আজকে কথা বলব ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। এরই মাঝে আপনারা অনেকেই Chrome OS নিয়ে শুনেছেন। Chrome OS এর স্বাদ পেতে চলে যান-
http://www.jolicloud.com/
ফেসবুক আইডি দিয়ে খুব সহজেই লগইন করতে পারবেন। অথবা নতুন করে একউন্ট খুলে নিতে পারবেন।
যেহেতু এটি পুরোপুরি ইন্টারনেট ক্লাউড ভিত্তিক, তাই কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করা যায় না। সফটওয়্যারের দরকারও পড়ে না কারণ গুগলের ওয়েব স্টোরে প্রচুর ফ্রি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন আছে যেখান থেকে ইচ্ছে মত অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করা যায়। আবহাওয়া, গেইম, মেসেঞ্জার, ই-বুক-রিডার - কি নেই? বর্তমান ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে মাইক্রোসফট অফিসেরও দরকার নাই। গুগলের আছে গুগল ডক আর মাইক্রোসফটের আছে ওয়েব অফিস। সেখান থেকে চাইলে ওয়ার্ড প্রসেসর, স্প্রেডশিট, পাওয়ার পয়েন্ট, ডাটাবেজ ব্যবহার করা যায়। এমনকি ক্লাউডে ফটো এডিটিং সফটওয়্যারও আছে যেমন পিকাসা। আবার কম্পিউটারে অনেক বেশি জায়গার হার্ডড্রাইভেরও দরকার নেই কারণ যেকোনো ডকুমেন্ট, ছবি, গান ইত্যাদি যেকোনো ক্লাউড সার্ভিস প্রোভাইডারের (গুগল, মাইক্রোসফট, অ্যাপল, আমাজন ইত্যাদি) হার্ডড্রাইভে সংরক্ষণ করা যায়। ক্লাউডে থাকলে বরং যেকোনো জায়গা থেকে (শুধু দরকার ইন্টারনেট) যেকোনো ডিভাইসে (ফোন, আইপ্যাড, ট্যাবলেট) ফাইল ওপেন করা যায়।
ধন্যবাদ - সঞ্চয় রহমান ভাই কে।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১১ দুপুর ২:০৫