somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বপ্নময়ী

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কথাটা বলেই মনে হল বলা উচিৎ হয় নি । মৃন্ময়ী রেগে যেতে পারে । আমার মনের কথা মনেই রয়ে গেল । মৃন্ময়ী আমার ইনবক্সের লিখলো
-এটা কি ঠিক হবে ?
আমি খানিকটা মাথা নিচু করার ইমুজি দিলাম । তারপর লিখলাম
-না, ঠিক হবে না ।
-তাহলে কেন দেখতে চাচ্ছেন ?


মৃন্ময়ীকে বলতে ইচ্ছে হল আমি তোমার প্রতিটা মুহুর্তেটা দেখতে চাই । সকালে তোমাকে ঘুমন্ত অবস্থায় কেমন দেখায়, থেকে শুরু করে গভীর রাতে ঘুমালে তোমার মুখে চাঁদের আলোতে কেমন লাগে পর্যন্ত । এমন কি ঘুমের ভেতরেও আমি কেবল তোমাকেই দেখতে চাই । একটা সময়ই তোমাকে চোখের আড়াল করতে আমার ইচ্ছে করে না । আমি বললাম
-জানি না । ইচ্ছে হল ।
মৃন্ময়ী বলল
-আচ্ছা, আমি যাই । গোসলের দেরি হয়ে যাচ্ছে ।

মৃন্ময়ীর এই ব্যাপারটা আমার সব থেকে বেশি ভাল লাগে । মেয়েটা রেগে যায় না কিংবা বিরক্ত হয় না । যদিও আমার কথাতে মাঝে মাঝে একটু অস্বস্তি প্রকাশ করে তবুও সেটা সে প্রকাশ করে না ।

ওকে একবার বললাম যে গোসলের পরে মেয়েদেরকে সব থেকে সুন্দর লাগে । একটা অন্য রকম পবিত্রতা তাদের চেহারাতে প্রকাশ পায় । গোসলের পর প্রথম ছবি । সরাসরি তো আমার পক্ষে কোনদিনই সেটা দেখা সম্ভব না । তাই সেলফিতেই ভরশা যদিও সেটা ওর অস্বস্তির কারন হতে পারে । আজকে ও যখন গোসলে যাচ্ছে শুনে গোসলের পরে ওর একটা ছবি দেখতে চাইলাম । কিন্তু তখনই মনে হল ছবিটা চাওয়া ঠিক হয় নি । জীবনে কত কিছুই তো করা ঠিক হয় না । তবুও আমরা ঠিকই করি !


আধা ঘন্টা পরেই আমার ম্যাসেজ টোন বেজে উঠলো । আমি জানিকে পাঠিয়েছে ম্যাসেজ । ওপেন করতেই খানিকটা অবাক হয়ে গেলাম । একটা অন্য রকম আনন্দের অনুভূতি আমার পুরো মন জুড়ে বয়ে গেল । মৃন্ময়ী ওর ছবি পাঠিয়েছে ।

ভেজা চুল ছাড়া অবস্থায় । এখনও সাদা তোয়ালেটা দেখা যাচ্ছে কাধে । চোখে এক অন্য রকম পবিত্রতা লেগে আছে । ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে আছে । সেই প্রথম দিনের মত অনুভূতি হল যেদিন ওকে প্রথম দেখেছিলাম । ওকে একবার বলেছিলাম সে আমার কুইন । রানী আজকে ওকে ঠিক রানী নয় বরং আমার দেবীর মত মনে হচ্ছে । এমনই এক দেবী যার সংস্পর্শ যার দেখা পাওয়ার জন্য আমি আজীবন আরাধনা করে যেতে পারবো ।

আমি ছবির দিকেই তাকিয়ে রইলাম, একভাবে । মেয়েটাকে প্রতিটিবার দেখি আমার কাছে মনে হয় যেন আমি ওকে প্রথমবারের মত দেখছি । প্রথম বারের মত প্রেমে পড়ছি আবারও । আমি কোন রিপ্লাই দিচ্ছি না দেখে মৃন্ময়ী লিখলো
-কই হারালেন ?
-এই তো ।
-ছবি পেয়েছেন ?
-হুম ।
-যদিও ছবিটা দেওয়া উচিৎ হয় নি তবুও দিলাম । আর এমন কিছু চাইবেন না । ঠিক আছে ?
-কথা দিতে পারছি না । উচিৎ না এমন অনেক কাজই তো আমি করি । আপনি না করে দিবেন ।
-এবার কিন্তু দিবো না করে । আমি কাউকে না বলতে পারি না এই কথাটা ঠিক না কিন্তু ।
-জি ।

আমাদের কথা চলতেই থাকে । আমি জানি মৃন্ময়ী আমাকে ভালবাসে না । কোন দিন বাসবেও না হয়তো কিন্তু সে জানে আমি তাকে ভালবাসি । এবং মৃন্ময়ী এটা জনে যে আমার এই ভালবাসার ভেতরে কোন ভেজাল নেই । ওর প্রতি আমার অনুভুতিটা যে আমার মনের ঠিক ভেতর থেকে এটা সে জানে ।

মৃন্ময়ী বলল
-আচ্ছা শুনুন ।
-হুম । আমি আপনার কাছ থেকে শোনার জন্যই বসে আছি ।
-আপনি সেদিন যে কথাটা বলেছিলেন । মানে দেখা করতে চেয়েছিলেন ।
-হ্যা । সম্ভব ?
-অসম্ভব না । আমি ভেবে দেখি । সময় সুযোগ হলে জানাবো ।

তারপর কিছু সময় মৃন্ময়ী কিছু বলল না ।
-আমি জানি না আমি কেন এই সব করছি । তবে .....
-থাকুক কিছু কারন খোজার দরকার নেই ।
-ঠিক তাই । কিছু কারন খোজার দরকার নেই ।


ঠিক তার দুইদিন পরেই মৃন্ময়ী জানালো যে বিকেলে ওর একটা সুযোগ এসেছে । আমি চাইলেই ওর সাথে দেখা করতে পারি । বিকেল বেলাতে আমার টিউশনী থাকে । এই সময় আমি অন্য কাজ কখনই রাখি না কিন্তু আজকে পরিস্থিতি ভিন্ন । অন্য কেউ হলে এড়িয়ে যেতাম কিন্তু মৃন্ময়ীর সাথে দেখা হবে এটার জন্য অন্য সব কাজ বাদ দিয়ে দেওয়া যায় ।

আমাদের মাঝে অনেক কিছু নিয়ে কথা হয় । আমি যা কোন দিন কারো সাথে বলিও নি সেই সব বিষয় নিয়ে । কথায় কথায় ওকে একদিন বলেছিলাম আমার আসলে মেয়েদের কেমন সাজ পছন্দ । তারপর অনেক সংকোচের বাঁধা অতিক্রম করে বলেই ফেললাম যে একদিন সে কি এভাবে আমার সাথে দেখা করতে পারবে কি না । সেদিন মৃন্ময়ী হ্যা না কিছুই বলে নি । আমি অপেক্ষা ছিলাম । হয়তো কোন দিন মৃন্ময়ী দেখা করতে রাজি হয়ে যাবে ।


বিকেলে ঠিক সময় হাজির হয়ে গেলাম । ওর বাসার একটু সামনেই । ফোন দিতেই বলল যে ও রেডি হয়ে আছে । বের হবে । আমি বুকের ভেতরে দুরু দুরু স্পন্দন নিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলাম । এরই মাঝে আমি এই দৃশ্য টা নিয়ে কল্পনা করে ফেলেছি হাজার বার । ওকে কেমন লাগবে কিভাবে হাসবে আরও কত কি কিন্তু আমি জানি আমার সব কল্পনাকে ও ঠিকই ছাড়িয়ে যাবে । আমার ধারনাকে সত্যি করতেই যেন আমি ওকে দেখতে পেলাম যখন মৃন্ময়ীকে আসতে দেখলাম । চারি পাশে লোকজনের ভীড়ে আস্তে আস্তে এগিয়ে আসছে । আমার কাছে মনে হল সব কিছু যেন থেমে গেছে । আমার চোখ কেবল মৃন্ময়ীর দিকেই ফোকাস করে আছে আর কাউকেই আমি পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি না । আমার চোখে ও ছাড়া আর কিছুই বাঁধছে না ।

আমার সামনে এসে যখন থাকলো তখনও আমার ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না যে আমি যাকে সব থেকে বেশি পছন্দ করি সেই মানুষটা আমার পছন্দের সাজে আমার সামনে এসে হাজির হয়েছে ।

মৃন্ময়ী বলল
-কি হল ?
আমি প্রথমে কি বলবো খুজেই পেলাম না । কেবল ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম একবাবে । ওর চোখে একটা আলাদার লজ্জা মিশ্রিত হাসি । কেউ একজন আপনার দিকে পৃথিবীর সব আগ্রহ নিয়ে মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে রয়েছে, আপনার তো একটু লজ্জা লাগতেই পারে ।

মৃন্ময়ী সাদা রংয়ের কামিজ পরেছে সেই সাথে সাদা লেগিংস । সাথে সাথে ওড়না । ওর হাতে মেহেদীর রং আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি । কবে দিয়েছে কে জানে । আমাকে বলে নি তো । চোখে কাজল আর হাত ভর্তি চুড়ি । পায়ের পায়েল আর আংটির আওয়াজ এই কোলাহলের মাঝেও আমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি । ঠিক আমার স্বপ্ন কন্যার মত ।
চুল খোলা তবে ঠিক অবাধ্য হয়ে নেই সেগুলো । টলটলা চোখের দিকে আমার তাকিয়েই হঠাৎ তীব্রভাবে মনে হল মৃন্ময়ী কোন দিন আমার হবে না ! ওর মেহেদী রাঙ্গা হাত আমি কোন দিন ধরতে পারবো না ।

-কি হল ?
ও কথাটা আবার বলতে আমার ঘোর ভাঙ্গলো । আমি বলল
-আমি আসলে ভাবতেই পারছি না তুমি .... মানে আপনাকে এভাবে কোনদিন দেখতে পাবো ।
-দেখেছেন তো !
-ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না ।
-চিমটি দেব ?
-দিন ।

মৃন্ময়ী হাসলো । আমিও হাসলাম । তারপর পাশাপাশি হাটতে শুরু করে মৃন্ময়ী বলল
-দেখুন বেশি সময় থাকা যাবে না । আমি বই কিনবো বলে বের হয়েছি । বই কিনবো । আপনি ফুচকা খাওয়াবেন । তারপর চলে আসবো । ঠিক আছে ?

আমার আসলে তখন ওর কথার দিকে লক্ষ্য নেই আমি কেবল ওর দিকে তাকিয়ে আছি । হয়তো আর এভাবে ওকে দেখতে পাবো না । হয়তো কেন বলছি আসলেই হয়তো দেখা হবে না ।
-আপনি কি শুনছেন আমার কথা ?
-হ্যা । শুনছি তো । চলুন আগে বই কেনা যাক ।

রিক্সাতে যখন উঠলাম এক সাথে তখনও ব্যাপারটা আমার কাছে অবিশ্বাস্য লাগছে । মৃন্ময়ীর সাথে একই রিক্সাতে । একদম কাছাকাছি । ওর শরীর থেকে একটা মিস্টি গন্ধ আসছে । আমার খুব ইচ্ছে হল আরেকটু কাছে এগিয়ে যেতে কিন্তু নিজেকে সংযত করলাম । চেষ্টা করলাম যাতে করে ওর কাধের কাছে আমার ধাক্কা না লাগে ।

আমি মাঝে মাঝে হাত দিয়ে আমার বুকের দিয়ে অনুভব করার চেষ্টা করলাম যে আমার হৃদপিন্ডটা ঠিক জায়য়া মত আছে কি না । প্রতিবারই বুঝতে পারছি আমার হার্টবীট স্বাভাবিক না । এতো দ্রুত আর উচ্চ স্বরে সেটা দৌড়ে চলেছে ভয় হল মৃন্ময়ী সেটা না আবার বুঝে ফেলে । নিজেকে স্বাভাবিক রাখার যথেষ্ঠ চেষ্টা করে চলেছি জানি না কত টুকু সফল হচ্ছি ।

রিক্সা যেন উড়ে চলছে । অন্যান্য দিন কত জ্যাম থাকে আজকে যেন মনে হচ্ছে রাস্তায় কোন জ্যামই নেই । আর রিক্সাওয়ালা মামাও যেন খুব দ্রুত চালাচ্ছে । আমার একবার মনে হল বেটা কে বলি এতো দ্রুত চালানোর কি আছে ? দরকার হলে ২০ টাকা বেশি কিন্তু আস্তে চালা ।


পুরোটা সময় মৃন্ময়ী কথা বলেই চলল । আমি ওর কথা শুনবো নাকি ওর দিকে তাকিয়ে থাকবো সেটা ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । বারবার মনে হচ্ছিলো এমন ভাবে সারাটা সময় মেয়েটার দিকে তাকিয়ে থাকতে পারতাম । এই পুরো সময় মৃন্ময়ী আমাকে কত কথা যে বলল । আমি কেবল শুনেই গেলাম । আর মাঝে মাঝে অবাক হতে লাগলাম এই ভেবে যে দুজন মানুষের মাঝে এতো মিল থাকে কিভাবে । আমার প্রায় প্রতিটা পছন্দ এক রকম । ও ঠিক যা যা পছন্দ করে আমি যা যা পছন্দ করি সব একে অন্যের সাথে কত চমৎকার ভাবেই না মিশে যায় ।

আবার যখন যখন রিক্সা নিয়ে আগের জায়গাতে ফিরে এলাম তখন মোটামুটি তিন ঘন্টা সময় পার হয়ে গেছে কিন্তু আমার কাছে মনে হল যেন কয়েক মিনিটই হয়েছে । ও যখন বলল যে ওকে এখন যেতে হবে তখন আমার আবারও সেই অনুভূতিটা ফিরে আসতে শুরু করলো । ওকে হারানোর অনুভূতি । পরক্ষনেই নিজেকে সামলে নিলাম । সে কোন দিন আমার হবেই না তাকে আমি কিভাবে হারাবো ।

যাওয়ার সময় মৃন্ময়ী বলল
-সময় ভাল কেটেছে আমার ।
আমি হেসে বললাম
-আমার কেমন লেগেছে সেটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না ।
-বুঝলাম । নিজেকে সামলান । আর আপনি চোখ বলছিলো আপনি আমার হাত ধরতে চাইছিলেন । এটা আমাকে মাফ করবেন ।
-না না একদম ঠিক আছে । আমার মন তো কত কিছুই চায় । সব কিছু কেন শুনতে হবে ?
-আচ্ছা আমি গেলাম ।
-যাবেন না । বলেন আসুন ।
-আচ্ছা আসি ।
মৃন্ময়ী আবারও হাসলো । তারপর পেছন ফিরে হাটা দিল । আমি দাড়িয়েই রইলাম আগের জাগয়াতে যতটা সময় দেখা যাক তত সময় তাকিয়ে রইলাম । আমার কাছে মনে হতে লাগলো আমার বুকের এক পাশটা ছিড়ে আমার কাছ থেকে আলাদা হয়ে যাচ্ছে ।

একবার মনে হল মৃন্ময়ীর কাছে দৌড়ে যাই । পেছন থেকে ওর হাত ধরে বলি আমি তোমার সাথে থাকার জন্য যে কোন কিছু করতে পারি, তুমি যা বলবে যেভাবে বলবে । তোমার যেমনটা পছন্দ আমাদের ঘরের প্রত্যেকটা দেওয়ালের রং সেই রকম হবে । তুমি আমার যতটা সময় সময় চাও একটু যা যা বলেছো ঠিক সেই সেই সাজাবো আমাদের জীবনটা । জীবনে যা চাওয়া যায় তার সব কিছু পাওয়া যায় না, জীবন যেমন হয় না - এই কথা গুলো তোমার মনে আসতে দিবো না কোন দিন ।

আমার আর যাওয়া হল না । চাইলেই সব কিছু করা যায় না ।
ওর জীবনটা এমনিতেই পরিপূর্ন হয়ে আছে । সেখানে আমার কোন স্থান নেই । সহজ সত্য কথা । কিন্তু মাঝে মাঝে সহজ সত্য কথা গুলো মন মেনে নিতে চায় না । কিছুতেই মেনে নিতে চায় না ।

সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×