somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেবতা হতে দেবী-সেবক..........

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"তাহলেও আমি বেচে যেতাম," রিন্স হাসলো। "এখানে বাচার প্রশ্নটাই একটু অযাচিত, তুমি হয়ত লক্ষ করনি, আমাদের ভাষায় নাস্তিক বা ঈশ্বরবিরোধী বলে কোন শব্দ নেই!" ইনোসা, রিন্সের সম্মুখে বসে মৃদু হেসে বলল। "কিন্তু তাহলে যারা ধর্মটাই মানতে চাইত না, তাদের তো একটা নাম ছিল নিশ্চয়ই। তুমি আমাদের সমাজে দেখ, আগেও এখানে ঈশ্বরের বিরোধ করলেই কত নামেই না সবাই ডাকত। অবশ্য এই বিষয়টা অনেক কমেছে এখন, মানুষ নাস্তিকতা নিয়ে ফ্লেক্সিবল, আগের মত একঘরে করে দেবার চান্স নেই কোথাও, সবাই এখন সেকুলারলি ভাবতে পছন্দ করে।" মিরা কৌতুহল নিয়ে তাকাল, সে রিন্সের পাশে বসে ছিল। "আমরা কিন্তু একটা প্রাচীন সমাজকে নিয়ে কথা বলছি, সেটা ভুলে যেওনা!" ইনোসা রিন্সকে প্রতিউত্তর দিল, যদিও তার দৃষ্টি অড্রীর দিকে ছিল। "তোমরা কি বলত, পাশ দিয়ে চলে গেলাম, অথচ বুঝলেই না।" হেসে বসল ইনোসার পাশের চেয়ারে অড্রি। "সবাই হয়ত একটু বেশি মনযোগ প্রয়োগ করছিল, তাই বুঝতে পারেনি তুমি চলে গিয়েছিলে," ইনোসা আবার অড্রিকে লক্ষ্য করল। "তা যাহোক, আমি যেটুকু শুনতে পারিনি তা পুনরায় বলতে হবে ইনোসা" অড্রি অনুযোগ করল। "না হলে ও সমুদ্রে হারিয়ে যেতে পারে। আমরা ছোটবেলায় যখন গল্প শুনতাম, অড্রি কখনই প্রথমবার বুঝত না!" উচ্চস্বরে হেসে উঠল মিরা। "ওয়েল, আমি আনমনা হয়ে যেতাম, আর তুমি..." শেষ করতে পারল না, জেইন অড্রির মুখটা পেছন থেকে চেপে ধরল। সবাই সমস্বরে হেসে উঠল, অড্রি একটা থাপ্পর মারল জেইনের কাধে, পাশে জেইন আসতেই। "এখন তোকে আমি থাপ্পর পাল্টা মারলে তুই ক্ষেপে যাবি, তাই কিছু জবাবটা দিলাম না। তবে কিন্তু হিসাবে রাখলাম তোর একটা থাপ্পর পাওনা আছে, ঠিক কাধের উপর!" জেইন অড্রিকে বলল হাসতে হাসতে।"আমরা এত অপ্রাসঙ্গিক কথা বললে ইনোসা কনফিউজ হবে, সুতরাং, এভরিবডি চিল। ইনোসা, তুমি আবার প্রথম থেকে বলতো, জেইনও তো দেরিতে এসেছে।" রিন্স সবাইকে থামিয়ে বলল।

কফি নিয়ে আসলো মিরা, সবাই তারপর গোল হয়ে বসল কার্পেটে। "আচ্ছা, একটা প্রশ্ন করি, তোমাদের সমাজটা এতটা আলাদা ছিল কিভাবে? তোমাদের দ্বীপের চারপাশে অনেক দ্বীপ কিন্তু পরিচিত ছিল। আর আকৃতির দিক থেকে চিন্তা করলে তোমাদের দ্বীপটা কিন্তু বেশ বড়, প্রায় হাওয়াই এর সবগুলো দ্বীপের সমষ্ঠি হবে আয়তনে।" জেইন ম্যাপটা দেখতে দেখতে মন্তব্য করল।
"তোমাদের হিসাব থেকে ভাবলে বিষয়টা বুঝতে সমস্যা হবে, আমাদের দিক থেকে দেখ, আমদের এখানে অনেক কড়া নিরাপত্তা ছিল, কেউ মহাকাশে গেলেই আমাদের দ্বীপটা আবিষ্কার করতে পারত তখন। আর তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে, আমাদের শক্তিশালী নৌবহর ছিল, রাজ্যের অধিকাংশ সৈন্য পানিতেই বাস করত। আশপাশ থেকে কেউ যদি আমাদের দ্বীপের অবস্থান জানতে পারে, তাই এই রকম করা হত। সত্যি কথা বলতে প্রথমে রাজা অমন্যন্স খুবি চিন্তিত ছিল, যিনি আমাদের আলোচ্য রানীর পিতা ছিলেন। এত বড় রাজ্য, তাই বহিরাগতদের হাত থেকে বাচানোর জন্য সবসময় ঘিরে থাকত নৌ-সৈন্যরা আমাদের দ্বীপ। রাজা অমন্যন্স তার বংশের প্রথম রাজা ছিলেন।তাই তিনি ততটা শাশনকার্য সম্পর্কে জানতেন না।তখন দ্বীপের চারপাশে কোন বহিরাগত নৌকা বা জাহাজের আগমন হলেই তা আক্রমন করে নৌকার সবাইকে নিয়ে আসা হত আমাদের দ্বীপে, রাজার দরবারে। শত্রু হত্যা আমাদের ধর্মে পাপ ছিল না কখনই, কিন্তু বহিরাগতদের আমরা রাজা সৌভাগ্য ভেবেই আমন্ত্রন করতো। শুধু শর্ত থাকত, দ্বীপ ছেড়ে পালানো যাবেনা। যদি তা করে, তাহলেই মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" ইনোসা বুঝিয়ে বলল।

"তাহলে সেসব বহিরাগতরা কি স্বাভাবিক জীবন পেত?" মিরা প্রশ্ন করল। "অবশ্যই, সত্যিকারে আমরা অনেক পরোপকারী ছিলাম, কিন্তু রাজা অমন্যন্স রাজ্য শাসন করতে শুরু করলেই সমস্যা শুরু হতে লাগল। রাজা অমন্যন্সের কোন পুত্র সন্তান ছিল না। একের পর এক কন্যা সন্তান জন্মে রাজা ব্যাকুল হতে লাগল। রাজ্য কার হাতে সমার্পন করবেন ভেবে রাজা নতুন বিয়ে করতে লাগলেন, একটা পর্যায়ে প্রতি সপ্তাহে একটি নতুন রানী আসতে লাগল। ব্যাপার এমন হয়েছিল যে বহিরাগতদের মধ্য থেকেও রাজার রানী হতে লাগল। বহিরাগতদের একটাই নিষিদ্ধ বিষয় ছিল, তা হল রাজার স্ত্রী হতে পারবে না। কিন্তু রাজা অমন্যন্স মানবার লোকই ছিলেন না। অনেক গ্রন্থে রাজার সম্পর্কে বলেছে অনেক তখনকার লেখক রাজা কোন দেবতার আরাধনা করত না, তাই তার কোন পুত্র সন্তান ছিল না। এখানে সবাই কোন না কোন দেবতার পুজা করত।" ইনোসা বিষয়টা বলল। "তারা জানতই না, পুত্র-কন্যা হবার জন্য দেবতার দরকার নেই, ওয়াই ক্রোমসমের দরকার," প্রায় বাকা হেসেই বলল রিন্স। "যাইহোক, একদিন রাজার সাতজন রানীর একিদিনে আট কন্যা সন্তান জন্ম দেন। এই পর্যায়ে রাজা হতাশ হয়ে কন্যাদের মুখ দেখতে যাবার সময় ছুরি নিয়ে প্রবেশ করেন ঘরে। তিনি নিজ হাতে তার দুই জমজ সদ্যজন্মানো কন্যাসন্তানকে খুন করেন। এই ঘটনা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল, কিন্তু রাজার ব্যাপারে কেউ কোন মন্তব্য করতে সাহস করলো না। এখানে রাজাকে পিতা হিসেবে সবাই সম্মান দিত, আর ভাবত, পিতা যা করেন, ভালোর জন্যই করেন। তাই সবাই এটা সহ্য করল।" ইনোসা যোগ করল।

"আশ্চর্য, দুটি খুন, তাও রাজ পরিবারে, কিন্তু রাজাকে কেউ কিছুই বলতে পারল না, অন্তত কোন মন্তব্য?" অড্রি এতক্ষন পর মুখ খুলল বিস্ময়ে। "রাজাকে তখন বিরাট জনসংখ্যা পুজা করত, তাদের মতে রাজা পূজনীয় ব্যক্তি ছিল। তাছাড়া তাদের শত্রু কে হতা করটাকে বীরত্বের কাজ ছিল এখানে। সে কথা রাজা সবার সামনে বলেন এক সভায়, সে সভা ডেকেছিলেন পুরো বিষয়টা তিনি সবার কাছে খুলে বলবার জন্য। তারা মানত সন্তানের লিঙ্গ মাতা দান করেন। আবারো রাজা বলেন, অধিক কোন কিছুই খারাপ। তারপর, সেবার সেই একি বছরে, কন্যাসন্তানের আধিক্য দেখতে পেল সবাই, বলতে পার হঠাত করেই! রাজা যদি পারে, আমরা নই কেন, এমন ভাবনা সবাই ভাবতে শুরু করল, তারপর চলতে লাগল কন্যা হত্যার সুনামি। রাজা নিজেও অনুতপ্ত ছিল না এই কাজে, তিনি একে স্বর্গীয় কাজ বলে বিবেচনা করতেন, যেসব পিতা বা ভাই এই কাজে অংশ নিত, তাদের রাজ-সম্মাননা দেয়ার প্রচলন করেছিলেন তিনি। কথিত আছে রাজা অমন্যন্স প্রায় দুশ কন্যা সন্তান হত্যা করেন, যাদের অধিকাংশই শিশু এবং রাজকন্যা ছিল। এমন চলতে চলতে তারপরের বছর মাত্র জনসংখ্যার এক সষ্ঠাংশ নারী ছিল। বাকি পাঁচ সষ্ঠাংশ পুরুষ ছিল।" ইনোসা বলতে বলতে লক্ষ্য করল সবার চোখের দৃষ্টিতে ঘৃনা স্পষ্ট। জেইন বলে উঠল, "তাদের স্বভাবটা অনেক এমন, একজন চিৎকার করল, চিল কান নিয়ে গেছে, এবার সবাই মিলে চিলের পেছন ছুটি চল!" "আমারতো মনেহয় ওদের মস্তিস্কের ওয়াশ ছোটবেলায় করা হত।নাহলে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর কিভাবে হয়, তাছাড়া রাজাও কম না, রাজ সম্মাননা দিয়ে বসেছে!" অড্রি বলল। "অনেকটাই তাই, আর বললাম না, ওখানে অনেকেই রাজার পূজা করত। এবং এর সাথে মিলিয়ে নিয়ে সবাই মেনেছিল। কিন্তু প্রথমে তেমন প্রভাব না ফেললেও, ধীরে ধীরে সবাই বুঝতে লাগল, এই অসমঞ্জস্যতা নিয়ে বহু সমস্যা হবে। বেশ কিছু বছরের মধ্যেই বিবাহ্যযোগ্য তরুনদের জন্য প্রচুর সমস্যা তৈরি হল। কেননা অধিকাংশ মেয়ে ছিল না, বিবাহিত মহিলা ছিল। আর এই কারনে প্রচুর তরুন রাজার বিরোধী হতে লাগল। তখন এই দ্বীপে একজন মেয়েরা বহুবিবাহ করতে পারত না! তবে ধনীদের মধ্যে পুরুষদের বহুবিবাহ হত প্রচুর। প্রায় বছর দশেক পর, কন্যা হত্যা তখন প্রায় থেমে গিয়েছিল। রাজা অমন্যন্স প্রায় ষাট বছরে উপনিত হল তখন, তিনি আর সহ্য করতে পারছিলেন না। তার উত্তরাধিকারীদের কাছে শাসনভার দেবার সময় ও হয়ে আসলো, কিন্তু একটিও পুত্র সন্তান হল না এই অবধি তার। আর তখন সবার জন্য মুক্তির দেবীরুপে আসলো রাজা অমন্যন্স ও ভিনদেশি রানী জেনোভার মেয়ে, রাজকন্যা ইরা, অন্তত তাই বলেন কিছু লেখক!" ইনোসা বলল।

"যে রাজ্যে কন্যাদের মৃত্যুদন্ড দিত, সেখানে রাজকন্যার শাসন শুরু হল কিভাবে?" রিন্সের মুখে অবিশ্বাস। "হ্যা, কিন্তু আসলে সেটাই ছিল মুল মন্ত্র! তারচেয়ে বড় কথা, সবাই রাজার শেষ বয়সে তাকে ঘৃনা করতে লাগল এই জন্য। তখন রাজকন্যা ইরা রাজ্যের চারদিকে ঘুরে ঘুরে সবার সাথেই সখ্যতা গড়ে তুলতে লাগল। কুমারী ইরাকে নিয়ে অনেক তরুনদের স্বপ্নদেখাদেখি চলল। তারা রাজকন্যার ভবিষ্যত দেখতে পেল যেনো! রাজার শাস্তি দেবার জন্য বাধ্য করল তরুনরা, এতে তাদের কারো ভবিষ্যত গড়তে পারবে ভেবে। তারপর, সে শাস্তি ছিল রাজকন্যাকে রাজ্য শাসনভার দিয়ে রাজা বিশ্রাম করবে। রাজা অমন্যন্স নিজেও এ নিয়ে ভাবছিল, কেননা রাজকন্যা ইরা'র কথা প্রায় সবার মুখে ছিল, তিনি তার জীবিত কন্যাদের মাঝে ইরাকেই নির্বাচন করেননি যদিও। তার ইচ্ছা ছিল এলাইসা'র স্বামী প্রিন্স ডিয়ানকে রাজ্যভার দিবেন।কিন্তু নিরুপায় রাজাকে তাই করতে হল যা সবাই বলল। যদিও সেসব তরুন দ্বীপবাসি জানতো না তারা নিজেদের জন্য কি ভবিষ্যত ডেকে এনেছিল রাজ্যে! এর জন্য তারা অনেক আফসোস করবে পরবর্তিতে!" ইনোসা রহস্যমায় হাসি হাসলো, সাথে যোগ দিল মিরা!
_____________________________________________(চলবে)

ভালো থাকুন
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×