somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ মুক্ত শিকল

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



-ছেলে কি করে ?
বাবার কথাটা শুনেই মাথায় আগুন ধরে গেল । কেন গেল সেটা আমি নিজেও ঠিক মত বুঝতে পারলাম না । বললাম
-ছেলে কি করে সেটা শুনে কি করবে শুনি ?

সকালবেলা নাস্তা এক সাথে করা হয় বাবা মায়ের সাথে । গত প্রায় এক বছর ধরে এই হচ্ছে আমার রুটিন । সকাল বেলা এক সাথে নাস্তা করি । তারপর হাসপাতালের জন্য বের হয়ে যাই । যেদিন নাইট ডিউটি থাকে সেদিন আর রাতে খাওয়া হয় না এক সাথে । কিন্তু সকালে ডিউটি শেষ করে ঠিক চলে আসতে পারি সময় মত । আজকেও নাস্তা করছিলাম তখনই বাবাকে অপুর কথাটা বলতেই বাবা প্রথম যে কথাটা বলল সেটা হল ছেলে কি করে ! সেটা শুনেই আমার মাথায় আগুন ধরে গেল ।

আমার কন্ঠ স্বরে এমন কিছু ছিল যে বাবা আমার দিকে খানিকটা অবাক হয়ে তাকালো । সেটা সামলে নিয়ে বাবা বলল
-আশ্চর্য তুই রেগে যাচ্ছিস কেন ? ছেলে কি করে শুনতে হবে না ? একটা ভাল ছাড়া ....
আমার নিজেকে নিয়ন্ত্রন করা উচিৎ ছিল কিন্তু কেন জানি রাগটা আরও বেশি বেড়ে গেল । বাবার কথা শেষ করতে না দিয়েই বললাম
-কই তুমি খুজে খুজে নিয়ে এসেছিলেন না তোমার ভাল সভ্য আর প্রতিষ্ঠিত ছেলে ! নিয়ে এসেছিলে না ? খুব তো দেখলাম !

আমি জানি এই কথাটার জবাব বাবা দিতে পারবে না । কোন কথা না বলে আহত চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো । আমি বুঝতে পারছি যে আমার এখনই থেমে যাওয়া উচিৎ তবে আমি নিজেকে থামাতে পারলাম না । বাবা এবার কোন কথা বলল না । মা পাশেই বসে ছিলো । সেও আমার এরকম আচরনে বেশ অবাক হয়ে গেছে । বলল
-আরে এমন করে কথা বলছিস কেন ? আমরা কি তোর খারাপ চাই নাকি ? ভালই তো চাই । ভাল মন্দ দেখবো !
-ও মা প্লিজ । তোমরা আমার যথেষ্ঠ ভাল করেছো । সেই ফল তো আমি দেখতেই পাচ্ছি । আর আমার ভাল দেখার তোমাদের দরকার নেই । দয়া করে আমার ভাল আমাকে দেখতে দাও !

আর বসতে মন চাইলো না । বসে থাকলে হয়তো আর মেজাজ খারাপ হয়ে যাবে । হাসপাতালের জন্য বের হয়ে এলাম । নিজের কাছে খানিকটা অবাক লাগছে যে আমি একটু আগে এমন আচরন করলাম । ইদানিং হঠাৎ হঠাৎ আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে । বিশেষ করে আমার পরিবারের সদস্যদের উপর । এর পেছনে অবশ্য কারনও আছে ।

ছোট বেলা থেকেই আমার সব কিছু আমার বাবা আর মা ঠিক করে দিয়েছে । কোনটা পরতে হবে কোন টা খেতে হবে কোথায় যেতে হবে আর কে কে আমার বন্ধু হবে । ইন্টারের পর আমার খুব ইচ্ছে ছিলো ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়বো কিন্তু বাবার এক কথা মেয়েকে ডাক্তার হতেই হবে । মেডিক্যালের পাঁচটা বছর আমার উপর যে কি পরিমান ঝড় বয়ে গেছে সেটা কেবল আমি নিজে জানি । ইন্টার্নী করার মাঝেই আমার বিয়েও হয়ে গেল বাবার পছন্দ মত ছেলের সাথে । আমি টু শব্দটা করতে পারলাম না । কি যে হতাশ আর অসহায় লাগছিলো নিজের কাছে তখন !

বিয়ের ছয় মাসের মাথায় আমার বরের আসল চেহারা দেখতে পেলাম । সে নিজেও ছিল ডাক্তার কিন্তু আমার সাথে তার আচরন ছিলো জানোয়ারের মত । কয়েকবার বাসায় বলার পরেও বাবা মা বলতে লাগলো মানিয়ে নিতে কিন্তু যখন সে মেরে আমার হাত ভেঙ্গে দিল তখনই তখন আমি আর মানিয়ে নিতে পারলাম না ।

বাবাকে খানিকটা বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলো আমি যখন জামিলকে ডিভোর্স দিতে যাচ্ছিলাম । সেদিনই জীবনে প্রথমবারের মত আমি বাবার সাথে উচু গলায় কথা বলেছিলাম । বাবা কেবল অবাক হয়ে আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিল । আমাকে যেন ঠিক মত চিনতেও পারছিলো না । আর সে আমার কাজে বাঁধা দেয় নি । আমি কেবল জামিলকে ডিভোর্সই দিলাম না তার নামে নারী নির্যাতন মামলাও দিয়ে দিয়ে দিলাম । সেই কেইস এখনও চলছে । সে আটকানোর চেষ্টায় আছে অনেক । কিন্তু খুব একটা লাভ হবে না ।


তারপর থেকেই আমি বাবা মায়ের সাথেই আছি । তবে সেই ব্যাপারটা আমার মধ্যেই রয়েই গেছে । আমার কেন জানি তাদের উপর হঠাৎ হঠাৎ রাগ উঠে যায় । বারবার মনে হয় তাদের জন্যই আজকে আমার এই অবস্থা !



হাসপাতালের গেট দিয়ে ঢুকতে যাবো তখনই তাকিয়ে দেখি অপু সামনের চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছে । আজকে আমাদের দেখা করার কথা ছিল । রাস্তায় জ্যামের কারনে আমি ঠিক সময় আসতে পারি নি । পায়ে পায়ে এগিয়ে গেলাম সেদিকে । আমাকে দেখেই হাসলো ও । তারপর বলল
-চা খাবেন নাকি ?
-চেম্বারে চলুন । ওখানে খাওয়াচ্ছি ।
- আরে চেম্বারের চা তো আছে । কিন্তু রাস্তার টঙয়ের দোকানের চায়ের কোন তুলনা হয় না । খেয়েই দেখুন না !

আমি কিছু না বলে অপুর দিকে কিছুটা সময় তাকিয়ে রইলাম । আমার নিজের কাছেই খানিকটা অবাক লাগলো যে এই ছেলেকে বিয়ে করার জন্য আমি একটু আগে বাবার সাথে খারাপ ব্যবহার করে চলে এসেছি ।

অপুর ব্যাপারে আমি প্রথমে জানতে পারি নীলার কাছ থেকে । নীলা যে অফিসে চাকরি করতো ছেলেটাও সেই অফিসেই ছিল । একটা পর্যায়ে পারিবারিক ভাবেই ওদের বিয়ের কথা বার্তা চলছিলো । সব কিছু ঠিকই চলছিল হঠাৎ করেই যেদিন ওদের এঙ্গেইজমেন্ট হওয়ার কথা তার আগের দিন শোনা গেল অপু নাকি চাকরি ছেড়ে দিয়েছে । পরে জানা গেল ছেলেটা নাকি এর আগেও এমন করেছে । চাকরি বাকরি করে আবার ছেড়ে দেয় ।

এমন ছেলের সাথে মেয়ের বিয়ে দিতে চাইলেন না নীলার পরিবার । নীলাও যে অপুর প্রেমে পড়েছিলো সেটা না, পারিবারিক ভাবে বিয়ে হচ্ছিলো বলেও সে রাজি হয়েছিলো । অপুর কথা ছিলো নীলা তো চাকরি করছেই । ও না হয় পরে আবার শুরু করবে যখন দরকার । এমন কথা শুনে আর বিয়েই হয় নি ।

তারপর মাস দুয়েক আগে ওরই একটা বন্ধুর বিয়েতে গিয়ে অপুর সাথে পরিচয় হয় । অপুর কথা আগে থেকেই জানতো তাই তার ব্যাপারে একটু কৌতুহল ঠিকই হয়েছিলো । নিজ থেকে কথা বলেছিলাম । বলতে গেলে ভাল লেগেছিলো কথা বলে । মনে হয়েছিলো আরও কিছুটা সময় ছেলেটার কথা বলা যায় ।

আমি তখনও অপুকে বিয়ের কথা চিন্তাও করি নি । কেবলই মিশছিলাম । ওর চাকরি করছিলো না, ওর হাতে অনেক সময় । মাঝে মাঝে যখন নাইট ডিউটি থাকতো তখন রাতে ওকে ফোন দিতাম । ওর সাথে কেন যেন কথা বলতে ভাল লাগতো । ভাল লাগাটা দিন দিন বাড়ছিলোই । তার কারনটা ছিল যে আমার আর ওর গল্পটা অনেকটাই একই রকম । আমাকে আমার পরিবার যেমন ঠিক মত নিঃশ্বাস নিতে দেয় নি ঠিক তেমনি ভাবে অপুকেও ওর পরিবার ঠিক মত নিঃশ্বাস নিতে দেয় নি নিজের মত করে । সারা জীবন নিজেদের ইচ্ছেটা চাপিয়ে দিয়েছে অপুর উপর । এই জন্যই হয়তো আমাদের কথা বলতে ভাল লাগতো । সেটা কেবলই ভাল লাগা ছিলো । কিন্তু গত সপ্তাহে একটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার ফলে আমার বারবাই মনে হচ্ছে অপুকে বিয়ে করা যায় !

সেদিন অপুর সাথেই বাইরে বের হয়েছিলাম বিকেলে । একটা কফিশপে বসে কথা বলছিলাম । তখনই আমার প্রাক্তন স্বামী এসে হাজির । অপু তখন ওয়াশরুমে গিয়েছে । জামিল এসে আমাকে বলতে লাগলো যে আমি যেন কেইস তুলে নিই । আমি ওর সাথে কথা বলতে চাইছিলাম না কিন্তু সে নাছর বান্দার । তারপর আমাকে দেখে নেবে বলে হুমকি দিতে লাগলো ।

ঠিক তখনই অপু সেখানে হাজির । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি ব্যাপার সমস্যা কি ?
আমি কোন কথা না বলে বললাম
-এখান থেকে চলুন তো ।
অপু বলল
-কি হয়েছে ? বললেন তো !

জামিল ওকে দেখে বলল
-বাহ এরই মধ্যে নতুন নাগর জুটিয়ে ফেলেছো ?
অপু এবার জামিলের দিকে তাকিয়ে বলল
-ভাই সাহেব আপনার সম্ভবত মাথা ঠিক নাই । আপনি এখানে থেকে চলে যান দয়াকরে !

জামিলের তখনই আসলেই মাথা ঠিক নেই । ও ঠিক মেনে নিতে পারছেনা আমি নতুন কোন ছেলের সাথে ঘুরছি । বিয়ের পরেও তার মনভাব এমন ছিলো । আমাকে বাইরের কারো সাথে মিশতে দিবে না । ছেলে কোন বন্ধু তো থাকতেই পারবে না । এমন কি ডিভোর্সের পরেও এটা সে মেনে নিতে পারে নি যে আমি ওকে ছেড়ে দিয়েছি । কথা বার্তার এক পর্যায়ে জামিল আমার হাতে ধরে টান দিতে চাইলো । আমাকে নিয়ে যাবে এমন একটা ভাব ।

ব্যাস তারপর অপুর চেহারাই বদলে গেল । ঝট করে জামিলের কাছ থেকে আমার হাত সরিয়ে নিল । তারপর কষে এক চড় মারলো তার গালে । এতো জোরেই আওয়াজ হয়েছে যে আমি অবাক হয়েছি জামিল নিজেও অবাক হয়ে গেছে । হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে আছে । কফিশপের অন্যান্য মানুষেরা এতো সময় আমাদের দিকে তাকিয়ে ছিলো । তারাও অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো । কেউ বুঝতে পারে নি অপু এমন কিছু করবে ।

অপু তারপর চিৎকার করে ম্যানেজারকে ডাক দিলো । ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে বলল
-এই মানুষটা আমার ফিয়ন্সে কে ডিসটার্ব করছে সেই কখন থেকে । আপনারা কি একে বের করবেন নাকি আমরা বের হয়ে যাবো !

আমাদের কথায় সমর্থন দিয়ে পাশ থেকে কয়েকজন বলল যে আসলেই এই জামিল আমাদেরকে ডিসটার্ব করছে । আর কিছু বলতে হল না । কফিশপের সিকিউরিটি চলে এল । জামিলকে নিয়ে গেল !

তারপর থেকেই আমার কেন সারাটা সময় অপুর কথাই মনে হচ্ছে । গত কালকে ওকে বলেছিলো যে আমি ওকে বিয়ে করতে চাই । আমার সব ব্যাপারে ও সব জানতোই ! ওর কাছে সব কিছুই শেয়ার করেছিলাম আমি । আমাকে বলল
-বেকার ছেলেকে বিয়ে করবেন ?
-হ্যা করবো ।
-সত্যি !
-আমার কোন সমস্যা নেই ।

তারপর বলল যে ও আমার কথা ও বাসায় বলবে । কালকেই জানাবে । আজকে তাই আমাকে জানাতে এসেছে । আমিও এদিকে বাসায় বললাম অপুর কথা । বললাম আর কই জানালাম কেবল । তবে ওর চেহারা দেখেই আমার মনে হল ওর বাসা থেকে হয়তো আমার ব্যাপারে রাজি হবে না । ডিভোর্সী একটা মেয়েকে সহজে কেউ কি বিয়ে করতে চায় এই দেশে !

চেম্বারে নিয়ে গিয়ে যখন জানতে চাইলাম তখন আমার ধারনাই সত্যিই হল । অপু জানালো যে ওর পরিবার থেকে মানা করে দিয়েছে । কোন ভাবেই তারা একটা ডিভোর্সী মেয়েকে বউ হিসাবে মেনে নিবে না । খানিকটা মন খারাপ হল । কিন্তু কিছু করার নেই । ওকে বললাম এসব বাদ দিতে । তবে আমার সাথে কথা বলতে মানা নেই নাকি ! অপু হেসে বলল যে সেটা তো মানা নেই ।

আমরা বাদ দিয়েও আমাদের পরিবার এসব বাদ দিলো না । সপ্তাহখানেক পরেই অপু আবারও এসে হাজির ! আমার দিকে তাকিয়ে যা বলল আমার চোখ কপালে উঠলো । অপুর ভাষ্যমতে আজকে দুপুরে নাকি আমার বাবা ওদের বাসায় গিয়েছিলো । কিভাবে জানি অপুর খোজ খবোর বের করেছে । অপু তখনও বাসাতেই । ছুটির দিন বলে তার বাবারও বাসাতে রয়েছে । সেখানে গিয়ে গিয়ে বাবা নাকি অনেক চিৎকার চেঁচামিচি করে এসেছে । অপুর মত বেকার ছেলের সাথে তিনি মেয়ের বিয়ে দেবে না ওরা যেন ছেলেকে সাবধানে রাখে । অপুর বাবা কম যান না সেও বেশ কয়েক কথা শুনিয়ে দিয়েছে ।

এসব অপু ঘরের ভেতর থেকেই চুপচাপ শুনেছে । কোন কথা বলে নি । বাবা চলে আসার পর আমার এখানে এসেছে । আমার মেজাজটা আসলেই খারাপ হয়ে গেল । তখনই বাবাকে ফোন করতে গেলাম । অপু বাধা দিল । তারপর আমাকে অবাক করে একটা কথা বলল যা শোনার জন্য আমি মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না । ও পকেট থেকে দুটো টিকেট বের করে আমার সামনে রাখলো । ইউএস বাংলার ঢাকা টু কক্সবাজারের টিকেট ! আমি জিজ্ঞাসু চোখ ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম । অপু বলল
-আজেক আমার আর আপনার বাবাদের মনভাব শুনে আমার মনে হয়েছে যে এসের টাইট দেওয়ার জন্য হলেও আমাদের বিয়ে করা দরকার !
-মানে ?
-মানে টানে কিছু না ! চলুন আগে মগবাজার কাজী অফিসে যাই । ওখান তেকে সোজা কক্সবাজার । আপনি একটু ছুটির এপ্লিকেশন লিখুন !
-আপনি কি সিরিয়াস ?
-আমাকে দেখে কি মনে হচ্ছে আমি ফান করছি ?


আমার আসলেই মনে হল না যে অপু ফান করছে ! আমি একটা ছোট করে ছুটির দরখাস্ত টাইপ করছি তখনও আমার হাত কাঁপছিলো । বিশ্বাস হচ্ছিলো না যে আমি বিয়ে করতে যাচ্ছি । জীবনের এতো বড় একটা কাজ নিজের ইচ্ছে মত করতে যাচ্ছি ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
১২টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×