বিশ্বাস কর ছিলাম অনেক ভীতু,
ঋতু নামের মেয়েটা একদিন
চুমু খেতে গিয়ে, একলা আমায়
পেয়ে,পাশের খালে ঝাঁপ দিয়েছি
সেই যে শিখেছি সাঁতার! হায়রে হায়
তার পরেতে কাটছেনা যে,
দুই নয়নের আঁধার!
প্রেম মানে ভাবতাম বড়দের
কাজ,তাইতো শুনতাম মায়ের
মুখের বুলি “এক যে ছিল টোনা-টুনি”।
ছিলাম বড় ভীতু তাইতো কপালে ঋতু,
হায়রে হায় তার পরেতে সেগুন কাটের
খাটে যৌবনেরও হাটে, বিকিয়ে দিলে
মোরে যৌবন রসের মাঠে!
ঢালুতে থাকি আলুতে মিটে
রোজ উদরের খোরাক।
পথ হারিয়ে, পা বাড়িয়ে যাচ্ছি
আমি ঋতুর পাহাড়তলী।
কোথাও উঁচু কোথাও নিছু
এই যে দেখি পায়রাচাঁদা!
এই যে স্বয়ং ভোজয়িত্রী!
এই যে স্বয়ং পার্বতী!
আর যাবো না, আর যাবোনা,
আমি নহে গোরক্ষ নাথ।
থাকব যে আনাড়ি, হব যে কারবারি।
হায়রে হায় তার পরেতে আমি পাহাড়ি!