-১-
পাকিস্তানের দালাল চেনা বেশ সহজ হয়ে গেছে, যারা বলছে ওরা নাস্তিক তারা পরিস্কার ভাবে পাকিস্তানের দালাল (এরশাদ- বিএনপি) । একই সাথে এই গোষ্ঠীর কোন অংশের সাথে যারা এখনও রাজনীতিতে রাখতে মিত্রতা করে তারাও রাজাকার (সে হিসেবে এরশাদকে নিয়ে নাচতে আগ্রহী প্রধন মন্ত্রীও বাদ যাবেননা) । যারা জামাত শিবিরকে নিষিদ্ধ করার দাবীকে সমর্থন না করে চুপ করে বসে আছে সেই গোষ্ঠীও পাকিস্তানের দালাল । আর সেনা বাহিনীতে তো রাজাকার পালনের জন্য পাকিস্তান ফেরত আর্মি অফিসারদের নার্সিং করা হয়েছে যুগের পর যুগ ধরে । মজার বিষয় হলো এই সরকারের রাজাকারদের জন্য এত পিরিত যে সেনাবাহিনী সহ প্রশাসন থেকে এক গোলাম আজমের ছেলে ছাড়া কোন রাজাকারের চরদের তারা পদচ্যুত করে ঘোষনা দেয়নি যে এরা রাজাকারদের চর তাই এদের বরখাস্ত করা হলো, এরা রাজাকারদের ব্যাংক, এনজিও, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানকে ঠিকই চালু থাকতে দিচ্ছে আর সবচেয়ে বড় কথা যে এরা রাজাকারদের নিষিদ্ধ করতে কোন উদ্যোগ যেমনি নিচ্ছেনা তেমনি আটক থাকা রাজাকারদের ফাসি দ্রুত করতে বিচারকে দ্রুত চলতে দিচ্ছেনা । দেশপ্রেমী সরকার তো তারা কিভাবে রাজাকারদের সাজা দেয় তাই না ।
-২-
সরকার যে রাজাকারদের সাথে আতাত করেছে তা স্পষ্টই বোঝা যায় যখন রাজাকাদের বক্তব্য প্রচার করা ছদ্মবেশী রাজাকারদের সাথে সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সভা করে নাস্তিকদের তালিকা করে আর সেই সভায় উপস্থিত রাজাকাদের চরদের ছবি ঘোলাটে করে টিভি চ্যানেলে দেখাতে নির্দেশ দেয় ।- এরা মীর্জাফর । রাজাকারের সাথে পিরিত করা এই সরকারের আশায় বসে না থেকে সরাসরি পাল্টা আঘাতের মাধ্যমে রাজাকাদের নির্মুল করতে শহীদ রুমী স্কোয়াডের মত দৃঢ় অবস্থান তৈরী করুন । প্রস্তত হউন নির্দেশনা আসছে ।।.....