somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনুগল্পঃ রিভেঞ্জ

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শুরুর আগের কথা
--------
ফারনান আরেকবার রনির দিকে তাকালো । দুজনের চোখেই একটা অন্য রকম উত্তেজনা দেখা যাচ্ছে । আজকে রনিকে হারাতেই হবে । গিয়ারটা আরেকবার ঠিক করে নিল ।

গুলশানের ৭৩ নাম্বার সড়কের একবারে শেষ মাথায় দুটো গাড়ি দাড়িয়ে আছে । দুটো গাড়িই একেবরে চলতে প্রস্তুত । পেছনে চাকা দুটো ক্ষনে ক্ষনে নড়ে উঠছে । সিগনাল পাওয়া মাত্রই ছেড়ে যাবে । দুটো গাড়ির ঠিক মাঝে হাট উচু করে দাড়িয়ে আছে জেতিকা । হাত নামানোর মানেই হচ্ছে তোমরা চলতে পারো !
ফারনান অপেক্ষা করছে জেতিকার হাত নামানোর । আজকে যে কোন ভাবেই তাকে জিততেই হবে এই রেসে । খোলা বোতল থেকে আরও দুই চুমুক খেয়ে নিয়ে বোতল টা পাশের সিটে সরিয়ে রাখলো । মুখ বন্ধ করার প্রয়োজন মনে করলো না !

আজকে যে কোন ভাবেই রনিকে হারাতেই হবে ।

----
এক
----
ফারনান আজকে ইউকে থেকে বাসায় এসেছে । বলতে গেলে প্রায় ১০ বছর পরে । এই দশ বছরে সে একটা বারের জন্য দেশের মাটিতে পা দেয় নি । যদিও বাবা মা প্রত্যেক বছরেরই লন্ডনে গেছে দেখা করতে । কিন্তু লন্ডনে গিয়ে ফারনানকে বেশ সমস্যায় পরতে হয়েছে । সেখানে এই দেশের মত যা ইচ্ছা তাই করতে পারে নি । সেখানকার নিয়ন নীতি ঠিক এই দেশের মত নয় । বাবা চাচাদের জোর সেখানে খুব একটা চলে না ।

বাইরে যাওয়ার বাবার নতুন গাড়ি দিকে তাকালো । মনের ভেতরের একটা আনন্দ কাজ করলো । আজকে তাহলে অনেক দিন নিজের পছন্দ মত গাড়ি চালানো যাবে । আর আগের মত পুলিশর ভয়ে লুকিয়ে রেস করা লাগবে ঠিক যেমন টা সে ইউকে থাকতে করতো ! পুরানো কিছু বন্ধুদের সাথে দেখা করা লাগবে । শুনেছে রনি নাকি এখন ঢাকার সব থেকে ফাস্টেস রেসার হয়ে গেছে । কেউ তাকে হারাতে পারে নি এখনও ।
সমস্যা নেই । এখন সে চলে এসেছে এবার সে তাকে হারাবে । তাদের মধ্যকার সেই রেসটা এখনও শেষ হয় নি ।
গাড়ির চাবি নিয়ে বের হতে যাবে তখনই ফারনানের বাবা সামনে এসে দাড়ালো ।
-কোথাও যাও ?
-আব্বু একটু বাইরে যাচ্ছি ।
-রিপন কে নিয়ে যাও !
-রিপন কে ?
-তোমার ড্রাইভার !

ড্রাইভার কথাটা শুনে ফারনান যেন আকাশ থেকে পড়লো , সে বিশ্বাস করতে পারলো না যে তার বাবা তাকে কি কথা বলছে ।
-তুমি কি বলছো আমি কিছু বুঝতেছি না ! আমার ড্রাইভার কেন লাগবে ? আমি গাড়ি চালাতে পারি ।
-আমি জানি তুমি পারো । আর কেমন গাড়ি চালাও সেটা আমি খুব ভাল করেই জানি । এর আগের বার কি করেছিলে মনে নেই ?
-বাবা তুমি আবারও সেই একটা কথা বারবার বলছো ? সেটা ১০ বছর আগের ঘটনা ! এখনও মনে আছে কারো !
-মনে নেই এই প্রশ্ন করার আগে মনে রেখো যে মানুষকে সেটা ভুলানোর জন্য আমাকে আর তোমার চাচাকে কি করতে হয়েছে কত ঝামেলা পোহাতে হয়েছে । আর এটা ইউকে নয় । এখানে তুমি সেখানকার মত রাস্তা পাবে গাড়ি চালানো জন্য ! রিপন কে নিয়ে যাও ও খুব ভাল গাড়ি চালায় ! স্পীড চাও সে তুলতে পারবে ।
-বাবা আমার ড্রাইভার লাগবে না !
-তাহলে গাড়িও নিতে হবে না ! হেটে যাও । রিক্সায় যাও । কিন্তু গাড়ি নিতে হলে রিপন কে নিতে হবে !

এই বলে ফারনানের ব্যবসায়ী বাবা রিপন কে ডাক দিলো ! ফারনান দেখলো ২৩/২৪ বছরের ছেলে এসে দাড়ালো । শান্ত চেহারার একটা ছেলে । বাবা বলল
-একে সাথে নিয়ে যাও ।
তারপর রিপনের দিকে তাকিয়ে বলল
-ওকে নিয়ে যাও । যেখানে নিয়ে যেতে চায় নিয়ে যাবে । আর সাবধানে গাড়ি চালবে ।
রিপন কেবল মাথা কাত করে সম্মতি জানালো ।

যদিও ফারনানের মেজাজ একটু খারাপ হল তবুও সে জানে তার কিছু করার নেই । সে ছোট থেকেই অনেক আদর যত্নে মানুষ হয়েছে এটা সত্যি তবে সে তার বাবাকে খুব ভাল করেই চিনে । তার না মানে সেটা কোন ভাবেই হ্যা করা যাবে না !

ড্রাইভারের সিটের পাশে বসে ফারনান বিরক্ত হয়ে বসে রইলো । রিপন গাড়ি চালিয়ে যখন ওদের বাসা থেকে একটু দুরে গিয়েছে তখনই ফারনান বলল
-এই গাড়ি থামাও !
-জে স্যার !

কোন বাক্য না ব্যয় না করে রিপন গাড়ি থামালো । তারপর ফারনান বলল
-গাড়ি থেকে নামো !
এবারও রিপন কোন কথা বলল না । গাড়ি থেকে নেমে গেল ! তারপর রিপন একটা ঠিকানা দিল । বলল এখানে তুমি ঠিক রাত ১১ টার সময় পৌছাসাবা । এখানে ঠিকানা দেওয়া আছে ।
-আচ্ছা !
-আর বাবা যদি ফোন করে বলবে যে তুমি আমার সাথে আছো !
-আচ্ছা ! যাও তোমার ছুটি !

রিপন কেবল সাদা রংয়ের গাড়িটা চলে যেতে দেখলো ! মনের ভেতরে একটা আনন্দ কাজ করলো কিন্তু সেই আনন্দটার কারন কেউ জানে না !

-----
দুই
-----
ব্যবসায়ী আহসান ইকলাবের প্রথমে মনে হল তিনি ঠিক মত কথাটা শুনতে পারেন নাই । মাথাটা তার ঘুরে উঠলো । ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলো সেখানে রাত তিনটে বাজে । ফোনের ওপাশে ওসির সাহেব রয়েছে । কোন এলাকার ওসি সেটা সে জানেও না !
-স্যার আপনি কি শুনতে পাচ্ছেন ?
-হ্যা !
-গাড়ি টা কি আপনার ?
-জি !
আপনি দেরি না করে চলে আসুন ! বডি আইডেন্টিফাই করতে হবে ।


আহসান ইকবাল পাশে ঘুমন্ত স্ত্রীর দিকে তাকালো । তাকে জাগালো না ! জাগিয়ে কি বলবে ? কি বলার আছে তার !
তিনি আর দেরি না করে তখনই রওনা দিলেন ডাকা মেডিক্যালের দিকে । সেখানেই নাকি আছে বডিটা !

যখন ঢামেক পৌছালো তখন প্রায় চার টা বেজে গেছে । ওসি সাহেব তখন সেখানেই ছিল । তাকে নিয়ে গেল মর্গ রুমে , একটা স্ট্রেচারের কাছে নিয়ে সাদা চাদর টা চেনে সরালো । আহসান সাহেব তখনও নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারছেন না স্ট্রেচারের শোয়া মৃত মানুষটা তার নিজের ছেলে । এক মাত্র ছেলে । চোখ ফেলে কান্না এল তার । তার স্ত্রীকে তিনি কি জবাব দেবেন সেট তিনি ভেবে পেল না । কদিন আগেই ছেলেটা বাইরে থেকে দেশে এসেছে । আর এসেই এই অবস্থা !
ওসি সাহেব বলল
-চেহারা একদমই চেনা যাচ্ছে না ।
-হ্যা ! ও ফারনানই !
-আচ্ছা আপনি ময়না তদন্ত শেষে বডি নিয়ে যেতে পারেন !
-এর সাথে আরেকজন ছিল । ড্রাইভার । রিপন ! সে কোথায় ?
-সে আছে ! তার অবস্থাও বেশ খারাপ ! চলন্ত গাড়ি থেকে লাফ দিয়েছিল প্রান বাচাতে নয়তো সেও আপনার ছেলের সাথেই যেত !
-কি হয়েছিল বলুন আমাকে !
-দেখুন আমরা প্রত্যেক্ষ দর্শীর কাছ থেকে শুনেছি ! তারা দেখে যে রাড় ১ টার দিকে বাবা বাজার ব্রীজের রাস্তার উপর দিয়ে একটা গাড়ি তীব্র গতিতে ছুটে চলছিল । গাড়িতে একজন সামনে ছিল আর এক চালচ্ছিলো ! গাড়িটা নাকি শুরু থেকেই খানিকটা বেপরোয়া ছিল । একবার এদিক যাচ্ছিলো একবার ওদিক যাচ্ছিলো । পরে সেটা নিয়ন্ত্রন হারিয়ে পরে যায় ব্রীজের রেলিং ভেঙ্গে ! ঠিক পড়ে যাওয়ার আগে একজন লাফিয়ে পরে পেছনের দরজা খুলে ! আপনার ছেলে সম্ভবত নিজে চালাচ্ছিলো গাড়ি । ড্রাইভার কে পেছনে বসিয়ে রেখে ! এবং সে ড্রাঙ্ক ছিল !


ব্যাপার টা সে নিজেও জানে ! রিপনকে তাকে প্রতিদিনই ফোন করে বলতো যে ছোট সাহেব তাকে গাড়ি থেকে হয় নামিয়ে দিয়েছে নয়তো তাকে পেছনের সিটে বসিয়ে গাড়ি চালিয়েছে । আহসান সাহেব কিছু বলতে গিয়েও বলেন নি । তার কেবল ভয় ছিল ছেলে যদি কোন দুর্ঘনা ঘটিয়ে ফেলে সেটা যাতে ড্রাইভারের উপর দিকে চালানো যায় ! ঠিক আগের বারের মত যাতে খুব একটা ঝামেলা যেন না হয় ! তিনি কোন দিন ভাবতেও পারেন নি তার ছেলে অন্যকে মারার বদলে নিজেই মারা পরবে !

-----
তিন
-----
বেশ কদিন থেকেই রিপন এই সুযোগ টার অপেক্ষায় ছিল । ফারনান ছিল আজকে খুব বেশি ড্রাঙ্ক ! সময় মত সে পৌছে গেল নির্দিষ্ট ঠিকানায় ! গাড়িটার কাছে দাড়ানোর প্রায় ঘন্টা ২ পরে ফারনান বেরিয়ে এল । একে বারে টালতে টালতে । ওকে নিয়ে রিপন রওনা দিল । গাড়ির পেছনে তখন সে বেহুস হয়ে পরে আছে । বাড়ির দিকে না গিয়ে রিপন গাড়িটাকে গেল বাবু বাজারের দিকে । একটা নির্জন স্থান দেখে গাড়ি থামালো ! এরপর নিজে ড্রাইভিং সিট থেকে বেরিয়ে এসে কোন মতে ফারনান কে বসালো ড্রাইভিং সিটে । সিট বেল্ট বেধে দিল যাতে পালাতে কিংবা টলে পড়ে না যায় ! পা দুটো রাখলো accelerator আর ব্রেকের উপর এবার রিপন বসলো পাশের সিটে । গাড়ি চলতে শুরু করলো । পাশে বসেও রিপন খুব স্বাভাবিক ভাবেই গাড়ি নিয়ন্ত্রন করতে পারছিল ! গাড়ির গতি আস্তে বাড়ছিল আস্তে আস্তে রিপনের পক্ষে নিয়ন্ত্রন রাখাও কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিলো !

পাশের সিটের সিট আগে থেকে রিপন একদম শুইয়ে রেখেছিল যাতে করে সে পিছনের সিটে যেতে পারে । পেছনে সিটে গিয়েও সে হুইল টা আস্তে করে ধরে রাখলো আরও কিছুক্ষন । নির্দিষ্ট সময়ের অপেক্ষা । এদিকে হু হু করে বেড়ে চলেছে গাড়ির গতি ! সামনের দিকে চোখ রেখে গাড়ির হুইল টা ঘুড়িয়ে দিল । ততক্ষনে গাড়ি বাবু বাজার ব্রীজের উপরে উঠে পড়েছে । ঠিক যখন গাড়িটা একেবারে ঘুরে রেলিংয়ের দিকে ছুটে চলে ছেল তখনও রিপন গাড়ির পেছনের দরজা খুলে লাফ দিলো ! গড়িয়ে পড়লো শক্ত পিচ ঢালাই করা রাস্তায় ! মাথা ঠুকে গেল । কেবল অজ্ঞান হওয়ার আগে দেখতে পেল যে গাড়িটা রেলিং ভেঙ্গে নিচে পড়ে যাচ্ছে । একটা সুক্ষ হাসির রেখা বয়ে গেল রিপনের চেহারা দিয়ে !



পরিশিষ্টঃ
রিপন কিছু বুঝতে পারছে না । তার ১৩ বছরের জীবনে এরকম ঘটনা আর ঘটে নি । বুঝতে পারার পর থেকে তার বাবাকে ছাড়া একটা দিনও সে থাকে নি । সেই বাবা নাকি আর আসবে না ! তার বাবাকে কে গাড়ি চাপা দিয়েছে । সবার কাছ থেকে শুনতে পাচ্ছে কেবল সখের গাড়ি চালতে গিয়ে একজন তারই মত বয়স্ক ছেলে নাকি তার বাাবকে চাপা দিয়ে চলে গেছে ।
রিপন কিছুতেই বুঝতে পারছে এরকম কেন হবে ?
এরকম তো কোব ভাবেই হওয়ার কথা নয় তাহলে কেন হবে !


-------
কোন অন্যায়ের প্রতিবাদ এখন আর করি না । আগে করতাম তবে এখন আর না ! করে কিছু হয় না ! একটা সময় মনে হত হয়তো প্রতিবাদ করেই অনেক কিছু হয় কিন্তু এখন সেটা বদলে গেছে । মনে হয় কিছুই হয় না ! তাই কেবল সময় অতিক্রম করি ! ইংরেজিতে সেটাকে টাইম পাস বলে ! গল্পে কিছু বানান ভুল থাকবে সেই জন্য ক্ষমা প্রার্থী
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×