাসিত খুশবু। তারপর দুজন বেড়াতে যাবো পর্দার পাড়ে
হাঁটছি যেন জান্নাতের পথে

হবে তুমি বাহাত্তুর হুরের... বাকিটুকু পড়ুন

আমার যদি স্তন থাকতো...
আছেইতো। যদি মুঠোভর্তি স্তন, যোনী, বাঁকা চাহনি, হেলেদুলে হাঁটতে পারা, মিষ্টি হাসি, খোঁপা বাঁধা চুল ইত্যাদি।
আর যদি থাকতো দুই লাইন কাব্য করার কবিত্বের প্রতিভা; পুরুষের দল বিমুগ্ধতাভরে পাঠ করতো আর বাহবা দিয়ে আমার কান পকেট ভারি করে ফেলতো। অরা কি সত্যিই আমার কবিত্বের প্রতিভাকে বাহবা দিত... বাকিটুকু পড়ুন

মৌমাছির লার্ভা দিয়েছিলাম টোপ
তবুতো গিললো না,
শূণ্য হাতে ফিরতে বাড়ি
আমার আর ভাল্লাগে না;
পণ করলাম বড়শি ছুঁয়ে
যাব না আর যমুনার তীরে,
ধৈর্যে আর কুলোয় না
নদীর মাছ শিকারে; বাকিটুকু পড়ুন

একা থাকতে ইচ্ছে করে, চরম রকমের একা
একটা নির্জন দ্বীপের তীরে অশান্ত সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পরবে।
আমি শান্ত চোখে দেখবো চন্দ্রপক্ষের রাতে জ্যোৎস্না মাখানো নারকেল গাছটি চিরকাল একাই থাকে। বাকিটুকু পড়ুন

তোমাদের সমাজকে আমি ঠাপাই না, যে সমাজ বয়স দিয়ে প্রেম বেঁধে রাখতে চায়;
আমার বয়সে ছোট মেয়েদের বাচ্চা মেয়ে বলে ডাকি;
ওদের চিবুকে আমার আমায় নিঃশ্বাস ফেলতে দেয়নি, এমনকি তোমরা শুনে অবাক হবে
ওরা আমার কাব্য শুনে হেসে উড়িয়ে দিয়েছে, "হাঁসের সিন্ধ ডিমের মত ফাল্গুনের পড়ন্ত সূর্যটিপ এঁকে দিবো তোমার কপালে... হি... বাকিটুকু পড়ুন

এক ঢোক আফসোস গিলে বললাম, "ভাবি বয়স ত আর কম হইল না। প্রেম-ট্রেম ত হয় না! আপনার কি কোন ছুট বুইন নাই,যাঁর সাথে আমায় প্রেম করায়া দেবেন?"
প্রত্যুত্তরে আমার গাল টিপে বললেন, "ওরে আমার সোহাগের দেওরা,প্রেম করায়া দেয়া যায় না,কইরা নিতে হয়। বুঝছ?"
আমি বললাম, "তা ঠিকা। কিন্তু দ্যাখেন, আমি যাঁদের... বাকিটুকু পড়ুন

বছর তিনেক আগে একটা মেয়ের প্রেমে পড়েছিলাম
বছর দুই সাক্ষাত নাই
ওকে খুব ভালো লাগত
যদিও দেখতে অনেকটা ভূমি পেদনেকারের মতো মোটা ছিলো
ভালোওবাসতাম
চাইতামও মন থেকেই
মেয়েটির দিকে অপলক তাঁকিয়ে থাকতাম
ও-তাঁকাতো মাঝে মাঝে লুকিয়ে
ও-কি আমায় ভালোবাসত?
হয়তো ওর বিয়ে হয়ে গেছে
নয়তো প্রেমট্রেম করে নিয়মিত ডেটে যাচ্ছে ভদ্রা পার্কে
জানিনা কিছুই...
বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেটির বয়স কত হবে, সতেরো-আঠারো
গোঁফ রেখা ত তাই বলে।
ওভাবে তাঁকিয়ে আছে কেন, আমাকে কি ওর বড় বোনের মত দেখতে
বাম গালে তিল, চোখ, নাক অথবা হেয়ার স্টাইল?
নাকি আমাকে বাজারী মাগী ভাবছে, শুতে চায়;
বয়সের তফাৎটা সেক্স ফ্যান্টাসি জমায় ভালো।...

বাকিটুকু পড়ুন

___________
আমাদের মেসে এ.টি.আই(কৃষি কলেজ)-
এর পোলাপান সংখ্যাগরিষ্ঠ। অদের
পরীক্ষা শেষ বইলা ছুটি কাঁটাতে বাড়ি
গেছে। বিশ জন বর্ডারের মধ্যে সরকারী
কলেজের আমরা তিন জন অধম পইড়া
আছি।
.
প্রতিটা রুমে তিন জন কইরা থাকার
ব্যবস্থা। আমাদের রুমে আমি আর মুক্তার
ভাই আছি,তুষার বাড়িতে গেছে পরীক্ষা
পরবর্তীকালীন অবকাশ যাপনে জন্যে।
আমাদের পুব দুয়ারে রুমের বাম পাশে
কিচেনের পরের রুমে রেজা থাকে।
.
মুক্তার ভাই ফোনে... বাকিটুকু পড়ুন

পুরুষতান্ত্রিক সমাজের সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা চলাফেরায় নারীকে নিরাপত্তা দিতে না পারা। এ-পর্যন্ত পৃথীবীতে নারীতান্ত্রিক সমাজ দেখা যায় নাই। যদি যেত, চলাফেরায় পুরুষরাও নিরাপত্তা পেত না। এইটা ঐশ্বরিক ব্যাপার-স্যাপার। উনাকে ধরেন।
নারী স্বাধীনতা বলতে কি চায়? হাড় কাঁপানো মাঘীর শীতে ইরি ধান লাগাতে, বেল পাঁকা চৈতালী রোদ্রে গম কাঁটতে, জৈষ্ঠের জ্বলনি রোদ্রে... বাকিটুকু পড়ুন