মন্তব্য করার এখনো অনুমতি পাইনি বলে মন্তব্য সম্ভব হয়নি। মাইনাসও দিতে পারলাম না। নিচে জবাব দিলাম। এই গাধা লিখেছে-
একটু আগে ইত্তেপাকে মহিলা মাদ্রাসার সংখ্যা বাড়ছে রাজধানীতে এই বিষয়টি মনযোগ দিয়ে পড়লাম। অনেক ভাল লেগেছে। আসলে আমাদের মুসলিম পরিবারের মেয়েদেরকে মাদ্রাসায় পড়ালে অনেক উপকার হবে। এই যেমনঃ
১. ছাত্রীরা বোরকা পরে মাদ্রাসায় যাওয়ার সময় কেউ উত্যক্ত করেনা।
২. কেউ এসিড মারে না।
৩. কেউ প্রেমের প্রস্তাব দিতে সাহস করে না।
৪. মাদ্রাসায় পড়ে ছাত্রীরা পরিবারকে ধর্মীয় অনুশাসন মনে চলতে উৎসাহিত করে।
৫. তাই স্কুল-কলেজের পাশাপাশি প্রতিটি মুসলিম পরিবারে অন্তত একজন মেয়েকে মাদ্রাসায় পড়ালে অনেক উপকার হবে।
৬. আর আমাদের শিক্ষাগ্রহন করতে হবে দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যানের জন্য। তাহলেই দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি আসবেই।
এ সব জঞ্জালের উত্তর দিতে ভালো লাগে না তবু দিচ্ছি-
মাদ্রাসার বহুছাত্রী নির্যাতিত হচ্ছে। হুজুররাতো অনেক ছাত্রীকে গনিমতের মালভাবে। উন্নত দেশের নারীরা বোরকা পড়েনা, তারা নির্যাতিতও হয় না। বোরকা পড়া পশ্চাৎপদতা। এতে নারীদের অবরোধ করে রাখা হয়; নারীরাও যে মানুষ সেটা বুঝা যায় না। নারীদের এরা ভোগের সামগ্রী মনে করে আবদ্ধ রাখে। প্রাণীজগতে সকল নারী প্রাণীরাই সাভাবিক থাকে। মানুষ নারীরাও যদি সাভাবিক থাকতো; আয় রোজগার নিজেরাই করতো তাহলে ভেদাভেদটা কমে যেত। তাদের যৌনসামগ্রী মনে হতো না। এসিড মারাতো বর্বরতা। একটি সাহসি মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব যে সে দিতে পারে না। মাদ্রাসায় বহুছাত্রী পুরুষ শিক্ষকদের দারা নির্যাতিত হয়েছে। মসজিদের হুজুরদের বিরুদ্ধেও এ ধরনের অভিযোগ অহরহ। নোয়াখালীতে বউ রেখে অন্য এলাকায় গিয়ে ছোট ছেলেমেয়েদের সাথে অপকর্ম করে এরা। মৌলবাদীরা নিম্নমানের চিন্তা করে। এসব অপচিন্তা। নারীদের নির্যাতন করার জন্য কিছু লোক নানা ফন্দি ফিকির করে। প্রতিটি পরিবারকে বেহেস্তের পথ দেখানোর দরকার নেই। উন্নত বিশ্বের মানুষ বেহেস্তের পথ না দেখে; দেশটিকেই বেহেস্ত বানিয়ে নিয়েছে। বিজ্ঞানের পথে আসুন।