নিউজ দেখলাম বাংলাদেশ ভারতের সম্পর্ক নাকি বিশ্বে বন্ধুত্বের রোল মডেল হবে। এটা কোন দিক থেকে কে জানে। দাললালির দিক থেকে নাকি উভয়ের যৌথ দাবি বাস্তবায়নের মাধ্যমে। অামি ঠিক জানিনা অাপনারাই ভালো জানেন।
এ পর্যন্ত বাংলাদেশ কতটা দাবি অাদায় করেছে, সরকারতো বলেনা সাংবাদিক ভাইরা হয়তো ভালো জানেন।
অাসলে রাজনীতি নিয়ে কথা বলতে ঘৃণা হয়। কারণ এটাকে রাজনীতি বলা যায় না।
যেখানে দেশ, দেশের মানুষ ও নূনতম অধিকার উপেক্ষিত সেখানে কার নিকট দাবি জানাবো। চোখে অাঙ্গুল দেখিয়ে দিব অসংগতি।
স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করে সকল মিডিয়া যখন নিউজ কভারেজে ব্যস্ত সেই সুযোগে প্রতিরক্ষার মতো স্পর্শকাতর বিষয় হয়ে যায় চুক্তি, নেই সংসদে কোন কথা বা মিডিয়াতে কোন ব্রিফিং। কারণ ভারত অামাদের বিশ্বস্ত বন্ধু।
যেখানে এখনো রাস্তা ঘাটে জ্যামের কারণে ফ্রিলি চলাচল করা যায় না। সেখানে ট্রাণজিট দিচ্ছি, টোলফ্রি। কারণ বন্ধত্বটা, অাজ বড় বেশি প্রয়োজন।
অনেক কথা...
অাপনাদের অজানা নয়।
অামরা বীরের জাতি। ভালো সুপারি কাটা যায়। কিন্তু জনগনের হক কথাটা বলার কেও নেই। কারণ ভারত অামাদের বিশ্বস্ত বন্ধু।
অামরা স্বাধীন তবে বিরোধীদলে ভোট করতে পারবা না। কারণ অাইন চলে সরকারের কথা মতো। সরকার অাইন মতো চলেনা।
থাক অার কিছু বলছি না।
ভারত অামাদের বিশ্বস্ত বন্ধু। তাই, যা চাই তাই দেওয়ার জন্য এক পায়ে খাড়া থাকি, কোন দ্বীমত নেই। জাফরের চেয়েও বেশি পা চাটতে পারি।
জনগণের বা দেশের কতটুকু লাভ হলো দেখার প্রয়োজন নেই। চাইলে শিয়ালের কাছে মুরগী পুশানি দিবো। কিন্তু বন্ধুত্বব যে রাখাই। লাগবে। কারণ,
মানুষের চেয়ে দেশ বড়,
তার চেয়ে ক্ষমতা বড়,
তাই দালালী করছি করবো ভাই,
যে কোন মূল্যে তোমাকে চাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৬