somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ মেয়েটির গায়ের রং কালো

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এক

-কাকে চাই ?
-এটা নুশরাতদের বাসা না ?

ভদ্রমহিলা কিছুটা সময় আমার চেহারার দিকে তাকিয়ের রইলো । আমার মনে ক্ষীণ একটা সন্দেহ জাগলো যে হয় তো এখনই উনি বলবে এখানে নুশরাত নামে কেউ থাকে না । কিন্তু উনি বলল
-তুমি কে ?
-আ..... মানে আমি নুশরাতের সাথে পড়ি । ওর বন্ধু !
-নুশরাতের বন্ধু ?
-জি ?

ভদ্রমহিলার চোখের দৃষ্টি যেন আরও একটু তীক্ষ হল । আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত তাকিয়ে ভদ্রমহিলা বলল
-কি নাম তোমার ?
-আবীর !
-আবীর ? তোমার নাম তো নুশরাতের মুখে শুনি নাই কোন দিন !

যাক এটাই তাহলে নুশরাতের বাসা । নিশ্চিন্ত হয়ে ভাল লাগছে । না হলে আবার ওর ঠিকানা খুজে বের করা !
আমি একটু অপ্রস্তুত হওয়ার হাসি দিলাম । এমন একটা ভাব যে নুশরাত আমার কথা বাসায় বলে নি এটাতে আমি নিজে খুব অপ্রস্তুত হয়েছি ।
ভদ্রমহিলা বলল
-আমি নুশরাতের মা !
-ও স্লামুয়ালাইকুম আন্টি !
-ওয়ালাইকুমাস্লালাম ।

আমার আবারও মন হল ইনি মনে হয় আমাকে এখানে দাড় করিয়েই নুশরাত কে ডাক দিবে । অথবা বলবে এখন দেখা হবে না । তুমি চলে যাও ! ঘরের ভিতর ঢুকতেই দিবে না । কিন্তু যদি ঘরে না ঢুকতে না দেয় তাহলে তো যে কাজে সেটা হবেই না ।

এবারও আমার ধারনা ভুল প্রমানিত করে দিয়ে আন্টি বলল
-আচ্ছা ভিতর আসো । নুশরাত এখনও শুয়ে আছে । কদিন থেকে কি জানি হয়েছে । কোথায় যায় না, সারা দিন শুয়ে থাকে ঘরের ।

আমি কোন কথা না বলে ঘরের ভিতর ঘুকলাম । নুশরাত কেন যে সারা দিন মন খারাপ করে ঘরের ভিতর শুয়ে থাকে সেইটা আমি ভাল করেই জানি । আজকে ওর বাসায় আসার কারনও মূলত এটাই !
-তুমি শোফায় বস ! আমি ওকে ডাকছি !


আসলে কিছু কিছু বিষয়ে কখনও ইয়ার্কি কিংবা রশিকতা করতে নেই । কিন্তু আমি ঠিক এমন কিছুই করেছি নুশরাতের সাথে ।

নুশরাতের গায়ের রং একটু ময়লা । সুন্দরী বলতে যা বোঝায় সে সেইটা মোটেই না । স্বাধারন একটা মেয়ে সে । খুব বেশি সাধারন । যে মেয়েকে কোন ছেলে কোন দিন প্রেমের জন্য প্রপোপজ করে না, তাকে নিয়ে কোন কবি কবিতা লিখে না কোন গল্পের নায়িকাও সে হবে না কোন দিন ।
একটা ব্যাপার লক্ষ্য করতাম যে ক্লাসের কাপলরা যখন এক সাথে গল্প করতো নুশরাত তখন সে তখন অদ্ভুদ বিষন্ন চোখে সেদিকে তাকাতো । মাঝে মাঝে আমার সাথে চোখা চোখি হলে অদ্ভুদ চোখে তাকাতো !

একদিন এটা নিয়েই একটা মজা করার চিন্তা করলাম । আমরা নুশরাতের নাম্বারে ফোন করে ওর সাথে কথা বলা শুরু করলাম । প্রথমে রাজি না পরে একটা সময় ও ঠিকই কথা বলতে শুরু করলাম । বিভিন্ন সময়ে ওর সাথে ও আজকে কি পরে এসেছে ওকে কেমন লাগছে এসব বলতাম ।
ও নিশ্চিত বুঝতে পেরেছিল যে ক্লাসেরই কেউ ওর সাথে কথা বলতে এবং মনে মনে হয় তো সে খুশিও হত কিছুটা ।
আমি প্রথমে এটা টাইম পাশ হিসাবেই নিয়েছিলাম । বন্ধুদের সাথে আড্ডার টপিকও ছিল এটা । এভাবে চলল কিছু দিন । এদিকে নুশরাতের সাথে সম্পর্ক খুব ভাল হয়ে গেল আস্তে আস্তে । নুশরাত তখনও জানে না আমি কে । ক্লাস চলে আমি ওকে অপরিচিত নাম্বার থেকে মেসেজ পাঠাই । ও পড়ে হাসে । মাঝে মাঝে লজ্জা পায় !
এটা নিয়ে আমরা হাসা হাসি করি !

এভাবেই চলছিল ভালই । কিন্তু একদিন নুশরাত আমাদের ফান নিয়ে জেনে গেল । আমার সামনে এসে হাজির । ঐদিন ওর চোখের দিকে তাকিয়ে দেখি সেখানে একরাশ অভিমান জল আকারে জমে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আমার গায়ের রং কালো বলে কি আমি খুব সস্তা হয়ে গেছি ? আমার ইমোশনের কোন দাম নেই ?
বলতে বলতেই ওর চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়লো ! আমি কেবল অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম ওর কাজল দেওয়া চোখের দিকে । আমার দিকে কি তীব্র অভিমান নিয়ে মেয়ে টা তাকিয়ে ছিল ! নিজেকে এটোটা নিচ আমার আর কোন দিন মনে হয় নি । মনে হচ্ছিল মাটির সাথে মিশে যাই । বারবার মনে হচ্ছিল
এরকম একটা কাজ আমি কিভাবে করলাম ?
কিভাবে করলাম ?

ভেবেছিলাম ওখানেই সব শেষ হবে । কিন্তু শেষ হল ন । বাসায় আসার পর কিছুতেই শান্তি পাচ্ছিলাম না । বারবার নুশরাতের ঐ চোখটা আমার সামনে ভাসছিল । এই অভিমান ভরা চোখ ! ঐ দিন সারা রাত আমাকে ঐ ঘুমাতে দিল না ।



নুশরাত আসলো আরও মিনিট পনেরো পরে । আমার দিকে তাকিয়ে রইলো । নুশরাতের আম্মা আমাদের বসিয়ে রেখে চলে গেল রান্না ঘরের দিকে চা আনতে ।
নুশরাত আমার দিকে না তাকিয়ে অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো মুখ অন্ধকার করে ।



দুই

-কে এসেছে ?
-তোর একটা বন্ধু ? দেখতে শুনতে তো ভালই । তোর সাথে পড়ে বলল !
আমি একটু অবাক না হয়ে পারলাম না । কে আসতে পারে ? আমার বাসায় তো কারো আসার কথা না । ক্লাসে কোন ছেলের সাথে তো আমার এমন কোন সম্পর্ক নেই যে একেবারে বাসায় চলে আসবে !
ঠিক তখনই আমার বুকের ভেতর একটা অন্য রকম অনুভুতি হল । আবীর কি এসছে ?
নাহ !
ও আসবে কেন ? আর আসলেই আমি ওর সাথে কেন কথা বল ! যে ছেলে টা আমার অনুভূতি নিয়ে খেলা করতে পারে তার সাথে কোন কথা নেই । কোন কথা থাকতে পারে না ।

আরও কয়েক মিনিট সিদ্ধান্ত নিলাম দেখা করতে যাবো কি না, নামি মাকে না করে দিতে বলবো ! শেষে যাওয়ার সিদ্ধান্তই নিলাম । তবে বারবারই মনে হচ্ছে যেন আবীরই এসেছে ।
কেন আসবে ?
কেন ?
মা বলল
-নাম তো বলল আবীর না কি যেন ?
-কি ?
আমার বুকের ভেতর আবার সেই অনুভুতি শুরু হয়ে গেল ! আমি অসহায়ের মত এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম ! গত কয়েকটা দিনে ছেলেটা আমার মনের ভিতর এমন ভাবে ঢুকে গেছে যে কিছুতেই ওকে বের করতে পারছি না । এমন কেন হচ্ছে ।

রুমে ঢুকেই দেখি আবীর বসে আছে । এদিক ওদিক দেখছে । আমাকে দেখে একটু হাসলো । আমার আবারও বুকটার ভিতর ধক করে উঠলো ! এই ছেলেটা এমন করে কেন হাসে ?
কেন এভাবে হাসে ?

মা পাশেই ছিল । আমাকে বলল
-তোরা কিছু খাবি ?
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই আবীর বলে উঠলো
-আন্টি চা হলেই চলবে ! যদি সমস্যা না হয় ।
-না, সমস্যা কেন হবে !
আমার মুখ থেকে আপনা আপনিই বের হয়ে গেল
-চায়ে চিনি বেশি করে দিও । ও চিনি বেশি খায় !
বলেই মনে হল কেন বললাম কথাটা ! আবীরের দিকে তাকিয়ে দেখি ও অদ্ভুদ চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে । চোখ দিয়ে হাসছে !

মা রান্না ঘরের দিকে চলে গেল । আমি ওর সামনে একা একা দাড়িয়ে রইলাম ।
-কই বসবা না ?
-কেন এসেছো তুমি ?
একটু কঠিন কন্ঠেই বললাম
আবীর সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপ না করেই বলল
-তোমাদের বাসাটা তো অনেক সুন্দর !
-কেন এসেছো ?
-আসতে পারি না ?
-না । পারো না !
-চলে যেতে বলছো ?
-হুম ! এখনই চলে যাও !
-চা টা খেয়ে যাও ? আন্টি কষ্ট পাবে । তুমিও কষ্ট পাবে আমি যদি চলে যাই !
এই কথা বলে আবীর আবার হাসলো !

ছেলেটা এবাকে কেন কথা বলে ! একেবারে চোখের দিকে তাকিয়ে । বুকের ভেতর টা কেমন করে ওঠে !

হুম ! ছেলেটা কে সেই প্রথম দিন থেকেই আমি পছন্দ করি অথচ কোন দিন বলতে সাহস করি নি । কত মেয়ে সাথে ওকে কথা বলতে দেখতাম । খুব বেশি খারাপ লাগতো কিন্তু কোন দিন কিছু বলতে পারি নি । কিভাবে বলবো ? আমি তো আর দেখতে সুন্দর না ! দেখতে কালো ! আমার মাঝে কোন সৌন্দর্য নাই । আমার মত অসুন্দর মানুষের কাউকে ভালবাসতে নেই । তবুও আবীরকে মনে মনে কি পছন্দই না করতাম ! ভালবাসতাম !

কিন্তু সেদিন ওর ফোন আসলো আমার মোবাইলে আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম । যদিও প্রথমে ও নিজের পরিচয় দিতো না তবুও আমি টের পেয়েছিলাম ও কে !
কি যে ভাল লাগতো ওর সাথে কথা বলতে । মন হত সারা টা দিন সারাটা রাত ওর সাথে কথা বলি !
কিন্তূ একদিন যেন সব কিছু অন্য রকম হয়ে গেল । পুরো পৃথিবীটা একেবারে ভেঙ্গে গেলো নিমিষেই । আসলে আমি নিজেই ছিলাম বোকা । আবীরের মত একটা সুদর্শন ছেলে আমার সাথে এমনি এমনি তো আর কথা বলতে পারে না । এর ভিতর তো অন্য কিছু থাকতে বাধ্য । আমাকে সবার সামনে ছোট করারই ছিল ওর আর ওদের উদ্দেশ্য ! আমাকে হাসির পাত্রে পরিনত করা ছিল ওদের প্লান ।
খুব ইচ্ছে ছিল আবীর কে খুব কঠিন কিছু করা বলি সেদিন কিন্তু প্রথম বারের মত ওর সামনে গিয়ে নিজেকে কিছুতেই নিজেকে ধরে রাখতে পারি নি । কিভাবে যে চোখের পানি বেরিয়ে এল জানি না !

সুন্দর মেয়েদের কান্নাতে অনেকে বিচলিত হয় কালো মেয়েদের কান্নাতে মানুষ কৌতুক বোধ করে ! জানি না অবীর কৌতুক বোধ করেছিল কি না !

আমি আবার বললাম
-তুমি কেন এসেছো বল ?
-আরে বাবা এমন শক্ত করে কেন কথা কেন বলছো ?
-আবীর আমি তোমার সাথে কথা বলতে চাই না । তুমি চলে যাও !
আবীর অন্য দিকে কিছুটা সময় তাকিয়ে থেকে আমার দিকে তাকালো । সেই গভীর চোখে ! তারপর বলল
-মানুষ ভুল করলে একটা সুযোগ দেওয়া উচিৎ । তাই না ? আমি কি একটা সুযোগও পাবো না ?
আমি কি বলবো ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না ! খুব ইচ্ছে হল আবীরের কথা বিশ্বাস করতে ! কিন্তু ....

আবীর বল
-আমি গত কয়েক দিন একটুও ঘুমাতে পারি নি । তোমাকে ফোন দেব সেই উপায়ও তুমি রাখো নি । বারবার মনে হচ্ছিল যে কিছু একটা আমার কাছে থেকে হারিয়ে গেছে । প্রতিদিন সকালেই সেই ঘুম ভাঙ্গানী কন্ঠটা আমি আর শুনতে পাবো না !

আমি লক্ষ্য করলাম আমা রচোখে পানি জমতে শুরু করেছে । কেন জমতে শুরু করেছে ? কেন সেই কথা গুলো মনে পড়ছে ? আমি মনে করতে চাই না ! আবার কষ্ট পেতে চাই না !

আবীর বলল
-আমি......
-তুমি ?
তারপর আবীর নিজের মোবাইল থেকে কি যেন করলো ।

এর ভিতর মা চা নিয়ে এল । চা খেতে আবীর খুব স্বভাবিক ভাবেই মায়ের সাথে কথা বলতে লাগলো । আমি নিজের ঘরের চলে এলাম । আমার বারবার কান্না আসছিল । মায়ের সামনে চোখে পানি এলে বিব্রত হতে হত তাই নিজের রুমে এসে কয়েকবার চোখ মেললাম !
অবাক হয়ে লক্ষ্য করতে লাগলাম যে আমার কেন জানি খুব আনন্দ লাগছে । কেন লাগছে । এতোটা নির্লজ্জ কেমন করে হয়ে গেলাম আমি ?
কিভাবে ? আয়নার দিকে তাকাতেই পারছিলাম না ! কেমন একটা লজ্জা লজ্জা লাগছিল !
বাধ রুমে গিয়ে হাত মুখ ধুয়ে এলাম । আবীর চোখে কাজল খুব পছন্দ করে ! কে জানে কাজল টা শেষ হয়ে গিয়েছে কি না !




..........

পৃথিবীর সব গল্প কেবল সুন্দর মেয়ে গুলোকে নিয়ে । কালো মেয়ে গুলো কে নিয়ে কোন গল্প লেখা হয় না ! সুন্দরীরা কাঁদলেই মানুষ খুব ব্যস্ত হয়ে পড়ে, তাদের ভালবাসার অনেক মূল্য, তাদের হাসি, তাদের কথা পুরুষয়ের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ হিসাবে বিবেচিত হয় ! কিন্তু কালো মেয়ে গুলোর কান্না নিয়ে কেউ ব্যস্ত হয় না । তাদের অভিমান ভরা চোখের মূল্য কারো কাছে নেই, কেউ সে অভিমান ভাঙ্গাতে তাদের সামনে হাজির হয় না !
গল্প বানানো ! বিশ্বাস করার কোন মানে নেই !
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×