somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভয়ংকর হ্যামপারের বাংলাদেশে পুনআবির্ভাব (পর্ব-১)

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশে যে হ্যামপারের পুনআবির্ভাব হয়েছে, তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়ার পূর্বে আমাদের জানা প্রয়োজন যে, হ্যামপার ব্যক্তিটা কে এবং পৃথিবীতে তার কার্যক্রম কী ছিল? হ্যামপার হচ্ছে এক ব্রিটিশ গোয়েন্দা; যে ১১২৫ হিজরী থেকে দীর্ঘ ২৫ বছরের প্রচেষ্টায় ১১৫০ হিজরী আরবের বুকে ওয়াহাবী সম্প্রদায় এবং ওয়াহাবী আক্বীদাভিত্তিক দল প্রতিষ্ঠা করেছিল। অর্থ্যাৎ আজ থেকে প্রায় ৩’শত বছর পূর্বে। তার বিস্তারিত ইতিহাস জানতে হলে 'Confessions of a British Spy and British Enmity Against Islam’ বইটি (বাংলায়) এবং (ইংরেজীতে) পড়–ন। এক ব্রিটিশ গোয়েন্দার আত্মস্বীকৃতি’ ওই ব্রিটিশ গোয়েন্দা হ্যামপার যেভাবে আরবের বুকে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করে দীর্ঘ সময় নিয়ে আজকের ইসলামের সবচেয়ে বড় ফিতনার (ওয়াহাবী) জন্ম দিয়েছিল, হুবহু একইভাবে প্রায় ‘কপি-পেস্ট’ করার মতোই বাংলাদেশে অবস্থানরত এই হ্যামপারের কার্যক্রম।
সেই সময়ের হ্যামপার উল্লেখ করেছে যে, তদানীন্তন অটোম্যান স¤্রাজ্যে শত্রুর গোয়েন্দা কার্যক্রম মনিটর কিংবা বাধা দেয়ার মতো কোন প্রকার সরকারি সংস্থা ছিল না, যার ফলে প্রায় ২ হাজার গোয়েন্দা অটোম্যান সা¤্রাজে নির্বিঘেœ কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য প্রবেশ করেছিল। অনেকে ব্যর্থ হয়েছে, আবার অনেকে ইসলামের পূত-পবিত্র সৌন্দর্য দেখে মুসলমান হয়েছে গিয়েছিল। আর বর্তমানে মুসলিম দেশগুলোতে গোয়েন্দা বাহিনী থাকলেও দেশ ও ধর্মের স্বার্থ রক্ষার ক্ষেত্রে তারা নিষ্ক্রিয়, শত্রুর গোয়েন্দা বাহিনীর কেনা গোলাম।
এ ধরনের গোয়েন্দা কিংবা মগজ ধোলই কার্যক্রমে যারা জড়িত হয় তাদেরকে অত্যন্ত সুদর্শন এবং প্রচ- শারীরিক ও মানসিক শক্তির অধিকারী হতে হয়। ০০৭ জেমসবন্ড, উইকিলিক্স-এর জুলিয়াস এসাঞ্জ কিংবা গ্লোবাল ওর্য়ামিং-এর মুখপাত্র আল গোড় সকলেই দেখতে সুদর্শন ও পূত-পবিত্র চেহারার অধিকারী। কথাবার্তা এবং আচরণে নিষপাপ ফেরেশতাদের মতো। ভাব থাকতে হবে যে, পৃথিবীর অনেক কিছুই সে বুঝে না। তবে ভিতরে ভিতরে চরম দুষ্ট এবং ইসলাম বিদ্বেষী। আমাদের দেশে আগত বর্তমান হ্যামপার হচ্ছে নরওয়ের চরম ইসলাম বিদ্বেষী ব্রেইভিকের দোস্ত সুদর্শন অরিল্ড ক্লুগার হোগ। ব্রেইভিক ইসলামের প্রতি তার বিদ্বেষ প্রকাশ করার জন্য স্বগোত্রীয় ৭৭ জন নিরীহ জনসাধারণকে গুলি করে হত্যা করে। তার দোস্ত অরিল্ড এসেছে বাংলাদেশী মুসলমানদের ভালোবেসে তাদেরকে কমিউনিটি নেটওয়ার্কিংয়ের সুবিধা প্রদান করতে। কতই না সুন্দর একজন পেশাগতভাবে দক্ষ গোয়েন্দার কাভার স্টোরি। একজন খ্রিস্টান অথবা নাস্তিককে শুরুতেই শত্রুর গোয়েন্দা বললে হবে না, প্রমাণ প্রয়োজন। এ ধরনের কাজে যারা জড়িত তারা তাদের বাহিনীর আইডি কার্ড নিয়ে বসে থাকে না নিজেকে প্রমাণ করার জন্য। ব্যক্তির কার্যক্রম এবং তার ধারাবাহিকতাই প্রমাণ করে যে, সে কে এবং কী উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে?
হ্যামপার তার ছদ্মনাম রেখেছিল মুহম্মদ। কারণ তখন কোন অমুসলিমের পক্ষে স্বনামে এবং স্বধর্মে থেকে সম্ভব ছিল না একটি মুসলমান দেশে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করার। সে তার ধর্ম ইসলামই শুধু বলেনি, সে পাঁচ ওয়াক্ত নামায সকলের সাথে মসজিদে গিয়ে আদায় করতো। বর্তমান সমাজে অরিল্ডের নাম কিংবা ধর্ম কোনটাই পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়নি। কারণ নাম সর্বস্ব এক মুসলমান নারী ‘জানা’র দেখার প্রয়োজন নেই যে, তার স্বামী হিন্দু, বৌদ্ধ না খ্রিস্টান। শারীরিকভাবে সুন্দর আর সম্পদশালী হলেই যথেষ্ট। এদের মাধ্যমে আগত প্রতিটি সন্তান শরীয়তের ভাষায় জারজ।
হ্যামপার প্রায় ২০ বছর বয়সের দিকে অটোম্যান সা¤্রাজ্যে প্রবেশ করে। দীর্ঘ ৩/৪ বছর সে কখনও কাঠমিস্ত্রি, আবার কখনও মক্তবে কোন মৌলভীর অধীনে কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস অধ্যয়ন করে। সে শুধু আরবী ভাষার উপরই দখল অর্জন করেনি, অত্যন্ত দক্ষ ওই গোয়েন্দা তৎকালীন ইসলামিক সমাজের অবকাঠামো এবং সরকার পদ্ধতি সম্বন্ধেও গভীর জ্ঞান অর্জন করে। এর সাথে খুঁজতে থাকে তার মূল উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় চেতনার মানুষটিকে। যার মাধ্যমে সে ইসলামের আক্বীদাতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবে। এক সময় সে পেয়ে যায় নজদ নামক এক শহরে মোহাম্মদ বিন আব্দুল ওয়াহাব নজদীকে। তার লোভ, বড় হওয়ার আগ্রহ, চারিত্রিক দুর্বলতা এবং সরকারের পক্ষের নির্লিপ্ততা সবকিছুকেই কাজে লাগিয়ে, দীর্ঘ ২০ বছরে সে ওয়াহাবী ফিরকার গোড়াপত্তন করে। তারপরই আরবের বুকে সকল হক্কানী, রব্বানী আলিম উলামাদের উপর নেমে আসে চরম অত্যাচার আর নির্বিচারে হত্যার কার্যক্রম।
যেখানে হ্যামপারের লেগেছিল দীর্ঘ ২৫ বছর সেখানে মাত্র ৬ বছরে অরিল্ড ১ লক্ষের উপর একটি কমিউনিটি তৈরি করতে পেরেছে। এটা হচ্ছে ডিজিটাল যুগ, সবকিছুই দ্রুত। অরিল্ড এসেছে প্রায় একই বয়সে এদেশে, দীর্ঘ ৫/৬ বছর সে বিভিন্ন এনজিও এমনকি গ্রামীণফোনের সাথেও কাজ করে। এরই মধ্যে সে বাংলা ভাষার উপর ব্যাপক পারদর্শিতা অর্জন করা ছাড়াও সামাজিক প্রেক্ষাপট এবং সরকারি দুর্বলতা সকল বিষয়ে গভীর জ্ঞান অর্জন করে। সমাজে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জানা নামে এক তথাকথিত মুসলমান মেয়েকে বিয়ে করে নেয়। নরওয়ের এক গরিব যুবক চাকরির মাধ্যমে জীবন চালাতে বাংলাদেশে এসে হঠাৎ করেই আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়ে যায়। চালু করে সামহোয়্যার ইন (সামু) ব্লগের। ব্লগ চালাতে কোটি কোটি টাকা খরচ সেই সাথে নিজ সংসার এবং নিজ দেশে বছরে ২/৩ বার ভিজিট করা। এত টাকা সে কোথায় পায়? সেই আমলে যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ থাকার কারণে হ্যামপার ২/৩ বছর পর একবার লন্ডনে যেত তার সদর দফতরে রিপোর্ট দিতে এবং ব্রিফিং নিতে। এখন ওই কাজটি (রিপোর্ট দিতে এবং ব্রিফিং নিতে) অরিল্ড যাতায়াত করে বছরে ২/৩ বার। আরিফ নিজামীর নেয়া টেকনো টিউনসের ইন্টারভিউতে অর্থনৈতিক বিষয়ে অরিল্ড বলেছে, “আউট সোর্সিং করে সাসটেইন করছি।” বিষয়টা সম্পূর্ণ ভুয়া আর নির্জলা মিথ্যা কথা। একটি ব্লগ খুলে তার আবার কিসের আউট সোর্স? আর সে নিজেই স্বীকার করেছে যে, এদেশে অনলাইনে আয় করা যাবে না। তবে তার আলাউদ্দীনের চেরাগটি কী? সিআই? মোসাদ? নাকি সেই সাথে ‘র’ থেকেও আউট সোর্সিং করা হচ্ছে? ওই ইন্টারভিউতে সে আরও একটি বিভ্রান্তিকর কথা বলেছে যে, গ্লোবাল রিসেশনে তারা অনেক কাস্টমার হারিয়েছে। আসলে বাংলাদেশে গ্লোবাল রিসেশনের তেমন কোন প্রভাব নেই। এখানে রিসেশনের কারণে কেউ চাকরি হারায়নি, ইন্টারনেট কানেকশন ছিন্ন করেনি কিংবা কম্পিউটার বিক্রয় করেনি। এই বক্তব্যটাও সেই চিরাচরিত ভাঁওতাবাজি। আসলে সাদা চামড়ার চোর ক্লাইভের বংশধররা সব সময়ই চকলেটে মোড়ানো চিরতার গোটা।
মডারেটর ছাড়াও অরিল্ডের কিছু পেইড ব্লগার আছে যারা কিছুদিন পরপরই ইসলাম বিদ্বেষী এবং নাস্তিকতার বিষয়ে লেখা ছাপায়। ৯৭ ভাগ মুসলমানের বাংলাদেশ এখানে কোন বিধর্মী জীবনের রিস্ক নিয়ে ইসলাম বিদ্বেষী লিখা ছাপাতে পারে না বিনা কারণে। তারা প্রচুর টাকা পায় অরিল্ডের কাছ থেকে। এদেশে কেউ নিজেরটা খেয়ে বনের মহিষ তাড়ায় না। নিতাই ভট্টাচার্য দাড়িপাল্লা নিক ব্যবহার করে ব্লগে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বিরুদ্ধে অকথ্য বক্তব্য দেয় আসিফ মাহিউদ্দিন এবং এমন আরো অনেকেই ব্লগে কাজটি করে থাকে। ইসলাম ধর্ম এবং মহান আল্লাহ পাকের সম্বন্ধে যা খুশি তাই লিখে। ওইসব অকথ্য বক্তব্য সামু শুধু নির্বাচিত পোষ্ট করেই থেমে থাকেনি, তাদের মধ্যে অন্যতম ইসলাম বিদ্ধেষী আসিফকে ‘রেড হেরিং এশিয়া টেক স্টারটাপ’ নামে এক ভুঁইফোড় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ‘ডয়েস ভেলে’ জার্মানি থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ব্লগার হিসেবে সম্মানিত করে। আসলে এটাও এক অতি পুরাতন চালবাজি। তৃতীয় বিশ্বে, তাদের কোন লোককে বিখ্যাত করার জন্য তারা এইসব পুরস্কারের ব্যবস্থা করে।
অরিল্ড বলেছে, রিসোর্স থাকলে ব্লগ থেকে সে আরও আয় করতে পারতো, ধারণা দিতে চায় যে, সে ইতোমধ্যেই আয় করতে শুরু করেছে, জাজ্বল্যমান মিথ্যা কথা। আসলে অরিল্ড এদেশে আরব স্প্রিংয়ের মতো বাংলা স্প্রিংয়ের পরিস্থিতি তৈরি করার গ্রাউন্ড ওয়ার্ক করছে। মিসর, তিউনিসিয়া, লিবিয়া, সিরিয়া ওইসব দেশে আরব স্প্রিংয়ের নামে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে যে দলটাকে সবচেয়ে বেশি কাজ করতে দেখা যায়, তারা হচ্ছে এই ব্লগাররা। ব্লগিংয়ের মাধ্যমে মগজ ধোলাই হয়ে ধীরে ধীরে দেশের জন্য নিজের অজান্তে ক্ষতিকর এক ডিজিটাল শক্তিতে পরিণত হয়। যারা পরবর্তীতে সরাসরি বৈদেশিক গোয়েন্দাদের পরিকল্পনা ও চাহিদা অনুযায়ী কাজ করে।
অরিল্ডের স্ত্রী জানা এটিএন বাংলাতে এক সাক্ষাৎকার দেয়। এক পর্যায়ে প্রশ্নকারী কতজন মডারেটর নিয়োগ দিয়েছেন প্রশ্ন করলে, তার সংখ্যা বলতে সে সরাসরি অস্বীকার করে। কেন এবং কিসের জন্য এই গোপনীয়তা? শুধুমাত্র পেশাগতভাবে দক্ষ, দেশপ্রেমিক এবং প্রজ্ঞাসম্পন্ন গোয়েন্দারাই তা বুঝতে পারবে। আসিফ মাহিউদ্দিন নামের সামুর অন্যতম বেতনভুগী নাস্তিক ব্লগার আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সম্বন্ধে চরম ন্যক্কারজনক একটি ষ্টাটাস দিয়েছিল তার ফেইজবুক পেইজে। তবেকি আমরা ধারনা করতে পারি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সম্বন্ধে চরম ন্যক্কারজনক সেই ষ্ট্যাটাস দেয়ার পেছনে সামু তথা অরিল্ডের অদৃশ্য হাত ছিল? সরকারি কিছু গোয়েন্দা সংস্থা কিছু দিন লাফ/ঝাঁপ দিলেও প্রকৃতপক্ষে তেমন কিছুই করতে পারেনি ওই মাহিউদ্দিন কিংবা অরিল্ডের। আসলে অরিল্ড ওই ষ্ট্যাটাসটি মাহিউদ্দীনের মাধ্যমে পোস্ট করেছিল সরকারি দক্ষতা এবং আইন প্রয়োগের ক্ষমতা যাচাই করার লক্ষ্যে। সামু শুরু থেকেই নারী টিজিং নিয়ে সোচ্চার। বিশেষ করে বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক ওরফে মাহিউদ্দীন সে এবং তার সাঙ্গ-পাঙ্গরা প্রায়ই পোস্ট দেয় কিভাবে তারা নারীর শান, মান, মর্যাদা রক্ষার জন্য নিজের জীবনের রিস্ক নিয়েও এগিয়ে গিয়েছে বারবার। কিন্তু আবার দেখা যায়, ওই বিদ্যুৎ কুমার ভৌমিক বাংলাদেশের প্রথম চাইল্ড পর্নোগ্রাফীর এডমিন। এরপর কি আর কোন প্রমাণের প্রয়োজন আছে বুঝতে যে অরিল্ড কি উদ্দেশ্যে সামু খুলে কোটি কোটি টাকা খরচ করছে? বিভিন্ন ছুতানাতা ইস্যু নিয়ে অরিল্ড বিভিন্ন সময়ে এদেশের অনেক গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, লোক সমাগম করেছে, ব্যানার, পোস্টার নিয়ে মিছিল করেছে, পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে। আসলে এসবই হচ্ছে একদল যুবক শ্রেণীকে বাংলা স্প্রিংয়ের জন্য তৈরি করা, সংগঠিত করা। অরিল্ডকে যদি আমরা তার কার্যক্রম বাধাহীনভাবে করতে দেই, তবে দেখা যাবে আগামী ২-১ বছর পর ১০/১৫ লক্ষের এক বিরাট ব্লগার বাহিনী শুধু নাস্তিকতাতেই প্রবেশ করেনি বরং আরব স্প্রিংয়ের মতো একটি বাংলা স্প্রিং ঘটাতে সার্বক্ষণিকভাবে প্রস্তুত। তখন যুদ্ধটা হবে আস্তিক এবং নাস্তিকদের মধ্যে। এখন যেমন হচ্ছে ওয়াহাবী সন্ত্রাসী ও সাধারন মুসলমানদের মধ্যে। তখন বন্যার পানির মতো বিদেশী অস্ত্র তাদের হাতে চলে আসবে এবং সাথে আসবে প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য স্পেশাল র্ফোস। তখন কচুকাটা করা হবে সকল আস্তিকদের। দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ন্যক্কারজনকভাবে সম্মানহানির পর অরিল্ডের সাহস বেড়ে যায় বহুগুণ। এবার সে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করছে। এবার তাকে কিছুতেই ছেড়ে দেয়া যায় না। কোন আইনই তাকে বাঁচাতে পারবে না বাংলার আপামর মুসলমান জীবনবাজী ধরে হলেও এর একটা সুরাহা করবেই ইনশাআল্লাহ।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সত্যি বলছি, চাইবো না

লিখেছেন নওরিন হোসেন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮



সত্যি বলছি, এভাবে আর চাইবো না।
ধূসর মরুর বুকের তপ্ত বালির শপথ ,
বালির গভীরে অবহেলায় লুকানো মৃত পথিকের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা কি 'কিংস পার্টি' গঠনের চেষ্টা করছেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০


শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন নামক সংগঠন টি রাজনৈতিক দল গঠন করবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্থান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্থান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×