গল্পঃ মিরার টাই বাঁধার পরবর্তি ঘটনা সমূহ (শেষ পর্ব)
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
প্রথম পর্ব
মিরা আমার আগে আগে সিড়ি দিয়ে উঠছিল । ওর পা ফেলার আওয়াজ শুনেই বুঝতে পারছিলাম কি পরিমান রেগে আছে আমার উপর । আমার অবশ্য খুব বেশি কিছু মনে হচ্ছে না । একটু আধটু মজা করাই যায় ।
ওর বন্ধুদের সামনে ওমন ভাবে আমার উপর দোষ না চাপালে হয় তো এমন কিছুই বলতাম না !যাক যা বলেছি ভাল হয়েছে । টিট ফর ট্যাট !
যখন ফ্ল্যাটের কাছে চলে এসেছি তখনই ফোন বেজে উঠলো ! মার ফোন !
এই সময়ে ? মা সাধারন এই সময়ে ফোন দেয় না !
আমি ভেবেছিলাম রেগুলার যেভাবে কথা বলে সেরকম কথা বলার জন্যই মা ফোন দিয়েছে কিন্তু ফোন রিসিভ করেই সেই ভুল ভাঙ্গলো !
মা গম্ভীর কন্ঠে বলল
-কোথায় তুই ?
-এই তো মা । সিড়ি দিয়ে উঠছি ! উঠে পড়েছি !
আমাকে অবাক করে দিয়ে মা বলল
-মিরাদের বাসায় আয় !
-মানে ?
-কোন মানে নেই !
এই বলে মা ফোন রেখে দিল !
আচ্ছা আজকে আমার সাথে হচ্ছে টা কি ? সবাই যে যার মত কথা বলেই ফোন কেটে দিচ্ছে । আমার কথা শোনার প্রয়োজন বোধ করছে না ! আর মা মিরাদের বাসায় আসতে বলল কেন হঠাৎ ? তার মানে কি মা মিরাদের বাসায় ?
রাত যদিও বেশি হয় নাই তবু মার তো এখন আসার কথা না ! কোন ভাবেই না ।
আমি মিরার পাশে গিয়ে ওদের দরজায় সামনে দাড়ালাম । মিরা ততক্ষনে কলিংবেল টিপেছে । আমি ওর পাশে দাড়িয়েছে দেখে ওর মেজাজ টা আরও এক ধাপ বেড়ে গেল !
-কি ব্যাপার ? আপনি এখানে কেন ?
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই মিরাদের বাসার দরজা খুলে গেল । সামনে মিরার মা দাড়িয়ে । মুখ যথেষ্ঠ গম্ভীর ! সকাল বেলা যেমন টা দেখেছিলাম তেমন টা মোটেও নয় ।
আমাদের দুজনকে দেখেই মিরার মা বলল
-তোমরা ভেতরে এসো !
বাসায় ভেতরে আমার আর মিরা জন্য অন্য কিছু অপেক্ষা করছিল । আমার মা বাবা আর বড় ভাই সাথে মিরার বাবা মা আর কে কে যেন রয়েছে । আমি তাদেরকে ঠিক চিনিও না ! মিরার দিকে তাকিয়ে দেখি ওর চোখেও কেমন একটা বিশ্ময় কাজ করছে । এতো গুলো মানুষ এখানে কেন এই প্রশ্ন আমার মত ওর মনেও জানতেছে ।
আমাকে দেখে মা বলল
-তুই এমমন একটা কাজ কেমন করে করলি ?
-কি করলাম ?
-কি করলি মানে ? মিরাকে বিয়ে করবি ভাল কথা আমাদের বলবি না ? আমরা কি মানা করতাম নাকি ?
আমি এবার সত্যি সত্যি আকাশ থেকে পড়লাম ! মা এসব কি বলছে । মিরাকে বিয়ে মানে কি ? তাহলে কি ?
মাও ঐ ছবি দেখেছে ?
কিন্তু কিভাবে ?
আমার তখনই মনে পড়লো আমার ভাইও আমার সাথে ফেসবুকে আছে । সাথে আরও বেশ কিছু কাজিন রাও ! ওরাই কি তাহলে ভুল বুঝেছে !
আমি মিরার দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখ কেমন ফ্যাকাসে হয়ে গেছে । ও বলল
-আপনারা এসব কি বলছেন ? মামা তোমরা !
দেখলাম একজন আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল
-হয়েছে ! আমরা এটা তোমাদের কাছ থেকে আশা করি নি ! আমাদের জানিয়ে করলে আমরা কি এমন আপত্তি করতাম ? রিয়াদকে বলতে পেরেছিস আমাদের কে বলতে পারিস নাই ?
রিয়াদ !! তাহলে রিয়াদ এর পেছনে ! ও ছবি তুলেছে তারপর সবার কাছে এই কথা বলেছে ?
অন্তত মিরার মা তো জনাতোই যে এই ছবির পেছনে আসল রহস্য । তিনিও যখন গম্ভীর তার মানে রিয়াদ কিছু একটা করেছে !
অবশ্যই কোন ভাবে সবার মনে একটা বিশ্বাস যুগিয়েছে যে আমি মিরাকে বিয়ে করেছি । যেহেতু রিয়াদ প্রায় সময়েই আমার বাসায় যায় ওর সাথে আমার ভাব আছে এই কথা বিশ্বাস করে নিতেই পারে !
ওদের কথা শুনে মিরা এতো অবাক হল যে কোন কথা ঠিক মত বলতেই পারলো না ! বাবা তখন মিরার বাবার দিকে তাকিয়ে বলল
-দেখুন বিয়াই সাহেব, ছেলে মেয়েরা একটা ভুল করে ফেলেছে ....
বিয়াই সাহেব !!!
আমাদের দুজনের মুখ থেকে একটা কথা একসাথে বের হল ! এসব কি হচ্ছে ?
বাবা তখনও বলে চলেছে
-আমাদের মনে আজকে রাতেই ওদের বিয়েটা হয়ে যাক ! আত্মীয় স্বজনেরা অনেক কথা বলছে ! আজকে যদি পারিবারিক ভাবে আবার বিয়েটা হয় তাহলে একটা দফা রফা হবে !
আরেক বার মানে ? আমি কবার বিয়ে করলাম ? আচ্ছা এদের মাথায় কি সমস্যা দেখা দিয়েছে ! এরা এসব কি বলছে ! একটা মাত্র ছবি দেখে এরা কত কিছু ভেবে বসেছে !
তখঈ আমার মাথায় চিন্তা এল, আচ্ছা আমি এতো চিন্তা করছি কেন ? এই সুযোগে মিরার সাথে যদি আমার বিয়েটা হয়ে যায় তাহলে তো লারে লাপ্পা ! আমি আর কোন কথা না বলে চুপ করে রইলাম ! মিরা বলল
-আপনারা কেন বুঝতে পারছেন না ! একটা ভুল হচ্ছে ! আমি বিয়ে করি নি । বিয়ে করতে চাই না !
মা মিরা কে ধকম দিয়ে বলল
-এই মেয়ে তোমাকে কথা বলতে বলেছে ? দেখছো না আমরা বড়রা এখানে কথা বলছি ! চুপ করে দাড়িয়ে থাকো !
ধমকটা মিরা আশা করে নি ! প্রথম কি বলবে ঠিক বুঝতে পারলো না ! আসলে মিরার সাথে আজকে সকাল থেকেই সব অদ্ভুদ ঘটনা ঘটছে মিরা কি করবে ঠিক বুঝতে পারছে না ! মিরা একবার ওর বাবা মার দিকে তাকালো তারপর আমার দিকে তাকালো ! ওর চোখে খানিকটা পানি দেখতে পেলাম মনে হল ! মিরা রুম ছেড়ে বাইরে বের হয়ে এল ! নিজের রুমের দিকে নয় একবারে বাইরে দিকে !
আমিও রুম থেকে বেরিয়ে প্রথমে রিয়াদ কে ফোন দিলাম !
-দুলাভাই ! কেমন কাটছে ?
-তুমি কি করেছো বলতো ? আর কি বলেছো সবাই কে ?
আমার কথা শুনে রিয়াদ আবার হাসলো ! বলল
-বলেছিলাম না আমার একটা পুরস্কার পাওনা আছে । সেইটা রেডি রাখেন । আর যে যা বলে কেবল হ্যা হ্যা বলে যান ! দেখবেন কাজ হয়ে যাবে !
এবারও রিয়াদ আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে ফোন রেখে দিল ! আমি মিরার পেছন পেছন ছাদের দিকে ছুটলাম !
মিরা এক কোনে দাড়িয়ে রয়েছে অন্ধকারে ! চাঁদের আলো অবশ্য আছে ।
আমি কাছে যেতেই বলল
-আপনি তো এটাই চেয়েছিলেন তাই না ?
-দেখো আমিও ঠিক বুঝতে পারছি না ! সত্যি বলছি !
-হয়েছে ! আমি আগেই বলেছি ঢং করতে হবে না !
-প্লিজ ! একটু ....
-আপনি আমার সামনে থেকে যান !
-আমি চলে গেলেই কি সমাধান হবে ?
মিরা কোন কথা বলল না ! অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো ! আমি বললাম
-আচ্ছা তুমি চিন্তা কর না ! তুমি যখন চাও না তখন বিয়ে হবে না ! বাবা মাকে বুঝিয়ে বললেই ওনারা বুঝতে পারবে ! তুমি চিন্তা কর না !
মিরা কোন কথা বললা না ! আমি আবার বললাম
-ওনাদের কে বলার আগে কি কিছুক্ষন থাকবো এখানে ? এর পরে হয়তো সুযোগ নাও আসতে পারে ! আসলে নিচে তোমার বাবা মা আর আমার বাবা মা মিলে আমাদের বিয়ের প্লান করছে আর এখানে আমরা দুজন দাড়িয়ে চাঁদের আলো দেখছি এটা ভাবতেই ভাল লাগছে !
মিরা এবারও কোন কথা বলল না ! চুপ করে দাড়িয়ে রইলো !
আরও একটু কাছে গিয়ে বলল
-একটা কথা বলি ?
অনেক টা সময় পর মিরা বলল
-কি ?
-আমাকে টাই বাঁধা শিখাবে ?
-কেন ?
-না মানে তোমাকে যদি বিয়ে না করতে পারি তাহলে আমার টাই বেঁধে কে দিবে ?
মিরা আবারও আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে রইলো । বাইরে অন্ধকার হলেও চাঁদের আলোতে ওর কাঠিন্য বেশ বোঝা যাচ্ছিল !
আমি বললাম
-দেখও এই টুক আমার জন্য তোমার করা উচিৎ নাকি ? মনে কর প্রতিদিন তোমাদের বাসার সামনে গিয়ে টাই বাঁধাটা কেমন লাগবে বলতো ! আর আজকের পরে তোমার মা মনে হয় আমাকে তোমাদের বাসায় ঢুকতেই দিবে না !
মিরা আমার দিকে কঠিন চোখে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হেসে ফেলল হঠাৎ করেই !
-আপনার খুব মজা লাগছে না তাই না ?
-হুম !
-এদিকে ষসেন !
আমি এগিয়ে গেলাম মিরার দিকে মিরা আমার গলা থেকে টাই টা খুলে আবার যত্ন করে বাঁধতে লাগলো ! ও মনযোগ দিয়ে টাই বাঁধছে আর কথা বলছে । কোন টা পরে কোনটা হবে আমাকে শিখাচ্ছে ! আর আমি এই আবছায়া আলোতে ওর চেহারা দেখছি ! মনে হচ্ছে স্বপ্ন দেখছি ! এতো সুন্দর স্বপ্ন আর দেখেছি কি না কে জানে !
-কি দেখেছেন ?
-হুম !
-পারবেন এখন একা একা !
-নাহ !
-তাহলে কি দেখলেন এতোক্ষন ?
-তোমাকে !
-আপনি কি চান আমার কাছে বলেন তো ? সত্যি করে বলেন ?
-বিয়ের জন্য হ্যা বলে দাও আপাতত ! আমার না ইচ্ছে করছে না বিয়েটা আটকাতে ! প্রতিদিন সকালে তুমি আমার টাই বেঁধে দিবে এই সুযোগটা আমার হাত ছাড়া করতে ইচ্ছে করছে না ! একদম না !
-তাই না ! তাহলে কেবল টাই বাঁধার জন্য আমাকর বিয়ে করতে চান ?
-একবার হ্যা বল তো তারপর দেখবে কিসের জন্য বিয়ে করতে চাইছি !
-এই খবরদার পঁচা কথা বলবেন না !
-পঁচা কথা কোথায় বললাম ?
-এই যে বললেন !
-মোটেই না ! আমি কিছু বলি নি, তুমি চাচ্ছ আমি বলি !
-জি না ! মোটেই না !
কখন যে আমাদের পিছনে কেউ চলে এসেছে আমরা লক্ষই করি নি ! মিরার হাত তখনও আমার টাইতেই আছে !
কাশির শব্দে দুজনেই চুপ করে গেলাম । পেছনে তাকিয়ে দেখি মিরার সেই মামা ! আমাদের দিকে তাকিয়ে মামা বলল
-এর পরেও বিশ্বাস করতে হবে যে তোরা বিয়ে করিস নি । এমন ভাবে কেবল স্বামী স্ত্রীই ঝগড়া করতে পারে !
আমি কোন কিছু না ভেবে বললাম
-ঠিক !
মিরা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-কি বলছেন একটু আগে ?
-আমার কিছু মনে নেই কি বলেছি !
-দেখেন ভাল হবে না বলছি !
-না হোক । আমি এই সুযোগ হাত ছাড়া করবো না কিছুতেই ! কিছুতেই না !
মামা বলল
-অনেক কথা হয়েছে । এবার নিচে চল ! আজকে রাতেই ঝামেলা শেষ হোক !
-মামা ! একটু বোঝার চেষ্টা কর !
-শোন মিরা ! তোদের বিয়ে হোক আর নাই হোক, একটা শুনে রাখ এই ছেলের সাথেই তোর বিয়ে হবে । তোর ঐ ছবি আমাদের আত্মীয় স্বজন সবাই দেখেছে । এখন যদি সবাই শোনে এই ছেলে তোর স্বামী না একবার ভেবেছিস কি হবে ? কোন কথা শুনতে চাই না চল এখনই !
সত্যি সত্যি মিরা রসাথে রাতের বেলাটেই বিয়ে হয়ে গেল । মিরা আমার ঘরে ঢুকে বেশ অবাক হল বাসর ঘর সাজানো দেখে ! আমাকে প্রশ্ন করলো
-এই ঘর কে সাজিয়েছে ?
-কেউ হয়তো সাজিয়েছে !
-এতো জলদি ?
-আজকাল সব রেডিমেড পাওয়া যায় ! সুন্দর হয়েছে না ?
-হুম !
তারপর আমার দিকে একটু তাকিয়ে থেকে বলল
-আপনি এই কাজটা ভাল করলেন, মনে রেখেন !
-মানে কি ? বিয়ে হয়ে গেছে এখনও এই কথা বলছো ?
-বিয়ে করার মজা টের পাবেন আপনি হাড়ে হাড়ে ! দাড়ান আপনাকে মজা দেখাচ্ছি ! আর রিয়াদ কে হাতের কাছে পাই একবার !! শালা দুলাভাইকে একসাথে দেখে নেব !!
আমি হাসলাম কেবল ! মিরা তখন একটু শকড থাকলেও এখন মোটামুটি সামলে নিয়েছে । ছাদে চিৎকার চেঁচামিচি করলেই ঘরে এসে মিরা আর বেশি উচ্চ বাচ্চ করে নি । মা মিরার পাশে বসে ছিলেন । তাছাড়া পরিবারের আরও অনেকেই ছিল ! আমার চোখ বারবার রিয়াদ কে খুজছিল !। একবার কেবল দেখলাম এক কোনায় বসে মুচকি মুচকি হাসছে । আজকের এই ঘটনা ও না থাকলে হয় তো হতোই না ! বাসর ঘরটাও ঐ সাজিয়েছে ! শালা বাবু একটা কাজের মত কাজ করেছে !
যাক ! শেষ পর্যন্ত বদ মেয়েটাকে দিয়ে সারা জীবন আমার টাই বাঁধানোর একটা পাকাপোক্ত ব্যবস্থা হল !
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !
"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমিত্ব বিসর্জন
আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।
"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?
স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?
সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী
বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন