-তুমি কোথায় ?
সকাল বেলা নিশির এই রকম শীতল কন্ঠস্বর আমার মনে কেমন জানি একটা শীতল অনুভুতির সৃষ্টি করলো !
কিছু কি হয়েছে ?
একটু মনে করার চেষ্টা করলাম !
নাহ ! এমন কিছু তো হওয়ার কথা না ! গত তিন দিন নিশি ঢাকার বাইরে ছিল ! বলতে গেলে একেবারে আউট অব নেটওয়ার্ক ! ঠিক মত কথাও হয় নাই ! ওর এক খালা কার বাসায় বেড়াতে গেছিল ! সেখানে নাকি মোবাইল নেট নাই ! মাঝে মাঝে পাওয়া যায় আবার যায় না !
তাহলে ?
কাল রাতে আমি যতদুর জানি সে বাসায় এসেছে ! ঢাকায় এসেই আমাকে ফোন দিকে জানিয়েছে যে সে এসেছে ! আমি যেন আগামী ১২ ঘন্টা তার কাছে কোন ফোন না দেই ! সে এখন ঘুমাবে !
ঘড়িতে তাকিয়ে দেখি সেই ১২ ঘন্টা পূরন হয়ে এখনও মোটামুটি চার ঘন্টা বাকি আছে । তাহলে ?
এখনই নিশির ফোন দেওয়া কারন কি ?
আমি যথাসম্ভব নমনীয় গলায় বললাম
-কেন বাবু ? কিছু হয়েছে ?
-তোমাকে না বলেছি প্রশ্নের জবাবে প্রশ্ন করবে না !
-সরি !
আমি মোটামুটি নিশ্চিত কিছু একটা হয়েছে ! কিন্তু কি হল ?
আমি বললাম
-আমি তো বাসায় !
-শুনো ! আজ ঠিক বিকেল চারটার ভিতরে ঐ বড় পুকুর পাড়টার কাছে আসবা ! একটু যে দেরি না হয় !
-আচ্ছা ! কিন্তু কি হয়েছে একটু বলবা তো !
-কিছু হয় নাই ! আর ভিতর আমাকে ফোন দিবা না ! ঠিক আছে ?
-আচ্ছা !
আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে নিশি ফোন রেখে দিল !
আমি এবার সত্যি একটু চিন্তিত হলাম !
মনে মনে একটু খোজ করতে লাগলাম যে কি হয়েছে ?
নিশ্চই নিশির বাসায় কিছু হয়েছে !
যাওয়ার আগে নিশি বলছিল যে ওর খালার নাকি একটা ছেলে আছে । খালার ইচ্ছা যেন তার ছেলের সাথে বিয়ে দেন !
নিশ্চই কিছু হয়েছে ?
এই জন্য নিশির মুড খারাপ !
তবুও মনের ভিতর একটা টেনশন কাজ করছেই ! আমার কেন জানি মনে হচ্ছে কিছু একটা যেন ঠিক হচ্ছে না !
কি ঠিক হচ্ছে না ! আমি কিছু একটা এড়িয়ে যাচ্ছি !
কিন্তু কি এড়িয়ে যাচ্ছি !
বিকেল বেলা রওনা দিলাম নির্দিষ্ট গন্তব্যে ! যদিও বড় পুকুর পাড় টা আমার হল থেকে খুব বেশি দুরে না । খুব বেশি হলে পাঁচ মিনিটের পথ ! আমি তবুও একটু আগেই বের হলাম । না জানি আবার কি জন্য দেরী হয়ে যায় ! ঠিক সময়ের আগেই পোছে গেলাম !
গিয়ে দেখি নিশি এখনও আসে নাই ! আমি পুকুর পাড়ে বসে জলের খেলা দেখতে লাগলাম ! ঠিক তখনই নিশি এসে হাজির !
নিশির মুখ টা একটু গম্ভীর ছিল !
কিছু কি হয়েছে ?
আমি কিছু বলতে যাবো তার আগে নিশির দিকে তাকালাম অবাক হয়ে ! কয়েকদিন পরে ওকে দেখছি এই জন্যই কি না জানি না ওকে কেন জানি খুন সুন্দর লাগছে ! অবশ্য আর একটা কারনও হতে পারে ওকে অনেক দিন পরে টাইটসে দেখছি ! ও খুব একটা ল্যাগিংস পরে না ! আমি পছন্দ করি জেনেও পরে না !
হঠাৎ আজকে পরলো !!
ব্যাপার কি ?
কিন্তু যে কারনেই পরুক না কেন সাদা ল্যাগিংস আর লাল কামিজে ওকে আসলেই পরীর মত সুন্দর লাগছে !
-বাবু তোমাকে তো অনে.......।
-চুপ !
আমি এতো আদর নিয়ে বলতে গেলাম কিন্তু নিশি আমাকে এমন করে ধমক দিলো কেন ?
আমি বললাম
-কি হয়েছে ?
নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আমি মহিলা কুমির না ?
আমার সারা শরীর দিয়ে একটা শীতল স্রোত বয়ে গেল !
মহিলা কুমির ?
এই কথা নিশি কিভাবে জানলো ?
না ! না ! জানার তো কোন উপায়ই নাই ! আমি তো দুইদিন আগেই সেইটা ডিলিট করে দিয়েছি ! তাহলে ?
আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম । কিন্তু মুখ দিয়ে খুব একটা হাসি বের হল না ! কিন্তু খুব একটা লাভ হল না !
তবুও বললাম
-কি বলছো বাবু ? তুমি মহিলা কুমির কেন হবে ?
-তুমি কি স্টাটাস দিয়েছ ?
-কই ? এমন কিছু তো দেই নি ! তুমি তো জানোই আমি গল্প টল্প লিখি টুকটাক ! আর তো কিছু না ! মহিলা কুমির মানে কি ?
-আর কিছু না ? এইটা কি ?
এই বলে নিশি আমাকে একটা প্রিন্ট করা কাগজ বের করে দিল ! এটা আর কিছু না নিশি যেদিন ওর খালার বাসায় গিয়ে ছিল সেদিন দেওয়া আমার একটা স্টাটাসের প্রিন্ট কপি !
আমি একটু ঢোক গিলে বললাম
-এটা তুমি কোথায় পেলে ?
-কোথায় পেলাম সেটা তো বড় কথা না ! তুমি বল এটা তুমি কি লিখেছ ?
আমার স্টাটাস টা ছিল:
বিয়ে না করেও বিবাহ সম্পর্কিত উপলদ্ধি : সকল বিবাহ যোগ্য কন্যকে বিবাহ করিবে, এমনি কি অন্যের গার্লফ্রেন্ডকেও নির্দ্বিধায় বিবাহ করিবে কিন্তু খবরদার, ভুল করিয়াও নিজের গার্লফ্রেন্ডকে বিবাহ করিবে না !
আর যদি খাল কাটিয়া মহিলা কুমির আনতে ইচ্ছুক থাকো তাহা হইলে নিজের জিএফকে বিবাহ করিতে পারো !
আমি কিছুক্ষন প্রিন্ট করা কাগজটার দিকে তাকিয়ে রইলাম ! নিশ্চই আমার বন্ধর ভিতর কেউ এই স্টাটাসটার একটা স্ক্রীন সর্ট নিয়ে রেখেছে ! তারপর নিশিকে পাঠিয়েছে !
আমি একটু ক্ষীন গলায় বলার চেষ্টা করলাম
-দেখো এটা মনে হচ্ছে ফটোসপ দিয়ে করা ! তুমিই বল আমি এমন একটা স্টাটাস দিতে পারি বল ? তোমার কি মনে হয় আমি এই স্টাটাসটা দিয়েছি ?
-তাই না ? আমি মনে হয় না ! আমি জানি তুমি এ স্টাটাসটা দিয়েছ ! নিজের গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করা যাবে না না ? অন্যের গার্লফ্রেন্ডকে বিয়ে করতে হবে !
-এই সব কি বল !
-কি বলি ? কাকে বিয়ে করবা ? তোমার ঐ বান্ধবীকে ? প্রেম করবা নিজের গার্লফ্রেন্ডের সাথে আর বিয়ে করবা অন্যের গার্লফ্রেন্ডরে ?
-এই সব কি বল ?
আমি একটু লক্ষ্য করলামযে নিশির মুখটা একটু লাল হয়ে গেছে ও নিজের রাগ আটকে রাখার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না !
-চল আমার সাথে !
-কোথায় ?
-জাহান্নামে ! চল !
আমি কিচু বুঝতে পাছিলাম না ! কি করবো ? আসলেই ঐ স্টাটাস টা দেওয়া একদম উচিৎ হয় নাই !
আসলে আমি ভেবেছিল নিশি এই কয়দিন আউট অব নেটওয়ার্ক থাকবে । কোন সমস্যা হবে না ! ও দেখতেও পারবে না । কিন্তু কোন একটা বদ পুলা এই আকামটা করেছে !
অবশ্য বদ মাইয়াও হতে পারে ?
কিন্তু কে এই আকামটা করলো ?
একবার যদি পাই বেটারে বা বেটিরে ....।
এখন সেই চিন্তা করে লাভা নাই ! এখন নিশিকে শান্ত করতে হবে ! কিভাবে ওকে শান্ত করবো তাই ভাবছি !
-নিশি ?
-বলেছি না কথা বলবা না !
-এটা কেমন কথা ! দেখো তো তুমি তো জানো আমি সবকিছু বানিয়ে বানিয়ে লিখি ! সিরিয়াসলি তো নেওয়ার কিছু নাই তাই না ! আমি তো কেবল ফান.....
-এটা তোমার কাছে ফান মনে হয়েছে ?
-না মানে.....।
-কি ?
-আমি আসলে ....
-শোন চুপ করে বসে থাকো ! আজকে তোমার খবর আছে ?
আমি আবার চুপ করে বসে রইলাম ! রিক্সা চলতেছে । কোন দিকে যাচ্ছে কোন খিয়াল নাই !
এমন না যে নিশিকে আমি খুব ভয় পাই !
না মানে ওকে অনেক ভালবাসি তো তাই ওকে রাগাতে চাই না ! রেগে গেলে নিশির মাথা ঠিক থাকে না ! কখন কি করে বসে কে জানে !
খুব বেশি দিন আগের কথা না ! এই মাস ছয়েক আগের কথা ! আমি গল্প লিখে প্রায়ই একে ওকে ট্যাগ দিতাম ফেসবুকে ! এর ভিতর আমার এক বান্ধবীকে নিয়মিত ট্যাগ দিতাম ! সে আমার গল্প পছন্দও করতো ! ইনবক্সে ধন্যবাদ দিতো ! কিন্তু একদিন নিশি বলল
-এই ঐ মেয়েটা প্রত্যেকটা গল্পে ট্যাগ দাও কেন ?
-আরে ট্যাগ দেই তো কি হয়েছে ? মেয়েটা আমার বন্ধু তার উপর আমার গল্প পছন্দ করে ! সমস্যা কি ?
-আজকের পর থেকে আর দিবা না !
-আরে এটা কি বল ! এটা তো ঠিক না !
-ঠিক হোক বেঠিক হোক । আমি বলেছি দিবা না ! ব্যস !
আমি মনে করেছিলাম নিশি এমনিতেই হয়তো বলেছে । ওর হয়তো মনে থাকবে না !
দুতিন দিন পরে আবার যখন তাকে গল্প ট্যাগ দিলাম তখন আর যায় কোথায় ! নিশি আমাকে রাত নয়টার দিকে ফোন দিল ! কোনকিছু বলা কওয়ার আগেই আমাকে বলল
-তুমি আমার কেন শুনলা না !
-কি কথা ?
-তুমি ঐ মেয়েকে ট্যাগ কেন দিছো ?
-আরে দেখো !
-ঐ মেয়েই তোমার কাছে বেশি জরূরী হয়ে গেল ! আমি কিছু না ! থাকো তুমি তোমার তোমার বান্ধবীকে নিয়ে !
-আরে বাবু শুনো না ?
নিশি মোবাইল কেটে দিল ! একটু পরে ফোন দিতে ঘিয়ে দেখি ওর মোবাইল বন্ধ ! কি করবো ভাবছি একটু পরেই সুমির ফোন এসে হাজির ! সুমি নিশির রুমমেইট !
-অপু ভাই ?
-হুম !
-নিশির সাথে আপনার কি হয়েছে ?
-কেন ?
-কিছু হয়েছে নাকি ?
-না মানে ..।
-নিশি কাটার দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলেছে ! কিছুতেই রক্ত থামানো যাচ্ছে না । আমরা ওকে ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে যাচ্ছি !
আমিও মেডিকেলে দৌড়ালাম ।
তারপর থেকে আমি একটু সাবধান হয়ে গেছি ! নিশিকে রাগাতে চাই না কিছুতেই ! কিন্তু আজকে এমন হয়ে যাবে কে জানে ?
হঠাৎ লক্ষ করলাম রিক্সাটা থেমে গেছে ! আসে পাশের জায়গাটা কেমন পরিচিত মনে হল কিন্তু ঠিক মত মনে করতে পারলাম না । আসলে মাথায় ভিতর কেবল নিশির কথাই রয়েছে তো ! তাই অন্য কিছু এখন ঢুকতেছে না ! কয়েক কদম এগুতেই আমার মনে পড়ে গেল ! আরে এটা তো সেই জায়গা !
বেশি না এই মাস খানেক আগে নিশির সাথে এখানে বেড়াতে এসেছিলাম ! মিরপুর বেড়ি বাঁধ থেকে আর একটু দুরে ! এখানে একটা বড় বটগাছ আছে ! ঠিক তার পাশেই আছে একটা কাজী অফিস ! নিশি আমাকে সেদিন বলেছিল
-আমরা যদি কোন দিন পালিয়ে বিয়ে করি তাহলে এই কাজী অফিসে বিয়ে করবো !
আমি হেসে বলেছিলাম
-ঠিক আছে ! শুনো সেদিন কিন্তু শাড়িটাড়ি পরবা না ! লাল একটা কামিজ পড়বা ! সাথে লাল একটা ওড়না ! আর সাদা ল্যাগিংস !
-তুমি না ! লুল পুলা !
নিশি মুখ বেকালো ! তারপর বলল
-বিয়ের সময় কেউ ল্যাগিংস পরে ?
-তুমি পরবা ! সমস্যা কি !
-আচ্ছা ! যাও ! দেখা যাবে !
কিন্তু নিশি আমাকে এখানে কেন নিয়ে এল ?
কি কারন থাকতে পারে ?
আরো কয়েক মিনিট যেতেই সুমি আর ওর বয়ফ্রেন্ডকে দেখতে পেলাম । সাথে আমাদের আরো কয়েকজন পরিচিত এমনকি আমার রুমমেইট সাদিকও আছে !
এরা এখানে কি করে ?
ও মাই গড ! নিশি কি করতে যাচ্ছে ! তখনই নিশির ড্রেসের রহস্য বুঝতে পারলাম !
সবার মুখই দেখি হাসি হাসি !
তারপর ঘটনা ঘটতে লাগলো খুব দ্রুত ! নিশি আমাকে একটা পাঞ্জাবী বের করে দিয়ে বলল
-এটা পরো !
লাল পাঞ্জাবী ! আমি লাল পাঞ্জাবী পরে নিলাম !
আমার বন্ধুরা আমার কাছে এসে একটা কাগজের টোপর দিয়ে বলল
-দোস্ত তাড়াহুড়ার কারনে বিয়ের টোপর কিনতে পারি নি ! আপাতত এটা দিয়ে কাজ চালা !
তারপর আসলেই কি হল আমি কিছু বুঝতে পারলাম না ! আমি একটা ঘোরের ভিতর চলে গেছি ! কেবল মনে আছে যে আমি একটা কাগজে সই করলাম ! সম্ভত সেটা আমার কাবিন নামা ছিল ! এমন কি আমার মনেও নাই যে আমার দেনমোহর কত ঠিক করেছি !
যখন কাজী অফিস থেকে বের হলাম তখন আমি একেবারে অন্য মানুষ !
জীবিত থেকে বিবাহিত !
বন্ধুদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আবার রিক্সায় উঠলাম ! কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না !
আসলে কি হয়ে গেল মুহুর্তের ভিতর কোন ধারনা ভিতরেই ছিল না !
-কি চুপ কেন ?
নিশির কন্ঠস্বর দেখলাম একটু স্বাভাবিক !
-না কিছু না ! জীবনে প্রথম বারের মত বিয়ে করলাম তো তাই !
-তাই না ? মানুষ করবার বিয়ে করে জীবনে ?
-না মানে ....
-বলে ছিলে না খাল কেটে মহিলা কুমির আনার কথা ?
-হুম !
-মহিলা কুমির হাজরি ! এবার যদি একটুও উল্টা পাল্টা কিছু কর তাইলে তোমার খবর আছে ! জানো তো বিয়ের দেনমোহর কত করেছি ?
-কত ?
-১০ লাখ ! আামকে ছেড়ে দিবা এতো সহজে না ?
-দশ লাখ !
-এই চিৎকার দিয়ে উঠলে কেন ?
-না না ! ঠিক আছে আমি বলতে চাচ্ছিলাম আমার বিয়েতে মাত্র দশ লাখ ? আরো বেশি হওয়া উচিৎ ছিল !
-তাই ! চল এখন ! এবার স্টাটাস দাও !
-না ! কি যে বল না !
-আমি সরিরিয়াস ! মোবাইল বের কর ! লিখো খাল কেটে মহিলা কুমির আনিলাম !
-সত্যি ?
-সত্যি ! লিখো ! জলদি লিখো !
-আরে কি বল এসব ! এসব লেখা যায় নাকি !
আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম !
নিশি এবার একটু ধমক দিয়ে বলল
-লিখো বলছি !
আমি আমার মোবাইল বের করলাম !
শালার স্টাটাস ! এই জন্য আমার আজকে এই অবস্থা !!
বন্ধু গন যাদের গার্লফ্রেন্ড আছে তারা একটু সাবধানে ইস্টাটাস দিয়েন !! না হলে কিন্তু বিপদ হইতে পারে !!
Click This Link
একটি ফেসবুক স্টাটাস এবং আমার খাল কেটে মহিলা কুমির আনার গল্প !
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানালেন ড. ইউনূস
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।শুভেচ্ছা বার্তায় ড. ইউনূস বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ের জন্য আপনাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!
অপেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কাছে থেকে আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
আমির হোসেন আমুকে দেখা একদিন....
২০০১ সালের কথা। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের একটা আন্তর্জাতিক দরপত্রে অংশ গ্রহণ করে আমার কোম্পানি টেকনিক্যাল অফারে উত্তীর্ণ হয়ে কমার্শিয়াল অফারেও লোয়েস্ট হয়েছে। সেকেন্ড লোয়েস্টের সাথে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন
=নারী বুকের খাতায় লিখে রাখে তার জয়ী হওয়ার গল্প (জীবন গদ্য)=
বুকে উচ্ছাস নিয়ে বাঁচতে গিয়ে দেখি! চারদিকে কাঁটায় ঘেরা পথ, হাঁটতে গেলেই বাঁধা, চলতে গেলেই হোঁচট, নারীদের ইচ্ছেগুলো ডিমের ভিতর কুসুম যেমন! কেউ ভেঙ্গে দিয়ে স্বপ্ন, মন ঢেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিশ্রী ও কুশ্রী পদাবলির ব্লগারদের টার্গেট আমি
আমাকে জেনারেল করা হয়েছে ১টি কমেন্টের জন্য; আমার ষ্টেটাস অনুযায়ী, আমি কমেন্ট করতে পারার কথা; সেটাও বন্ধ করে রাখা হয়েছে; এখন বসে বসে ব্লগের গার্বেজ পড়ছি।
সম্প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন