বাস্তবতা তাই বলে ,অবাক হওয়ার কিছু নেই। অথনীতিবিদদের মারপ্যাচ আমাদের বুঝার দরকার নাই ,সরাসরি বিশ্বস্থ তালিকায় আগে চোখ বুলিয়ে দেখি -
সরাসরি উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বৈদেশিক ঋণের ভিত্তিতে দেশের তালিকা
এটি বৈদেশিক ঋণের ভিত্তিতে দেশগুলির একটি তালিকা, যা আন্তর্জাতিকভাবে গৃহীত মুদ্রা, পণ্য বা পরিষেবাগুলিতে নগদ নাগরিকদের ঋণ পরিশোধের মোট পাবলিক এবং বেসরকারী ঋণ, যেখানে সরকারী ঋণ কেন্দ্রীয় থেকে শুরু করে যে কোনও স্তরের সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অর্থ বা ঋণ স্থানীয়, এবং বেসরকারী ঋণ বিবেচনাধীন দেশে বেসরকারী পরিবার বা বেসরকারী কর্পোরেশন দ্বারা প্রদত্ত অর্থ বা ঋণ।
এছাড়াও তথ্যের জন্য, বিভিন্ন অ-সার্বভৌম দেশ অন্তর্ভুক্ত করা হয় এই তালিকায়।
দেশের তুলনামূলকভাবে বড় বৈদেশিক ঋণ থাকতে পারে (নির্দিষ্ট বা মাথাপিছু শর্তে) যদি এটির বাহ্যিক ঋণ তার দ্বারা পরিচালিত অন্যান্য দেশের বহিরাগত ঋণের মোট তুলনায় কম হয় তবে এটি "আন্তর্জাতিক ঋণদাতা" হতে পারে । উদাহরণস্বরূপ, যদিও ফ্রান্সের তুলনায় যুক্তরাজ্যের বহিরাগত বেশি ঋণ রয়েছে, তবে এটির আরও বেশি বৈদেশিক সম্পদ এটি একটি শক্তিশালী এনআইআইপি দেয়।
এখন প্রশ্ন হলো , বাংলাদেশের যে পরিমান ঋণ আছে তা উন্নত অন্যের দেশের তুলনায় নগন্য। যদি তাই হয় তবে কি বাংলাদেশের দেউলিয়া হবার কোনো কারণ নাই ?
উত্তর হবে, দেউলিয়া হবার অনেক কারণ আছে যা যা উন্নয়নশীল দেশের জন্য প্রযোজ্য।
আশার বা আক্ষেপের কারণ হলো ,বাংলাদেশ কখনোই দেউলিয়া হবে না। দেউলিয়া না হবার প্রধান দুটি কারণ
১)১৭ কোটি জনতার ১কোটি ২০ লক্ষ লোক প্রবাসী অর্থাৎ তাদের পাঠানো রেমিটেন্স......
২)বিশ্বের সবচে অসহায় ৬০-৮০ লক্ষ সেলাই শ্রমিকের......
এ নিয়ে পরে বলছি
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:২৮