মেয়েটার গালে একটা থাপ্পড় দিতে পারলে ভাল লাগতো ! কিন্তু আপাতত দেওয়া যাচ্ছে না দুই কারনে !
একে তো সে একটা মেয়ে তাও আবার পিচ্চি টাইপের মেয়ে, স্কুলে পড়ে মনে হয় ! আর দ্বিতীয় কারন হচ্ছে মেয়েটা পিচ্চি হলেই দেখতে বেশ সুন্দরী ! পিচ্চিপাচ্চার প্রেমে পড়ি না নয়তো এই মেয়ের প্রেমে পড়ে যেতাম টুপ করে !
বিকেল বেলা টিউশনীতে যাওয়ার জন্য বের হয়েছি ! তখনই এই বিপত্তি !
ইদানিং আমাদের গলির ভেতর কদিন থেকেই দেখছি বেশ কিছু পুলাপাইন সাইকেল চালাচ্ছে ! এখন ঢাকা শহরে সাইকেল চালানো একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে । ছোট বড় সবাই চালাচ্ছে ! দেখতাম, চলে যেতাম !
কিন্তু আজকে কেবল চলে যাওয়া হল না ! একটা শার্ট আর জিন্স পরা মেয়ে দেখছিলাম সাইকেল চালাচ্ছে ! যতই ঢাকায় থাকি না কেন এই শহরে মেয়েরা সাইকেল চালাচ্ছে এমন একটা দৃশ্য এখনও ঠিক স্বাভাবিক নয় আমার কাছে ! কয়েকবার চোখ চলেই যায় !
মেয়েটার চালানোর ধরন দেখে মনে হচ্ছিল যে নতুন চালানোস শিখছে !
দেখতে দেখতে মেয়েটা কাছে চলে এল ! আর বলা নেই, কওয়া নেই আমার ডান পায়ের সাথে ধাক্কা মেরে দিল !
তারপরই সেই মেয়েদের চিরো চেনা আরচন ! মেয়েটি একটু হাসি দিয়ে বলল
-ভাইয়া আপনার লাগে নি তো !
তখনই মনে হল একটা থাপ্পড় দিয়া বলি না না লাগবে কেন ? এতো বড় একটা সাইকেল পায়ের উপর তুলে দিলে লাগে নাকি ! তুমি বরং একটা বুলডোজার নিয়ে এসে আমার পায়ের উপর তুলে দাও ! ফাজিল মাইয়া !
কিন্তু এর কিছুই বলা হল না !
প্যান্টের ধুলো পরিস্কার করতে করতে বললাম
-না ! ঠিক আছে । একটু সাবধানে চালাও !
মেয়েটি আবারও হাসি দিয়ে বলল
-সরি ভাই ! চালানো শিখছি তো । আপনার সত্যই লাগে নি তো ?
-না ঠিক আছে !
আমি আর কথা না বাড়িয়ে হাটা দিলাম ! মুখে বললেও পায়ে বেশ খানিকটা ব্যাথা অনুভব করতে পারছিলাম ! যাক কি আর করা !
-আপনি অনেক ব্যাথা পেয়েছিলেন তাই না ?
আজকেও দেখি সেই মেয়ে হাজির ! তবে আজকে ঠিক মতই সাইকেলের ব্রেকটা চাপতে মনে ছিল মনে হয় ! সাইকেল টা নিয়ে আমার ঠিক সামনেই থামলো মেয়েটি !
-না ঠিক আছে ! একটু ব্যাথা তো লাগবেই !
-না আমি দেখছিলাম আপনি কি রকম খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছিলেন ! এমন কি আপনি এখনও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছেন !
-হুম !
মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে রইলো খনিকটা লজ্জিত এবং অপরাধী মুখে !
সুন্দরী মেয়েদের করুন মুখ কারই বা দেখতে ভাল লাগে না ! আমি বললাম
-আচ্ছা ঠিক আছে ! সমস্যা নেই ! দুর্ঘটনা তো ঘটেই, তাই না ?
-হুম !
-মন খারাপ করার কিছু নেই !
মেয়েটি বলল
-আপনি কোথায় যাচ্ছেন ? প্রতিদিন দেখি এই সময়ে আপনি বাইরে যান ! কোথায় যান ?
-বাহ ! আমার দিকে লক্ষ্য আছে দেখছি !
-তা তেমন কিছু না ! আপনি প্রতিদিন দেখেন না আমি বিকেল বেলা এই গলিতে সাইকেল চালাই !
-তাই নাকি ?
এমন একটা ভাব দেখালাম যেন আমি এই প্রথম মেয়েটাকে লক্ষ্য করলাম !
-ইস ! ঢং !
-ঢং ?
টিউশনীতে দেরি হয়ে যাচ্ছিল তাই আর কথা বাড়ালাম না ! চলে আসলাম ! ভেবেছিলাম কথা বার্তা মনে হয় এখানেই শেষ হবে কিন্তু এখানে শেষ হল না ! পরদিন সকাল বেলা ক্লাস ছিল ! আমি এমনিতে বাসের ভিড় এড়াতে একটু সকাল সকালই রওনা হই ! প্রতিদিন ফিজিক্যাল বাসস্টপেজ থেকে উঠলেও আজকে কি মনে হল মনে কর মোহাম্মাদপুর বাস স্টপেজ থেকে বাসে উঠতে গেলাম ! কোন কারন নেই ! দুটো স্থান থেকেই আমার বাসার দুরুত্ব প্রায় কাছেই ! বাসস্ট্যান্সে গিয়ে দেখি পিচ্চি মেয়ে দাড়িয়ে রয়েছে ! পরনে পরিচিত কলেজের পোষাক !
আমি তো ভেবেছিলাম মেয়েটা স্কুলে পড়ে কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কলেজে পড়ে । তার উপর গতদিন মেয়েটাকে যত ছোট মনে করেছিলাম আজকে ততটা ছোট মনে হচ্ছে না !
আমাকে দেখেই মেয়েটা এগিয়ে এল !
-আপনি ?
-তুমি ?
-আমি কলেজ যাচ্ছি !
-তা তো দেখতেই পাচ্ছি !
-আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?
-ক্যাম্পাসে !
-ও আচ্ছা !
বাস চলে আসলো ! বাসে উঠে দেখি মেয়েটা প্রথমে মহিলা সিটে বসল ! আমি বসলাম পেছনের দিককার একটা সিটে ! সকাল বেলার সময় ! বাসটা প্রায় ফাঁকায় বলা চলে ! দেখলাম একটু পরে মেয়েটা আমার কাছে পাশে এসে বসল !
-আপনার পায়ের কি খবর ?
-ভাল !
-আসলে আমি সত্যি সরি !
-না ঠিক আছে !
কথা চলতে থাকলো মেয়েটির কলেজে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ! সময় বলতে গেলে ভাল কাটলো বেশ !
যখন সামনের কয়েকটা স্টপেজ থেকে মেয়েটির কলেজের কয়েকজন উঠলো দেখলাম মেয়েটি একটু নড়েচড়ে বসলো ! কয়েকজন কে দেখে তো হাতও নাড়ালো ! মনে হয়েছিল যে মেয়েটি মনে হয় উঠে চলে যাবে । কিন্তু গেল না ! বসেই রইলো !
মেয়েটি যখন নেমে গেল ওর কলেজের সামনে গেটের কাছে দাড়িয়ে মেয়েটি আমার দিকে হাত নাড়লো ! কেন জানি বেশ ভাল লাগলো বিষয়টা !
-ভাইয়া আপনার মোবাইল নাম্বারটা দেবেন ?
পেছনে তাকিয়ে দেখি এক পিচ্চি একটা ছেলে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে ! পিচ্চিকে চিনি না !
-কেন ? আমার নাম্বার দিয়ে কি করবা ?
-জিনিয়া আপু চেয়েছে !
-তোমার আপু আমার নাম্বার নিয়ে কি করবে ?
-আমি তো জানি না !
-তোমার আপুকে বল আমি পিচ্চিদেরকে আমার নাম্বার দেই না !
পিচ্চি ছেলেটি চলে গেল !
-এই ছেলে দাড়াও !
সন্ধ্যা বেলা টিউশনী থেকে বাসায় আসছিলাম ! মোড়ের মাথায় আসতে কয়েকটা ছেলেকে দেখতে পেলাম ! এলাকার বড় ভাই যতদুর জানি ! এদের সাথে আমি কোন দিন লাগতে যাই না ! এড়িয়েই চলি !
আমি দাড়ালাম !
-তোমার নাম অপু ?
-জি !
-কোথায় থাকো ?
-এই তো গালির শেষ মাথায় ! মাহতাব সাহেবের বাসায় !
-জিনিয়াকে চিনো ?
আমি চুপ করে রইলাম ! কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! কি হল কে জানে ?
-জি ! একটু চিনি !
-কিভাবে ?
-সেদিন জিনিয়া সাইকেল চালাতে গিয়ে আমার পায়ের উপর সাইকেল তুলে দিয়েছিল ! বেশ ব্যাথা পেয়েছিলাম !
-আর কিছু না ?
-জি ! আর কিছু না !
-গুড ! এমনই যেন হয় ! সে আমার বোন ! মনে রেখো কথাটা !
-জি !
আমি বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম ! এলাকার বাড়িওয়ালার মেয়েদের পিছনে ভাড়াটিয়ার ছেলেরা গেলেই যত সমস্যা বাঁধে ! ভাগ্যভাল আমি একদমই এগোই নি ! মাইর খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা ছিল !
কদিন বেশ ঝামেলা ছাড়াই কেটে গেল ! জিনিয়া কিংবা তার ভাইয়ের সাথে দেখা হওয়া ছাড়াই !
কিন্তু পুরোপুরি মুক্তি মিলল না !
কয়েকদিন পরে বিকেল বেলা আবারও বের হয়েছি তখনই জিনিয়াকে দেখতে পেলাম রাস্তায় দারিয়ে আছে ! আজকে জিন্স কিংবা টিশার্ট পরে নি আজকে সেলোয়ার কামিজ পরেছে । চেহারায় পিচ্চি পিচ্চি ভাবটা নেই মোটেই ! সেখানে রয়েছে একটা গম্ভীর ভাব ! হাতের কাছে সাদা কিছু পেচানো ! মনে হল কোন ব্যান্ডেজ কিছু !
এক্সিডেন্ট করেছে নাকি !
কিন্তু এগিয়ে যে কথা বলবো তার উপায় নেই ! পাশেই তার বড় ভাই দাড়িয়ে রয়েছে ! এখানে কথা বলতে গেলে আমাকে মাইর খেতে হবে ! আমি ভাবছিলাম পাশ দিয়ে চলে যাবো ঠিক তা আর হল না ! জিনিয়ার বড় ভাই আমাকে ডাক দিল !
আবার কি হল রে ভাই ! আমি তো কিছু করি নাই !
-অপু কি খবর ?
-জি ভাল ! আপনি ভাল ?
-হ্যা ! ভাল ! আচ্ছা একটা সত্যি কথা বলবে ?
-জি বলুন ?
-সেদিন রাতে যে তোমার সাথে কথা বললাম, আমি কি কোন খারাপ কিছু বলেছি বল ?
-জি না !
-তোমার কি মনে হয়েছে আমি তোমার সাথে বিন্দু মাত্র মিস বিয়েইভ করেছি ?
-জি না ! কেন ?
আমার কাছ থেকে উত্তর শুনে জিনিয়ার ভাই জিনিয়ার দিকে তাকিয়ে বলল
-দেখ ! ও নিজেই এই কথা বলছে ! তুই কোথা থেকে শুনেছিস বল ? কে বলেছে যে ওকে আমি বকেছি ?
জিনিয়া আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে সামনের দিকে হাটা দিল ! জিনিয়ার ভাই আমাকে ডেকে বলল
-যাক ! বাঁচালে আমাকে !
-আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না !
-জিনিয়ার হাতে ব্যান্ডেজ দেখছো না ?
-হুম !
-ও কোথা থেকে শুনেছে নাকি আমি তোমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেছি ! এই জন্য ও মনে করেছে যে ওর সাথে তুমি কথা বলেছো তাই আমি তোমাকে হুমকি বা এই জাতীয় কিছু দিয়েছি ! নিজের হাত নিজে কেটেছে ! রক্তারক্তি অবস্থা ! আমরা সবাই বেশ ভয় পেয়ে গেছিলাম !
মনে মনে বললাম কথা তো খানিকটা সত্যিই ! কিন্তু বাস্তবে তো আর কিছু বলা যায় না !
জিনিয়ার ভাই বলল
-জিনি, খুব জেদি মেয়ে জানো ! আমরা কিছু বলতে পারি না ! ক্লাস নাইনে থাকতে একবার এত্তোগুলো ঘুমের ঔষধ খেয়ে ছিল বাবা বকেছিল বলে ! তারপর থেকে আমরা ভয়ে ভয়ে থাকি ! তুমি ওর সাথে খারাপ ব্যবহার কর না কেমন ?
-আমি তো করি নি !
-যাই হোক, যা হয়েছে হয়েছে ! ও যদি তোমার সাথে কথা বলতে আসে ওকে এভোয়েড কর না ঠিক আছে ?
-জি !
আমার কেন জানি মনে হল এটা একটা গ্রিন সিগলাম, জিনিয়ার সাথে কথা বলার জন্য ! ভাইয়া আর কিছু না বলে চলে গেল ! ঘুরে তাকিয়ে দেখি জিনিয়া গলির মাথা থেকে হেটে আবার ফিরে আসছে !
আমি এবার নিজেই এগিয়ে গেলাম !
-কি বলল আমার ভাই আপনাকে ?
-বলল যে পিচ্চি মেয়েকে যেন আর পিচ্চি না ডাকি !
-আমি মোটেই পিচ্চি না !
-তুমি অনেক বড় হয়ে গেছ ?
জিনিয়া এই কথার জবাব না দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো !
-তুমি এই পাগলামটা কেন করলে ?
-জানি না ! কেবল মনে হয়েছে আমার কারনে আপনাকে কথা শুনতে হয়েছে !
-আমার জন্য এতো কেয়ার ?
-আপনি বুঝবেন না !
-বোঝাও ! আমি কেন বেশ ভাল স্টুডেন্ট ! ভাল বুঝতে পারি !
-কচু পারেন ! তাহলে বুঝতে পারতেন !
আমি কোন কথা না বলে জিনিয়ার পাশাপাশি হাটতে লাগলাম ! হাটতে বেশ ভাল লাগছে !
হাটতে হাটতে জিনিয়া হটাৎ বলল
-একটা কথা বলি ? যদি রাগ না করেন ?
-বল !
-ঐদিন আমি ইচ্ছে করেই আপনাকে ধাক্কা দিয়েছিলাম !
-কিইইইই
জিনিয়া আমার কথার জবাব না দিয়ে হেসে দিল !
-মানে কি ?
-কোন মানে নেই !
-তুমি তো আসলেই পিচ্চি না !
-বলেছিলাম আমি ! আমি পিচ্চি না !
-তাই তো দেখতে পাচ্ছি !
জিনিয়া দুষ্টামী ভরা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইলো !
পিচ্চিপাচ্চার প্রেমে পড়ি না এই মতবাদ থেকে মনে হয় বেরিয়ে আসার সময় হয়ে গেছে !
গল্প লেখার শানেনূজুলঃ প্রতিদিন টিউশনীতে যাওয়ার সময় একটি মেয়েকে আসলেই সাইকেল চালাতে দেখি ! অপেক্ষাতে আছি কবে আমার ডান পায়ের উপর মেয়েটি সাইকেল তুলে দিবে ! বাঁ পায়ের উপর তুলে দিলেও চলবে অবশ্য ! দুয়া রাইখেন !
গল্পঃ সাইকেল চালানো পিচ্চি মেয়েটির সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানালেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।শুভেচ্ছা বার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আপনাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!
অপেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন
=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=
বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি
আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।
সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন