ছবি নেট থেকে (আন্দোলনকারীরা ও ববি )
প্রথম কথা হলো -কোন আইনে প্রেম করো !? আইন কানুন যদি মানতে তা হলে প্রেম করতে না। কারণ আইনে প্রেম/পীড়িত বলতে কিছু নাই। যদি তাই হয় তবে প্রতারণা বা মুনাফার কথা আসে কেন !? আর যদি বলো - প্রেমের জন্য আইনের দরকার হয়না ,প্রেম স্বর্গীয় বিষয়,অমুক তমুক। তাহলে প্রতারণা বা মুনাফার বিষয় স্বর্গের উপর ছেড়ে দাও ,মরতে নিয়ে আসো কেন,আইনের দুয়ারে ঘুরো কেন !?
প্রেমের প্রতারণা ঠেকাতে আইন চায়। তও আবার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীরা(শিক্ষকদের উস্কানি থাকা অমূলক নয়)
যেখানে বৈধ বিয়ে ,পরকীয়ায় ঢেকে যাচ্ছে ,প্রেম যেখানে সিজোনার আকর্ষণ ও আইনগত ভিত্তিহীন বিষয় (ব্যাতিক্রম আছে )সেখানে পিতামাতার কষ্টার্জিত টাকায় সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে এসেছে নিজের কেরিয়ার গড়ার জন্য ....
সেখানে তারা আন্দোলনে নেমেছে ভিত্তিহীন বিষয়ের প্রতারণা ঠেকাতে।
এদের প্যান্ট খুলে পাছায় চাবকানো দরকার। [প্রেমের বৈধতা চাই ,সেটা বললেও মেনে নেয়া যায় !]
এতই যখন একে অপরে মুগ্ধ,এতই যখন ভালোবাসা,এতই যখন বিশ্বাস তাহলে কাগজের আইনের দরকার আছে কি ?
অবৈধ সম্পর্ক যেহেতু পরিবার ,আত্মীয় ,লেখাপড়া ,কেরিয়ার সব কিছুর উর্ধে (যেহেতু আত্মহত্যা করতে হয় !) তাহা হলে প্রতারিত হওয়াকেই নিজের যোগ্যতা ভেবে নিতে কষ্ট হয় কেন !?
মূল সংবাদ হুবহু ;-
বরিশাল সংবাদদাতা: প্রেমের সম্পর্কে প্রতারণা রোধে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থীরা। এসময় প্রতারণার কোন অভিযোগ পেলে অভিযুক্তর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন প্রণয়নের দাবি জানান তারা।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) দুপুর দেড়টার দিকে মিছিল নিয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে সমাবেশ করে আয়োজক শিক্ষার্থীরা।
রবিবার এ ব্যাপারে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হবে বলে জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় আয়োজিত সমাবেশে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, বর্তমান সময়ে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একের পর এক আত্মহত্যার ঘটনা ঘটছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর পিছনে প্রেমে প্রতারণা প্রধান কারণ হিসেবে সামনে আসছে। এছাড়া সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় মানসিক ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন সংশ্লিষ্টরা।
তারা আরো বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আন্তরিক। কিন্তু বর্তমান সময়ে মহামারির মতো প্রতারণার বিষয়টি সামনে আসছে। এক্ষেত্রে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থীর ব্যাপারে এমন অভিযোগ উঠলে বিষয়টি অবশ্যই প্রশাসনের খতিয়ে দেখা উচিত। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমরা আগামী রোববার এ ব্যাপারে ভিসি স্যারের সঙ্গে কথা বলবো এবং আমাদের দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি জমা দেবো।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে মে, ২০২২ রাত ৯:৪৬