ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া :: ভাড়া ::
________________________________________________
আজ অফিসের কাজে গিয়েছিলাম সাভার। কাজের মধ্য বিরতিতে খাবার খাওয়ার ধান্দায় ছিলাম। পর্যটনের হোটেলে যাবার স্পর্ধা হলো না দেখলাম বাস ষ্ট্যান্ড-এ পাবলিক টয়লেটের (!) পাশে একখানা অতি ছোট্ট হোটেল।
সেখানে খাওয়ার ইচ্ছা হলো না। গেলাম টিনশেড মার্কেটে। একটি ফাস্ট ফুডের দোকানে ৪৫ টাকা দামের চিকেন বার্গার খেতে খেতে দোকানীকে জিঙ্গাসা করলাম, "আপনাদের দোকানের ভাড়া কত দেন?" দোকানী আমতা আমতা করে বললো, "ক্যান্টমেন্ট-এর অনুযায়ি ৭০০ টাকা মাসে। কিন্তু অন্য কারো কাছে ভাড়া দিয়ে মাসে নূন্যতম ৫০০০ টাকা।"
এরপর জানতে চাইলাম, বাস স্ট্যান্ডের হোটেলের ভাড়া কত? প্রশ্ন শুনে তিনি বললেন, "জানতে চান??" :-< আমি বললাম হ্যাঁ! কেন? তারপর তিনি যা বললেন, তা হজম যোগ্য নয় :-&
মোট ৮ ফুট বাই ১৮ ফুট আয়তনের একটি হোটেল ও দোকান মিলে মাসে ১, ৩১,০০০/- টাকা দিতে হয়!!! :-&
একটি সিনেমা হল আছে, যার মাসিক ভাড়া ৭,১৪,০০০/- টাকা। কুলি স্ট্যান্ডের বাৎসরিক ভাড়া ২৩,০০,০০০/- টাকা। টয়লেট ভাড়া বাৎসরিক ৪,৩০,০০০/- টাকা। আর এই টাকা পান সাভার ক্যান্টমেন্টের স্টেশন কমান্ডার। এই সব টাকা লেনদেন হয় সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে। আর এই টাকার পুরো অংশটাই অবৈধ।
হোটেলেটির কর্মচারীদের সাথে কথা বলে ঘটনার সত্যতা যাচাই করলাম। হোটেলটিতে দৈনিক নূন্যতম ২৫,০০০/- টাকা বেচা-কেনা হয়। সে হোটেলে পাবেন, সিংগারা, সমুচা (৫টা করে) ভাত, ডাল, মাছ, গোস্তো, ভর্তা.......