বর্বর, বিশ্ব সন্ত্রাসী, অসভ্য, বন্য, নরপিশাচ আমেরিকান কাফির পশুরাই একের পর এক ইসলাম ও মুসলমানদের যিনি ‘প্রাণ ও ‘মূল মধ্যমণি’ আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে অনেক অশালীন ব্যঙ্গাত্মক ও বিদ্রপাত্মক ছবি-কাটুন ছাপানোসহ সিনেমা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ!
ইতঃপূর্বে অনেক প্রতিবাদও করা হয়েছে এবং সতর্ক ও সাবধান করা হয়েছে। তাতে বিশ্বসন্ত্রাসী আমেরিকান পশুর চেয়েও নিকৃষ্টের দলেরা সতর্ক ও সাবধান না হয়ে বরং দিন দিন ইসলাম ও মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত ও প্রতিঘাত করে চলছে। কাজেই এ মুহূর্তে বিশ্বের সকল মুসলিম দেশের সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য ও ফরয কাজ হচ্ছে- বিশ্ব বর্বর, বিশ্ব সন্ত্রাসী আমেরিকাকে একযোগে শক্তভাবে সতর্ক ও সাবধান করে দেয়া। সাবধান না হলে এসব কাফের-মুশরিকরা খোদায়ী গযবে যেমন নিস্তানাবুদ হচ্ছে আরো হবে, পৃথিবীর মানচিত্র থেকে নিশ্চিহ্ন হবে। যাতে করে কোনো কাফির ও মুশরিক গোষ্ঠী কিয়ামত পর্যন্ত আর কেনো দিনই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার সংশ্লিষ্ট তথা ইসলামের কোনো বিষয়কে অবমাননা করতে সাহস না পায়। এরূপ ব্যবস্থা না নিলে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক উনাদের কাছে কঠিনভাবে পাকড়াও হতে হবে। সেদিন জবাব দেয়ার কোনো কিছুই থাকবে না। আর এটাই এখনমুসলমানদের নাজাতের একটা অন্যতম উছিলা। সূতরাং সকল মুসলমানদের উচিত এ উছিলাকে কাজে লাগানো। যেমনটি আজকে ঢাবি’র শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করেছে। তারা জীবনে যাই আমল করেছে বা করবে সেগুলো কবুল হবে কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু নবীজীর মুহব্বতে তাদের একাজটিই নাজাতের উছিলা হয়ে থাকবে।