: আপডেট : ২৫শে ডিসেম্বর’২০১৫ :
আজ বহুদিন পর ব্লগে ফিরে এই পোস্টটার আপডেট দিতে ইচ্ছে হলো... কিন্তু লিখতে গিয়ে বুঝতে পারছি না কি লিখবো... মাঝে অনেক জল গড়িয়েছে পদ্মায়, যমুনায়... কিন্তু অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসরের উল্লেখযোগ্য কোন অগ্রগতি এখনো হয়নি। ব্যাক্তিগতভাবে অনলাইন ভিত্তিক লেনদেনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত, তাই অনেক আশা নিয়ে গত পাঁচটি বছর কাটিয়েছি... হয়তো আরও কাটাতে হবে...
: আপডেট : ৮ই আগষ্ট’২০১১ :
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা ঘোষণা করা হয়েছে। সার্কুলার আকারে যা আজ সব ব্যাংকে পাঠানো হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, বাংলাদেশ থেকে অনলাইন ব্যবস্থায় ডাটা এন্ট্রি, ডাটা প্রসেসিং ইত্যাদি সেবা দেওয়া হয়। যে অর্থ এর আগে ব্যাংক ব্যবস্থায় আনতে হতো। এতে বিদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান অর্থ পরিশোধে বিব্রত বোধ করত, কেননা বেশিরভাগ দেশে এ ধরনের সেবার বিপরীতে অর্থ অনলাইনে পে করা হয়। তথ্যমতে, বৈদেশিক আয় প্রত্যাবাসনে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে স্বল্পব্যয়ে সেবা দিয়ে থাকে। বর্তমানে পে-পল, মানি বোকারসহ বেশ ক'টি অনলাইন প্লাটফর্ম এ ধরনের সেবা চালু আছে। প্রচলিত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও স্বল্পমূল্যের লেনদেন নিষ্পত্তিতে এ পেমেন্ট ব্যবস্থা সহজলভ্য হিসেবে বিবেচিত হবে বলে তাদের ধারণা।
: মূল পোষ্ট : ৬ই আগষ্ট’২০১১ :
শিগগিরই বাংলাদেশে অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসর বৈধতা পাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সারদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে পে-পল, মানি বুকারস। অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসরকে বৈধতা দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘জেনেরিক রেগুলেশন’ জারি করবে। এর ফলে এসব পেমেন্ট প্রসেসরের বাংলাদেশে আসা সহজ হবে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। গত শনিবার তিনি আমাদের সময়কে বলেন, আগস্টের ৪/৫ তারিখে আমি ‘জেনেরিক রেগুলেশন’ জারি করব। তিনি বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসকে (বেসিস) একটি খসড়া নির্দেশনা তৈরি করে দিতে বলেছেন। তিনি বলেন, এটি হাতে পেলে জেনেরিক রেগুলেশন জারি সহজ হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে পে-পল বা মানি বুকারসের ডোমেইন নেই। জেনেরিক রেগুলেশন জারি করলে ওদের ডোমেইন নিতে সুবিধা হবে।
বেসিস সভাপতি মাহবুব জামান বললেন, পে-পল কঠিন নিয়ম-কানুনের জন্য এ দেশে আসতে চাইছিল না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জেনেরিক রেগুলেশন জারি করলে তাদের এ দেশে আসার পথটা সুগম হয়। বেসিস অনলাইন পেমেন্ট প্রসেসর এদেশে কীভাবে কাজ করবে, কী নিয়ম থাকবে সেসবের একটা খসড়া নীতিমালা তৈরির উদ্যোগ নেবে বলে তিনি জানান। দেশে বর্তমানে পে-পলের মাধ্যমে টাকা আসছে তবে তা থার্ড পার্টি সলিউশন প্রোভাইডারদের সহায়তায়। দেশের অনেক থার্ড পার্টি প্রোভাইডার যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা ভারতে কৌশলে পে-পলে হিসাব খুলছে। ফ্রিল্যান্সাররা তাদের অর্জিত অর্থ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশি টাকায় বিনিময় করে।
বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পরামর্শক মুনির হাসান বলেন ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিংয়ে আমাদের অবস্থা ভালো। সঠিক দিক-নির্দেশনা দিলে তারা ভবিষ্যতে আরো করবে। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে বিশ্বে আউটসোসিংয়ে শীর্ষ ৩০টি দেশের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। কারোর কোনে পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াই ফ্রিল্যান্সাররা এটা করে দেখিয়েছে।
জানা গেছে, ভার্চুয়াল ব্যাংক হিসেবে খ্যাত এসব আন্তর্জাতিক পেমেন্ট প্রসেসর বাংলাদেশে বৈধতা পেলে আরও বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হবে বলে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে দেশে বৈদেশিক মুদ্রা এলেও তা রেমিটেন্স হিসেবে গণ্য হচ্ছে না। পে-পল বৈধতা পেলে এবং এ মাধ্যমে টাকা এলে তা রেমিটেন্স হিসেবে গণ্য হবে।
খবর’টি এখান থেকে নেয়া
রাকিব হাসান, ShoppersBD : Best Online Shop In Bangladesh
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫