এক মাসের প্রিপারেশন কি বৃথা যেতে পারে?
না পারে না।
আর পারবেই বা কিভাবে? যেসকল তরুণ স্বপ্ন দেখে, যারা স্বপ্নকে শুধু লালনই করে না বরং বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দেয় যে, তারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তাদের ক্ষমতা দিয়ে একটা সফল ইভেন্ট আয়োজন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
হ্যাঁ আমি সেই তরুণদের কথা বলছি...
যারা শুধুমাত্র নিজেদের ক্যারিয়ারের পরিবর্তন নয়; ক্যাম্পাসের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের ক্যারিয়ারমূখী করার অগ্রদূত। ২০১৪ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হওয়া জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব; যা এই এক বছরে ক্যাম্পাসে অধিক পরিচিত এবং ক্যাম্পাসের প্রতিটি মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয় তার প্রতিটি ইভেন্টের জন্য।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটি আয়োজন করে ১০-১২টি সফল ইভেন্টের। এর মধ্যে সর্বশেষ আয়োজিত ইভেন্টটি ছিল ২১-২৩মে পর্যন্ত; ৩দিন ব্যাপী ক্যারিয়ার প্ল্যানিং এবং নবীন বরণ-২০১৫। উক্ত ইভেন্টের ১ম দিন ছিল র্যালী এবং প্রেস ব্রিফিং, ২য় দিন ছিল মূল ইভেন্ট; যেখানে বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন বাংলাদেশের সেরা সেরা সাতজন কর্পোরেট লিডার। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে কেউ কখনো একসাথে এরকম সাতজন কর্পোরেট লিডার একত্রিত করতে পারে নি। মূলত সেই রেকর্ডটি ভেঙ্গে দিয়ে ইতিহাস গড়েছে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব। এরপর ৩য় দিন ছিল নন্দন পার্কে আউটডোর ক্যাম্প। যেখানে অংশগ্রহণ করে ক্লাবের কমিটি মেম্বার এবং এই ইভেন্টের সাথে জড়িত ৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী।
৩য় দিন সকাল সকাল ক্যাম্পাস বাসে নন্দনে যাত্রা। উল্লেখ্য এন্টারটেইনমেন্ট পার্টনার হিসেবে নন্দন পার্ক ক্লাবকে স্পন্সর করে ৪০টি টিকেট; যেখানে নন্দনের প্রায় ১২টি রাইড ফ্রি করে দেয়া হয়। সারাদিন নন্দনে মাস্তি, বিভিন্ন রাইডে ঘুরাঘুরি, ফটোসেশনের পর ফাইনালি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করা যেন আমাদের জন্য ফরজ হয়ে যায়; কারণ ততক্ষণে গরমে আমরা অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করার পর বিকেলে বোটে করে নৌকা ভ্রমণ আসলেই মনোমুগ্ধকর ছিল।
সারাদিন আনন্দ করার পর যখন বাসে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলাম তখন এই ইভেন্টটি আয়োজন করার পিছনের সমস্ত কষ্ট যেন মূহুর্তের মধ্যেই মিলিয়ে যায় কোন এক দূর আজানায়। মূলত এই আউটডোরের ক্যাম্পের মাধ্যমে ক্লাবে থাকা সিনিয়র-জুনিয়রের মধ্যে অন্তরঙ্গ একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে; যা কিনা একটা ক্লাব টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য উপাদান। এক মাসের প্রিপারেশন কি বৃথা যেতে পারে?
না পারে না।
আর পারবেই বা কিভাবে? যেসকল তরুণ স্বপ্ন দেখে, যারা স্বপ্নকে শুধু লালনই করে না বরং বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দেয় যে, তারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তাদের ক্ষমতা দিয়ে একটা সফল ইভেন্ট আয়োজন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
হ্যাঁ আমি সেই তরুণদের কথা বলছি...
যারা শুধুমাত্র নিজেদের ক্যারিয়ারের পরিবর্তন নয়; ক্যাম্পাসের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের ক্যারিয়ারমূখী করার অগ্রদূত। ২০১৪ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হওয়া জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব; যা এই এক বছরে ক্যাম্পাসে অধিক পরিচিত এবং ক্যাম্পাসের প্রতিটি মহলে ব্যাপক সমাদৃত হয় তার প্রতিটি ইভেন্টের জন্য।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ক্লাবটি আয়োজন করে ১০-১২টি সফল ইভেন্টের। এর মধ্যে সর্বশেষ আয়োজিত ইভেন্টটি ছিল ২১-২৩মে পর্যন্ত; ৩দিন ব্যাপী ক্যারিয়ার প্ল্যানিং এবং নবীন বরণ-২০১৫। উক্ত ইভেন্টের ১ম দিন ছিল র্যালী এবং প্রেস ব্রিফিং, ২য় দিন ছিল মূল ইভেন্ট; যেখানে বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন বাংলাদেশের সেরা সেরা সাতজন কর্পোরেট লিডার। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে কেউ কখনো একসাথে এরকম সাতজন কর্পোরেট লিডার একত্রিত করতে পারে নি। মূলত সেই রেকর্ডটি ভেঙ্গে দিয়ে ইতিহাস গড়েছে জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ক্যারিয়ার ক্লাব। এরপর ৩য় দিন ছিল নন্দন পার্কে আউটডোর ক্যাম্প। যেখানে অংশগ্রহণ করে ক্লাবের কমিটি মেম্বার এবং এই ইভেন্টের সাথে জড়িত ৪০ জন ছাত্র-ছাত্রী।
৩য় দিন সকাল সকাল ক্যাম্পাস বাসে নন্দনে যাত্রা। উল্লেখ্য এন্টারটেইনমেন্ট পার্টনার হিসেবে নন্দন পার্ক ক্লাবকে স্পন্সর করে ৪০টি টিকেট; যেখানে নন্দনের প্রায় ১২টি রাইড ফ্রি করে দেয়া হয়। সারাদিন নন্দনে মাস্তি, বিভিন্ন রাইডে ঘুরাঘুরি, ফটোসেশনের পর ফাইনালি ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করা যেন আমাদের জন্য ফরজ হয়ে যায়; কারণ ততক্ষণে গরমে আমরা অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে গোসল করার পর বিকেলে বোটে করে নৌকা ভ্রমণ আসলেই মনোমুগ্ধকর ছিল।
সারাদিন আনন্দ করার পর যখন বাসে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলাম তখন এই ইভেন্টটি আয়োজন করার পিছনের সমস্ত কষ্ট যেন মূহুর্তের মধ্যেই মিলিয়ে যায় কোন এক দূর আজানায়। মূলত এই আউটডোরের ক্যাম্পের মাধ্যমে ক্লাবে থাকা সিনিয়র-জুনিয়রের মধ্যে অন্তরঙ্গ একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে; যা কিনা একটা ক্লাব টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য উপাদান।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ২:২৫