উক্ত বনভোজনে রূপালী ব্যাংক লিঃ সিলেট বিভাগের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, তাদের পরিবারপরিজন এবং অতিথিসহ প্রায় চারশো লোকের সমাগম ঘটে । বনভোজনের ভেন্যু ছিল এম. আর. খান টি গার্ডেন শ্রীমঙ্গল।
রশিটান খেলতে গিয়ে রশি ছিঁড়ে দুদলের ছিটকে পড়া , শিশুদের চকলেট দৌড়ের প্রস্তুতিপর্বে এক শিশুর চকলেট খেয়ে ফেলা, র্যাফেল ড্র, মেয়েদের পিলো খেলাসহ আরো অনেক মজার মজার ঘটনা নিয়ে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
র্যাফেল ড্র’তে পুরস্কারপ্রাপ্ত সকল সৌভাগ্যবানদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন রূপালী ব্যাংক লিঃ সিলেট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক জনাব মোঃ অব্দুল মতিন। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপমহাব্যবস্থাপক জনাব মোঃ নোমান মিয়া, উপমহাব্যবস্থাপক জনাব ফজলুল হক, বনভোজন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক জনাব মোঃ আশরাফ হোসেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনায় ছিলেন জনাব বিপ্লব তালুকদার, প্রশান্তকুমার শীল, কামেল আহমেদ, লিটন সরকার, নিশিমোহন নাথ, মোঃ জাকারিয়া,সৈয়দ আব্দুল মতিন, রাহাত চৌধুরী, সুরঞ্জিত চক্রবর্তী, আহমেদ সাঈদ সালমী সহ আরো অনেক। র্যাফেল ড্র’তে প্রথম পুরস্কার পান কালারাই বাজার শাখার কর্মচারী মোঃ আব্দুর রহমান নয়ন ।
মহাব্যবস্থাপক জনাব মোঃ আব্দুল মতিন তাঁর আগামী মাসে আসন্ন অবসরের জন্য এক আবেগমাখা বক্তব্য রাখেন। তখন একটু সময়ের জন্য হলেও সবার হৃদয়ে কষ্টের ছোঁয়া অনুভূত হয়।
বনভোজনের কিছু স্থির চিত্রঃ
খাবারের জন্য হাসিমুখে দীর্ঘ লাইন
মহাব্যবস্থাপক মহোদয়ের সাথে...
ফুটবল নিয়ে টানাটানি...
চকলেট খেলায় অংশগ্রহণকারী.
সবুজ প্রকৃতি...
রান্না চলছে...
সবুজ প্রকৃতি