somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভিন্ন চোখে ইতিহাস দেখাঃ বিশ্বের কতিপয় বিখ্যাত নারী জলদস্যু

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইতিহাসের কিছু ভিন্নতা যা ঐতিহাসিকরা সাধারণত তুলে ধরেন না নানাবিধ কারণে ৷ সেই অন্য চোখে দেখা পৃথিবীর কিছু ব্যতিক্রমী ও ভুলে যাওয়া ইতিহাসের পাতা মেলে ধরলাম পাঠকের চোখের আয়নায় ৷


বিশ্বের কতিপয় বিখ্যাত নারী জলদস্যু

ইলিরিয়ার দস্যুরাণী টিইউটা
কথিত আছে যে দানবীয় রোমান বীরদের খুব কমই কেউ পরাজিত করতে পারতেন, এ স্বল্প মল্লবীরদের অন্যতম একজন ছিল ইলিরিয়ার দস্যুরাণী টিইউটা ৷ স্বামীর মৃত্যুর পর আরডিয়েই রাজত্বে টিইউটা খ্রিঃপূর্ব ২৩১ সাল থেকে বসবাস করতে থাকেন ৷ পার্শবর্তী শত্রদের আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য দেশীয় জলদস্যুদের প্রতি সমর্থন দেন টিইউটা ৷
এই দস্যুরাণীর সহায়তায় ইলিরিয়ানরা ডাইরাচিয়াম ও ফোনিচ শহর দখল করে নেয় আর সে রোম ও গ্রীসের ব্যবসায়ীদের গুদামগুলো আক্রমণ করেন ৷ এরমধ্যে টিইউটা কর্তৃক আটককৃত দুই রোম প্রতিনিধির মধ্যে একজন হত্যা ও অপরজনকে জিম্মি রাখা হয় ৷ খ্রিঃপূর্ব ২২৯ সাল এ দস্যুরাণী ও ইলিরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে রোম ৷ ২০,০০০জন সৈন্য ও ২০০টি নৌবহর নিয়ে রোমানরা টিইউটাকে আত্মসমার্পণে বাধ্য করার জন্য পাঠায় খ্রিঃপূর্ব ২২৭ সালে ৷ তবু সে যুদ্ধ করে যায় পরে রোমানরা আর তাকে সমুদ্রে যেতে দেয় নাই ৷ পরের ঘটনা বিস্তারিত এখানে

সাইয়্যেদা আল হোরা
সাইয়্যেদা আল হুরার জন্ম ১৪৮৫ সালে ৷ তৎকালীণ গ্রানাডা সাম্রাজ্যের প্রসিদ্ধ মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী এ নারী ও তার পরিবারকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয় খ্রিস্টানদের ১৪৯২ সালে স্পেন অধিগ্রহণ করার ফলে ৷ তার পরিবার আশ্রয় নেয় মরোক্কর চাওয়েনে ৷ ১৫১৫ সালে তার ব্যবসায়ী স্বামীর মৃত্যুর পর সাইয়্যেদা টেটোয়ান প্রদেশের গভর্ণর হন ৷ এ পদে থাকতেই পরিচয় হয় তৎকালীন মরোক্কর রাজা আহমেদ আল-ওয়াটাছির সাথে পরে তাদের পরিণয় হয় ৷ বিশাল সম্পদ হস্তগত হওয়ায় তার ক্ষোভ পরে খ্রিস্টানদের উপর যারা তাকে ক্রমাগতভাবে মাতৃভূমি থেকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছিল ৷
আলজেরিয়ার বারবারোসাদের সাথে পরিচয় হওয়ার পরই সে ধীরে ধীরে এ জলদস্যতে পরিণত হয় ৷ এভাবে সে চেয়েছিল খ্রিস্টানদের জাহাজ লুট করে করে একদিন তার প্রিয় মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন করবে ৷ খ্রিস্টানদের চোখে ভুমধ্যসাগরের ক্ষমতাবান জলদস্য রাণী হিসেবে পরিচিতি লাভ করে ৷ স্পেনীশ ও পূর্তগীজ কোন জাহাজ জলদস্য দ্বারা লুট হলে তিনি মধ্যস্থাকারীরূপে অবতীর্ণ হতেন ফলে প্রচুর সম্পদশালী হতে থাকেন ৷ ১৫৪২ সালে নিজের মেয়ের জামাই কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত হন ৷ তার শেষ পরিণতি আজও অজ্ঞাত ৷


এনি বনি
এনি বনি বা এ্যনি নামে বেশী পরিচিত এ আইরিশ জলদস্যুর জন্ম ১৬৯৭ থেকে ১৭০০ সালের মধ্যবর্তী কোন সময়ে ৷ মূল ভূখন্ডে পূনরবাসনের পর তার মা মারা যান ও বাবা ব্যবসা শুরু করেন ৷ খাবার টেবিলের ছুরি চাকরানীকে আঘাত ও জেমস বনি নামক স্বল্পকালীন জলদস্যুকে বিয়ে করায় তার বাবা তাকে তাড়িয়ে দেন ৷ পরে বাহামার নতুন ভূখন্ডে চলে যান ও সেখানে জ্যাক রাক্যাম নামে জলদস্যু ক্যাপ্টিনের সাথে পরিচয় হয় ৷ পরে তার রক্ষিতা হিসাবে একসাথে বসবাস করতে থাকেন ৷
পরে দুজন মিলে সাগরে চলে যান লুন্ঠনে ৷ লুট করা বেশীরভাগ জাহাজই ছিল ব্রিটিশদের চা পরিবহনের কাজে নিয়োজিত ৷ ফলে চা ব্যবসায়ীরা ব্রিটিশ রাজাকে অবহিত ও সতর্ক করেন ৷ জ্যামাইকার তৎকালীন গভর্ণর ক্যাপটেন জোনাথন বারনেটের যুক্তির মায়াজালে পরে বনি ও রাক্যামকে গ্রেফতার করেন এবং রাক্যামকে মৃত্যুদণ্ড দেন ৷ পরে বনির বাবার উৎকচের বিনিময়ে বনি হাওয়ায় মিলিয়ে যায় বা সন্ধান অজ্ঞাত থাকে ৷


জেনি অব ক্লিসন
জেনি লুইস অব বেলিভিল নামে জন্ম নেন প্রত্যন্ত বৃটেনের এক পরিবারে ১৩০০সালে ৷ পরে ১৩৩০ সালে অলিভার অব ক্লিসন নামে এক ধনী ব্যক্তিকে বিয়ে করেন ৷ ফ্রান্স কর্তৃক ভানেসের পতন হলে তাকে আটক করে প্যারিসে নিয়ে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় রাজা ফিলিপ ৬ষ্ঠ এর আদেশে ৷ প্রতিশোধ স্পৃহা নিয়ে জেনি ফিরে আসেন ৷ জমি বিক্রি ও ধনীদের নিকট নিজ দেহ দান করে অর্জিত অর্থ দিয়ে ৩টি যুদ্ধজাহাজ ক্রয় করেন ৷ যাদের চিহ্ন ছিল কালো রঙের মাঝে লাল পাল ৷ এই কাল বহরগুলো প্রচুর ফরাসী যুদ্ধজাহাজকে পরাস্ত করে ও কিছু লোককে বাচিয়ে ফেরত পাঠানো রাজা ফিলিপ ৬ষ্ঠ এর নিকট হুমকি স্বরূপ ৷ ১৩৫০ সালে রাজার মৃত্যুর পরও তাদের আক্রমণচলতে থাকে ৷ পরে ১৩৫৬ সালে এ কাজে ইস্তফা দিয়ে নিজ মাতৃভূমিতে সুখে বসবাস করতে থাকেন ৷


চিং শি
চিং শি র জন্ম ১৭৭৫ সালে যে ১৯শতকে চীন সাগরে দাপটের সহিত দস্যিপনা করেন ৷ জন্ম নিয়ে খুব বেশী জানা গেলেও একজন বেশ্যা হিসেবে কানতন শহরে নিয়োজিত ছিলেন ৷ ১৮০১ সালে সে শহরটি জলদস্যু দ্বারা দখল হলে ক্যাপ্টিন জেন ঝি কে বিবাহ করেন ৷ জেন ঝি আরও কিছু জলদস্যু নিয়ে একটি সংঘ গড়ে তোলেন যার নাম রেড ফ্ল্যাগ ফ্লিট ৷ ১৮০৭ সালে জেন ঝির মৃত্যুর পর চিং শি পুরো সংঘের দায়িত্ব নিয়ে নেন ৷ যার মধ্যে ৩০০ নৌকা ও ৪০.০০০ জন জলদস্যু ছিল ৷ একসময় প্রচুর ব্রিটিশ সৈন্য এদের হাতে নিহত বা বন্দি হন ৷ চীন সরকারের ৬৩টি জাহাজ তাদের হাতে ধ্বংস হলে তাদের সাথে শান্তিচুক্তি করেন ১৮১০ সালে ৷

এনি ডু-লা-ভু
শাস্তিপ্রাপ্ত অপরাধী এনির জন্ম ১৬৫০ সালের দিকে ও তাকে ফ্রান্স থেকে টরটোগা দ্বীপে নির্বাসনে পাঠানো হয় ১৬৬৫ থেকে ১৬৭৫ সালে মধ্যবর্তী সময়ে ৷ সেখানেই জলদস্যু পিয়েরেকে বিবাহ করেন, যা ১৬৮৩ সাল পর্যন্ত টিকে থাকে এক পানশালায় লরেন্স দে গ্রাফ নামক এক সঙ্গীর সাথে মল্লযুদ্ধে সে নিহত হন ৷ পরে তাকেই পুনরায় বিয়ে করেন ৷ ১৬৯৩ সালে জ্যামাইকার উপকূলে তারা মিলিত ভাবে বহু জাহাজ লুট করেন ৷ ১৬৯৪ সালে বৃটিশরা টরটোগা দ্বীপ দখল করে এনিকে তার দু’কন্যা সহ আটক করে ৷ ১৬৯৮ সালে তারা মুক্ত হয়ে লরেন্সের সাথে মিলিত হন ৷ তার ভাগ্যও অজ্ঞাত ৷

গ্রেস ও’মেলি
গ্রেস ও’মেলি র জন্ম আয়ারল্যান্ডে আনুমানিক ১৫৩০ সালের দিকে ৷ হেনরি ৮ম যখন লর্ড অব আয়ারল্যান্ড তখন তার পিতাকে ইংরেজরা ও’মেলির প্রাসাদ থেকে বিতারিত করেন ৷ পরে যুদ্ধে তার স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের প্রাসাদও বেদখল হয়ে যায় ৷ পরে অবশ্য নিজস্ব বাহিনী কর্তৃক পূনঃদখল করেন ৷ আইরন রিচার্ড নামে একজনকে দ্বিতীয় বিবাহ করেন ও একবৎসরের মধ্যেই তাকে তালাক দেন এবং রকফ্লিট প্রাসাদ দখল করেন ৷ এসময়েই তার পিতার দায়িত্ব হিসাবে সেখানকার উপকূলের জেলেদের থেকে কঠোর হস্তে কর আদায় করতে থাকেন ৷ অতিক্রান্ত জাহাজ হতে নিরাপত্তার নাম করে প্রচুর ধন সম্পদ আদায় করেন ৷ এছাড়াও স্কটিশ ও আইরিশ অভিযাত্যদের বসতে আক্রমণ করেন ৷ তার বিরুদ্ধে শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়ের অভিযোগও আছে ৷

এলিজাবেধ কিলিগ্র
১৫২৫ সালের পূর্বের কোন অজ্ঞাত দিনে এলিজাবেথ এর জন্ম ৷ কর্ণওয়েল প্রদেশের আরওয়েনাকের স্যার জন কিলিগ্রকে বিবাহের পর তিনি লেডি কিলিগ্র হিসাবে পরিচিত হন ৷ ১৫৪০ সালের পরে রাজা হেনরি ৮ম কর্তৃক স্যার জনের দ্বীপে নির্মিত পেনডেনিস প্রাসাদের নিয়ন্ত্রণ দেওয়া হয় স্যার জন কিলিগ্রকে ৷ এ ক্ষমতা বলে অতিক্রমরত সকল জাহাজ থেকে বিশেষ সুবিধা আদায় করে প্রচুর সম্পদ লাভ করে পরে তাদের বাগানের মাটির নীচে লুকিয়ে রাখেন ৷ ১৫৫৭ সালে জনের মৃত্যুর পর সকল সম্পত্তি আয়েত্তে আনেন ৷ ১৫৮১ সালে এলিজাবেথ জ্ঞাত হলেন যে স্পেনীশ সান সাবাষ্টিয়ানের মাফরি নামক জাহাজ ফালমাউথ নামক পোতাশ্রয়ে লুকিয়ে আছে ৷ পরে তার নেতৃত্বে আক্রমণ করে সকল মালামাল জব্দ করেন ৷ এ অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয় পরে অবশ্য ১৫৮২ সালে রাণী এলিজাবেথ তাকে ক্ষমা করে মুক্ত করে দেন ৷

ক্রিস্টিনা আনা স্কাইট
জন্ম ১৬৪৩সালে ৷ পিতা সুইডেনের ডোডেরহফ প্রদেশের ভারোন বা শিল্পপতি জ্যাকব স্কাইট ৷ কিন্তু বিশাল সম্পত্তির উত্তরাধিকার হয়েও পুত্র ভারোন গুস্তাফ স্কাইট সন্তুষ্ট ছিলেন না আর তাই ১৬৫৭ সাল থেকে দ্বৈত জীবন-যাপন করে জলদস্যুপনা শুরু করেন বালটিক সমদ্র উপকূল দিয়ে চলাচলরত জাহাজের উপর ৷ এ সময়ই ক্রিস্টিনা তার বাগদত্তা গুস্তাফ ডেরেক কে সাথে নিয়ে এ ব্যবসায়ের অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হন ৷ এ সময়ই ভাই ও বোনের মধ্যে দন্দ্বের কারণে খুব ঘনিষ্ঠ একজনকে নিজ হাতে হত্যা করে প্রমাণ দেন ব্যবসাই প্রাধান্য তার নিকট ৷ ১৬৬৩ সালে এক ডাচ জাহাজ আক্রমণ ও লুন্ঠণ করে জাহাজের সকল ব্যবসায়ী ও ক্রোদের হত্যা করে সরকারের কুনজরে পড়ে ৷ পরে সবাইকে গ্রেফতার করে ভাই ও বাগদত্তা প্রেমিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় এবং ক্রিস্টিনাকে দেশ থেকে নির্বাসনে যেতে বাধ্য করা হয় ৷ পরবর্তী ইতিহাস অজ্ঞাত ৷


জ্যাকুইটি ডালায়াভ
জন্ম হাইতিতে ৷ মা হাইতিয়ান ও ফরাসী বাবার ঘরে জন্ম নেয়া এ জলদস্যু ৷ জ্যাকুইটি ডালায়াভের শৈশবকাল খুব কষ্টের ছিল ৷ ভাইয়ের জন্মের সময়ই তার মা মৃত্যুবরণ করেন আর ভাইটির জন্ম হয় মস্তিষ্কে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ৷ খুব কমই জানা যায় তার অতীত সম্পর্কে ৷ বাবাকে মেরে ফেলায় এ বদরাগী সুন্দরী অল্প কিছু অর্থ ও তার ভাইকে নিয়ে ক্যারিবিয়ান দ্বীপে পালিয়ে যান ৷ আর বাধ্য হন জলদস্যু হতে ৷ ১৬৬০ সালের পর সরকার গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করায় নিজের মৃত্যু সংবাদ প্রচার করে আত্মগোপনে চলে যান ৷ এ সময়ে পূরুষের ছদ্মবেশে জীবনযাপন করেন ৷ তার অপর নাম মৃত রোহিতের প্রর্ত্যাবর্তন বা Back from the dead red ৷ ধারণা করা হয় এ্যালি-ডিকো-লে-ভক্ট বা Anne decu-le-vuct উপকূলে একাকী নৌকা নিয়ে হারিয়ে যান তিনি



কৃতজ্ঞতাঃ

উইকিপিডিয়া
গুগল
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মপোলব্ধি......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

আত্মপোলব্ধি......

একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !

লিখেছেন হাসানুর, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২



হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।

লিখেছেন তানভির জুমার, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?

লিখেছেন রাজীব, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪২

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।

আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×