" অনেকে আমাদের সুবিধাবাদী রাজনীতিকদের পতিতাদের সাথে তুলনা করেন। আমি এটাকে খুবই আপত্তিকর ও পতিতাদের জন্য অপমানজনক মনে করি। পতিতারা কোনো সুবিধা নেয়ার জন্য দেহদান করেন না, বেঁচে থাকার জন্য দেহদান করেন; আর আমাদের রাজনীতিবিদেরা সর্বস্ব দান করে সুবিধার জন্য। তারা চরিত্রহীন, পতিতারা চরিত্রহীন নয়!! " — হুমায়ুন আজাদ
কিপিং মাই রেস্পেক্ট টু স্যার আমি কিছু এড করব এইখানে, আমাদের সস্তা রাজনিতিতে আসলে সবই আছে শুধু নাই নীতি। তবে এই নীতি যে নেই তাও নয় আমাদের দল গুলিতে যেই বিভাজন সেটি কিন্তু শুধু উপরে নীচে সবাই এক। রাজনীতির শেউলার সাথে বড়. মাছের শখ্য গড়ে উঠেছে বার বার। এই খানে এটি অনেকটাই বলা চলে পরস্ত্রী কাতরতা।
শুধু তাই নয় এই দুই রাজনইতিক এতিমের দ্বারা রাজনীতি কলুসিত হয়েছে। এদের একজন দেশের গনতন্ত্রের বিদ্বেসী আর একজন দেশ বিরোধি। এরা ধরম ব্যাবসায়ি এবং চারিত্রিক দুর্বল মানব এদের নিয়ে যেই ঘর সংসার সাজিয়েছেন আমাদের দুই দল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে রাজনীতিকে একেবারেই পতিতালয় বানিয়েই ছেরেছেন।
রাজনীতিতে অনেক সময় দেখি গুটি খেলা হয় একজনকে দিয়ে অন্য জনকে উপ্রে ফেলার এবং অনেকটাই হিন্দি ডেইলী সিরিয়ালের মতন। তেমনি এইখানেও একই অবস্থা কেউ কাউকে রাখছে সংসার করছে শুধুই উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য। আজকে আমাদের অবস্থান এমন এক অবস্থায় যে জাতি তার পিতাকে অস্বিকার করে। সেলুকাস এই নেশন।
সো বুঝাই যায় রাজনীতিকে কেন এবং কিভাবে পতিতালয় এর চেয়ে নীচে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। স্যার হয়ত ম্রিত্যুর আগে এত খারাপ অবস্থা দেখে যান নি আর মানুসটা আসলে একটু বোকা ছিল বইকি। কেননা তার মানের লেখক যদি রাজনীতির উরধে থেকে কথা বলতেন বা লিখে যেতেন তাহলে হয়ত শান সউকত এর কমতি থাকত না ।আর একটা জিনিস উনি উনার উপরের লিখায় লিখতে ভুলে গেছেন সেটি হল পতিতা দের আর কিছু না থাক্লেও বেইমানির স্বভাব নাই পতিতালয়ের সাথে কিন্তু নেতাদের দেশের সাথে বেইমানিটাই ইমান।