গল্পঃ ফিলিং, নিশিরে বিয়া করুম !
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
-আরে আপনি ?
-আপনি !!
নিশিকে এখানে আবার দেখবো ভাবি নি ! একটুও বদলায় নাই বরং আর যেন একটু সুন্দর হয়েছে !
নিশি আমার দিকে বলল
-আপনি এখানে কি করেন ?
-আপনার পিছু চলে এসেছি !
-বাহ ! আমার পিছু পিছু আসতে এক বছর লাগিয়ে দিলেন ?
কত দিন আগে মেয়েটির সাথে দেখা হয়েছিল । এখনও মনে আছে । যেন কালকেই দেখা হল মেয়েটির সাথে ! অবশ্য মনে থাকার আরো অনেক কারন আছে !
এখন মনে হচ্ছে কালকেই যেন মা বাবার সাথে নিশিকে দেখতে গিয়েছিলাম ! নিশি লজ্জা লজ্জা চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছিল ! মায়ের প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিল !
আর আজকে এখানে দেখা হল !
-আপনি কোথায় যাবেন এখন ?
-কোথাও না ! এখানে এসেছিলাম একটা কাজে ! কাজ শেষ !
-আসুন কফি খাওয়া যাক !
-আমি কফি খাই না যে !
-চা ?
নিশি আবার মুখটা কেমন করলো !
-নাহ ! আসলে বাইরের চাও ঠিক চলে না আমার !
-আচ্ছা ! পানি তো খান নাকি ? পানি খাওয়া যাক !
নিশি আমার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেলল ! বলল
-চলুন ! পানি খাওয়া যাক ! সামনের ঐ রেস্টুরেন্টে ভাল পানি পাওয়া যায় !
নিশিকে প্রথম চিনতাম পারিবারিক ভাবেই । যখন সবে মাত্র চাকরি পেয়েছি তখনই মা একদম উঠে পরে লেগে গেল আমার বিয়ে দেওয়ার জন্য ! এতো দিন মানা করে আসছিলাম কোন কিছু না করার জন্য কিন্তু এখন আর কোন কারনই দেখাতে পারলাম না । শুরু করে দিলাম মেয়ে দেখা ! কয়েকটা মেয়ে দেখলাম আর রিজেক্ট করতে শুরু করলাম ! আসলে মেয়ে ঠিক পছন্দ হচ্ছিল না । আমার আবার কোন কিছু বা কাউকে খুব সহজে পছন্দ হয় না ! তার উপর আমার মায়ের পছন্দের বিষয় আছে ! আমার আগে আমার মাও না করে দেয় ! আমি কেবল মেয়েটাকে দেখি আমার মা মেয়ের ফ্যামিলি থেকে শুরু করে সব কিছু দেখে ! সব কিছু তার মন মত হওয়া চাই !
কিন্তু নিশিকে পছন্দ হল ! বলতে গেলে খুব ভাল করেই পছন্দ হল !
বিশেষ করে নিশির লজ্জা ভরা চোখে ও যখন আমার সাথে কথা বলছিল ! আমি ওকে নিজের বউ হিসাবে কল্পনা করে ফেললাম !
ঠিক করে ফেললাম যে নিশিকে বিয়ে করবোএবং মোটামুটি সিওর ছিলাম যে নিশির সাথে বিয়েটা হয়ে যাচ্ছে ! মাকেও বলে দিলাম যে মেয়ে পছন্দ হয়েছে ! তোমরা ব্যাবস্থা নাও ! পারিবারক বিষয় গুলো অবশ্য মা বাবাই দেখবে !
কিন্তু মেয়ে দেখার তিন পর মা যখন আমাকে অন্য একটা মেয়ে দেখতে যাওয়ার কথা বলল আমি খানিকটা অবাক হলাম । বললাম
-আবার মেয়ে দেখার কি দরকার ? মেয়ে তো পছন্দই হয়েছে !
মা আমার কথার ঠিক জবাব দিল না ! কথা ঘুড়িয়ে বলল
-চল দেখে রাখি ! দেখে রাখতে তো সমস্যা নাই !
-আরে আশ্চার্য ! দেখার কি দরকর ?
মা কিছুক্ষন চুপ করে রইলো ! তারপর বলল
-মেয়ে তোকে পছন্দ করে নি !
আমি এই কথাটা শোনার জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিলাম না !
মেয়ে আমাকে পছন্দ করে নি !
আমি আসলে এইটা ভাবতেই পারি নি ! আমি যখন অন্য মেয়েদের কে রিজেক্ট করেছি আমার মনে এই কথাটা কখনও আসেই নি যে কোন মেয়ে আমাকে রিজেক্ট করতে পারে !
বাঁ দিকের একটা টেবিলে আমি বসলাম নিশি কে নিয়ে !
-তারপর ?
নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তারপর মানে ?
-মানে দিন কাল কেমন যাচ্ছে ?
-এ তো ভাল ! চাকরি করছি ! খাচ্ছি দাচ্ছি ঘুরে বেড়াচ্ছি ! ভালই তো যাচ্ছে !
-আপনার ?
-আমারও !
-বিয়ে করেছেন কবে ?
-আমি ?
-হুম !
-রিজেক্টেড পোলাদের সহজে বিয়ে হয় না জানেন না ?
নিশি মনে হয় আমার কথা ঠিক মত বুঝতে পারলো না ! আমার দিকে জিজ্ঞাসু চোখে তাকিয়ে রইলো কিছুক্ষন ! তারপর বলল
-আপনি রিজেক্টেড ? কে রিজেক্ট করলো শুনি ?
-আপনি এমন একটা ভাব করছেন যেন আপনি কিছুই জানেন না ?
-আমি আসলেই জানি না কিছু !
এই বলে দুজনই চুপ করে রইলাম কিছুক্ষন ! আইসক্রিমের অর্ডার দিয়েছিলাম এসে হাজির !
এক চামুস আইসক্রিম মুখে নিয়ে বললাম
-আপনি বিয়ে করেন নি কেন ?
-কে বলল আম বিয়ে করি নি !
-আমার মন বলছে যে আপনিও বিয়ে করেন নি !
-তাই ? তা আপনার মন আর কি কি বলছে ?
-সোজা প্রশ্নের উত্তর দিন । বিয়ে করেন নি কেন ?
-দেখুন আপনি আমার স্যার না যে আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ! আর আমি আপনার কাছে ঠিক বাধ্যও না প্রশ্নের উত্তর দিতে !
শেষ কথাটা নিশি বেশ খানিকটা কঠিন গলায় বলল !
আমার কেন জানি মনে হল নিশি কথাটা বলল খানিকটা অভিমান ভরা গলায় ! কেন ?
আমার উপর অভিমান ?
আর কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! নিশি দ্রুত আইসক্রিম শেষ করলো ! তারপর এক প্রকার তাড়াহুড়া করেই উঠে পড়লো ! আমার আরও একটু সময় ইচ্ছা ছিল নিশির সাথে থাকতে !
নিশি কে আসলেই বেশ খানিকটা পছন্দ হয়ে গিয়েছিল ! বলবো না প্রথম দেখাতেই তার প্রেমে দিওয়ানা হয়ে গিয়েছিলাম বা লাভ এট ফার্ষ্ট সাইট টাইপের কিছু একটা ! কিন্তু প্রথম দেখাতেই নিশিকে মনে ধরে ছিল খুব !
তার উপর আমাকে রিজেক্ট করাটা আমি ঠিক ভাবে মেনেও নিতে পারছিলাম না !
বেশ কয়েকবার ওর ক্যাম্পাসের কাছে গিয়ে ছিলাম ! দুর থেকেও দেখেছি ওকে । অনেকবার প্রশ্ন করছে ইচ্ছ হয়েছে তুমি কেন আমাকে রিজেক্ট করছ ? কি এমন যোগ্যতা আমার নেই !
কিন্তু কিছু একটা সংকোচের কারনে সেই প্রশ্ন করা হয় নি ! নিশির সামনেও যাওয়া হয় নি !
নিশি রিক্সায় উঠে চলে যাচ্ছে আমি তাকিয়ে রয়েছি ওর দিকে ! তখনই হঠাৎ করে আমার মনে হল নিশি আমার দিকে ফিরে তাকাবে !
তাকাবে তো ?
আমি অধীর আগ্রহ নিয়ে নিশির চলে যাওয়া রিক্সার দিকে তাকিয়ে রইলাম !
তাকাবে !
সত্যি সত্যিই ফিরে তাকালো !
নিশির ফিরে তাকানো দেখে আমার কেবল এই কথাটাই মনে হল এই মেয়ে আমাকে কিছুতেই রিজেক্ট করতে পারে না ! অসম্ভব !
এর ভিতর অন্য কিছু ব্যাপার আছে !
থাকতে বাধ্য !
রাতে বেলা খাওয়ার পরে বাবাকে ধরলাম ! মাকে তো এই সব কিছু জিজ্ঞেস করা যাবে না ! রাতে খাওয়ার পরে বাবা ছাদে উঠে একটা সিগারেট খায় ! ঘরে মায়ের চিৎকার চেঁচামিচির কারনে তো আর খাওয়ার উপায় নাই !
বাবা সবে মাত্র সিগরেট ধরিয়েছিল আমি হাজির হলাম ! আমাকে দেখে তাড়াতাড়ি করে সিগরেট ফেলে দিলেন ! যদিও বাবা জানেন যে বাবার সিগরেট খাওয়ার বিষয়টা আমি খুব ভাল করে জানি ! তবু নিজের ছেলের সামনে সিগারেট খাওয়াটা কেমন দেখায় ! বাবা আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তুই এখানে কি করছিস ?
-কিছু না ! তুমি ?
-আমিও কিছু না ! এমনি হাটাহাটি করছি ! খাওয়ার পরে একটু হাটা হাটি করতে হয় ! স্বাস্থ্য ভাল থাকে !
-হুম !
আমি কোন কথা না বলে পকেট থেকে নতুন কেনা এক প্যাকেট বেনসন বাবার দিকে বাড়িয়ে দিলাম ! আমি তাকিয়ে আছি অন্য দিকে বাবাও তাকিয়ে আছে অন্য দিকে । বাবা অন্য দিকে তাকিয়ে সিগারেটের প্যাকেট টা পকেটে ঢুকিয়ে দিলেন ! অন্য দিকে তাকিয়েই বললেন
-কি জানতে চাস বল ?
-নিশি কথা মনে আছে ?
-কোন নিশি ! জফির সাহেবের মেয়ে ? ঐ আমরা দেখতে গিয়েছিলাম ?
-হুম !
-কি হয়েছে বল ?
আমি বললাম
-মেয়েটাকে তো আমার পছন্দ হয়েছিল ! যতদুর জানি তোমার আর মায়েরও পছন্দ হয়েছিল তাহলে বাতিল হয়ে গেল কেন ?
-তোর মা বলে নি ? ময়েটা তোকে পছন্দ করে নি !
আমি বাবার মুখোমুখি হলাম ! বাবার চোখের দিকে তাকিয়েই মনে হল বাবা কিছু একটা লুকাচ্ছে !
আমি বাবার দিকেই তাকিয়েই রইলাম ! বাবা কিছুক্ষন গাইগুই করে তারপর বলল
-আসলে তোর মায়ের পছন্দ ছিল কিন্তু একটা জায়গায় একটু বেঁকে বসেছিল !
-কোন জায়গায় ?
-মেয়ের মা নেই তুই তো জানিস ! মারা গেছে অনেক আগে !
-এটা কোন কারন হল ?
-তোর মায়ের কাছে কারন ! তোর মায়ের ভাষ্য মতে ঐ বাড়িতে তোর বিয়ে হলে তুই নাকি শশুর বাড়ির আদর পাবি না !
-মানে কি ?
-এটাই !
-তুমি কিছু বললা না ? আর তার উপর আমাকে সত্যটা কেন জানালা না ?
-আসলে তোর মা চাচ্ছিল না ! তোর মাও বুঝতে পেরেছিল যে মেয়েটাকে তোর পছন্দ হয়েছিল ! আর কারন দেখালে তুই শুনবি কিনা কে জানে ! তাই আর কি !!
আর কথা না বলে নিচে নেমে এলাম ! কেন জানি মেজাজ টা এতো গরম হচ্ছিল ! কিছুতেই বোঝাতে পারবো না !
বিছানায়া শুয়ে শুয়ে সারাটাতেও এক ফোটা ঘুম এল না ! কি করবো আসলেই বুঝতে পারছিলাম না ! সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে সোজা হাজির হয়ে গেলাম নিশি দের বাসায় ! নিশির বাবা আর নিশি তখন টেবিলে নাস্তা করছে ! আমাকে দেখে দুজনেই বেশ অবাক হল !
নিশির বাবা আমাকে প্রথমে মনে হয় আমাকে ঠিক চিনতে পারেন নি ! বাবার নাম বলতে অবশ্য চিনতে পারলেন ! খুব একটা খুশি হলেন বলে মনে হল না ! তবুও ভদ্রতা করে নাস্তা খাওয়ার আমন্ত্রন জানালেন !
আমিও বসে গেলাম !
কেন আসলাম জানি না ! কেবল মনে হচ্ছিল যে আমার এখানে আসা দরকার ! নিশির সাথে কথা বলা দরকার !
খাওয়ার এক পর্যায়ে নিশির বাবা বললেন
-তা বাবা এতো সকালে এখানে আসার কারনটা কি ?
-জি আঙ্কেল ! নিশির সাথে একটা জরুরী কাজ ছিল ! ওকে কয়েকটা কথা বলা দরকার খুব !
-ও ! আচ্ছা !
আর কোন কথা হল না ! নাস্তা শেষ নিশির বাবা অফিসের দিকে রওনা দিলেন ! আমি ড্রয়িং রুমে বসে রইলাম ! নিশি এতোক্ষন আমার সাথে একটা কথাও বলে নি ! কেবল আমার দিকে তাকিয়ে ছিল । প্রথম প্রথম একটু অবাক চোখে তাকিয়েছিল কিন্তু তারপর ওর চোখে কেমন একটা দুষ্টামি দেখতে পাচ্ছিলাম !
-তো মিস্টাস অপু হাসান ! কি আপনার জরুরী কথা শুনি !
আমার সামনে বসতে বসতে নিশি বলল !
-একটু তাড়াতাড়ি বলতে হবে ! আমার অফিস আছে !
-আজকে অফিস না গেলে হয় না ?
নিশি বলল
-কেন ? খুব কি সময় লাগবে ? উমমম আচ্ছা যান ! আজকে অফিস যাবো না ! বুয়াকে চা দিতে বলি ? চা খেতে খেতে কথা বলি !
-কাল না বললেন যে আপনি চাখান না ?
-নিশি হেসে বলল
-বাইরে খাই না ! বাসায় খাই !
-ও ! আচ্ছা ! চা দিতে হবে না ! আপনি চট করে একটু রেডি হয়ে আসুন !
-বাইরে যাবেন ?
-জি !
-কোথায় ?
-যাবো এক জায়গায় ? আপনি প্লিজ একটু রেডি হয়ে আসুন !
নিশি কিছু বলল না অবশ্য ! উঠে গেল ! আমি আবার বললাম
-শুনুন !
-জি !
-শাড়ি পড়লে ভাল হয় ?
আবারও নিশি কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইলো ! কিছু না বলে ঘরের ভিতরে চলে গেল !
রিক্সা চলছে ! নিশি আমার পাশে বসে আছে ! কোথায় যাচ্ছি জানি না ! কেবল সামনের দিকে চলছে । একটু পরপর রিক্সা সিগনাল জ্যামে থামছে । আমি হঠাৎ করে বললাম
-আমি প্রায় দিনেই তোমার ক্যাম্পাসে যেতাম ! তখন .......।
-কেন ?
-জানি না !
-জানেন না ?
তারপরে আবার খানিকক্ষন নিরবতা !
আমি কি বলবো ঠিক মত বুঝতে পারছি না । কেনই বা ওকে এভাবে নিয়ে আসলাম তাও বুঝতে পারছি না । ঠিক মত বুঝতে পারছি না ওকে কিভাবে বলি যে আমাকে জানানো হয়েছিল যে তুমি আমাকে রিজেষ্ট করেছিল । আমি তোমাকে মানা করি নি বিশ্বাস কর !
কিভাবে বলি ?
আমি ভাবছি কি বলবো তখন নিশি আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল
-আমিও আপনার অফিসের সামনে দাড়িয়ে থাকতাম ! অনেক দিন দাড়িয়েছি !!
আমি নিশির দিকে তাকিয়ে দেখি ও অন্য দিকে তাকিয়ে আছে ! ওর চুল গুলো বাতাসে উড়ছে ! আমার বুঝতে একটুও বাকি রইলো না নিশি কাঁদছে ! চোখের পানি আড়াল করার জন্যই অন্য দিকে তাকিয়ে আছে !
এখন ?
রিক্সা ততক্ষনে বাংলামোটরের কাছাকাছি চলে এসেছে !
আমি বললাম
-নিশি তোমার কোন বন্ধু-বান্ধবী থাকে আসেপাশে ?
-কেন ?
-আহা ! থাকে কি না বল ?
-থাকে ! কেন ?
-কারন পরে বলছি ! এখনই ফোন দাও ওকে । বল এখনই মগবাজার মোড়ে আসতে !
-কেন ?
-কারন তোমাকে বিয়ে করবো ! এখনই !
-আমি যদি না করি !
-তুমি বিয়ে করবে না ?
নিশি এই প্রশ্নের উত্তর দিল না ! আমি রিক্সাওয়ালা থামতে বললাম ! তারপর নিশির হাত ধরে বললাম
-যদি তুমি আমাকে এখন বিয়ে করতে প্রস্তু না থাকো তাহলে এই তোমার হাত ধরলাম এই ছাড়িয়ে রিক্সা থেকে নেমে যাও ! আমি কিছু বলবো না । আর কোনদিন তোমার সামনে যাবো না !
নিশি কিছু বলল না ! হাত ছাড়িয়ে নিল না । রিক্সা থেকে নেমেও গেল না !
আমি রিক্সাওয়ালাকে বললাম
-মামা ! মগবাজার কাজী অফিসের দিকে চলেন !
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানালেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।শুভেচ্ছা বার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আপনাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!
অপেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন
=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=
বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি
আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।
সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন