ম্রিয়মান আলোয় প্রভাতের ফেরী করে
বালিকার কপাল টিপে অস্ত যায় সূর্য,
কলমি লতার কোলে বাতাসের কোমল সুরে
আধো পাকা ধানের কাঁচা আইল ধরে
নাটাই, ঘুড়ি নিয়ে তখনো বালক ফেরেনি ঘরে।
বিবর্ণ আত্মার বিদগ্ধ খুলি
উড়ে গেছে অস্ফুটে ধনুকের মসৃণ মাথায়
স্মৃতির জংশনে দুরন্ত ট্রেনের চলন্ত দৃশ্যে
ক্রমশ ঝাপসা হয়ে আসে আমাদের চোখ,
আমরা কথা বলি ইন্দ্রীয় ভাষায়
মুখ, ঠোঁট এমনকি হাসিতেও
পথচারি বুদ্ধিবিক্রেতার আড়চোখে
তখন দৃশ্যায়ন হয় পাগলাগারদ
রাত পোহায় না
কাটেনা উপনিবেশিক দ্বাসত্বের রঙ্গীন শিকল
প্রেমিকার স্তুনের সাথে চিবে খাই বিল্পব
চেতনার মৈথুন শেষে মিলে যাই অধুনা গল্পে
নিয়মিত অনুবাদ করি
শব্দজটে মোড়ানো প্যারিসের রাত