১। রূপালী পর্দার তারকাদের আত্মহননঃ প্রথম পর্ব, ঢালিউড
২। রূপালী পর্দার তারকাদের আত্মহননঃ দ্বিতীয় পর্ব, বলিউড
আলোয় ঝিলমিল বিনোদন জগতের আর একটি দিক যে রয়েছে তা আমরা ভুলে যাই প্রতিনিয়ত। মানুষ জীবনের শেষ আশাটুকু হারিয়ে ফেলার পর নিজের মুক্তির পথ খুঁজে বেড়ায় আত্ম হননে। বিশ্বের অনেক বিখ্যাত ও নন্দিত মানুষেরাই আত্মহত্যার মতো ঘটনার সঙ্গে জড়িত। রুপালি পর্দায় যাকে সবসময় উৎফুল্ল দেখায় তার পেছনের গল্প অর্থ্যাৎ নায়ক-নায়িকা হিসেবে নয় বরং সেই মানুষটির জীবন সম্পর্কে কি আমরা কখনো জানতে পারি? একজন মানুষ হিসেবে তার ভেতরে কী চলছে! তার দুঃখ-কষ্ট, রোগ প্রভৃতি বুঝতে হয়তো তার কাছের মানুষটিরও কখনো দেরী হয়ে যায়। প্রায়ই আমরা টিভির হেডলাইনে দেখি বা পত্রিকায় পড়ি প্রিয় রাজনীতিবিদ, অভিনেতা বা গায়ক আত্মহত্যা করেছেন। যাদের নিয়ে আজ বলবো তাদের সকলের জীবনই হতাশাগ্রস্থ ছিলো। বেশিরভাগ অভিনেতা বা শিল্পী তথা তারকাদের আত্মহত্যার মূলে ছিলো তাদের মানসিক অস্থিতিশীলতা। বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রি হলিউড। হলিউড অভিনয়ের স্বপ্নে বিভোর মানুষদের আরাধ্য জায়গা। চলুন একঝলক দেখে নেই হলিউ তারকাদের সেই তালিকা, যাদের গভীর কষ্ট ও বিষণ্ণতা ঠেলে দিয়েছে আত্মহননের পথে।
দপেগ এন্টউইসটলদঃ
১৯৩২ সালে হলিউড অভিনেত্রী দপেগ এন্টউইসটলদ হলিউডের এইচ অক্ষরের ওপর থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেন। এরপর ১৯৪০ সালে ওই সাইনের কেয়ারটেকার আলবার্ট কোথ পাহাড়ের ওপর দিয়ে গাড়ি চালানোর সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ওই এইচ অক্ষরের ওপর পড়েছিলেন। ওই দুর্ঘটনায় মি. কোথ বেঁচে গেলেও এইচ অক্ষরটি দুমড়ে মুচড়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল অনেক দিন। আর তাই সাইনটিকে অপয়া হিসেবে অভিহিত করতেন সেখানকার লোকেরা
রবিন উইলিয়ামসঃ
রবিন উইলিয়ামস ছিলেন জনপ্রিয় মার্কিন কমেডিয়ান। তিন দশক ধরে দর্শককে হাসিয়েছেন এবং কাঁদিয়েছেন তিনি৷ তার আত্মহত্যার খবরটি সকলের জন্য ছিলো খুব আশ্চর্যের। অনেকেই বিশ্বাস করতে চাননি। কারণ তিনি ছিলেন খুবই হাসি-খুশি। ১৯৫১ সালে শিকাগোতে জন্ম নেয়া রবিন উইলিয়ামস তার ক্যারিয়ার শুরু করেন একজন স্ট্যান্ড আপ কমেডিয়ান হিসেবে। ১৯৭০ সালে তিনি প্রথমবারের মতো টেলিভিশনে অভিনয় শুরু করেন। তিনি উইলিয়াম গুড পোয়েট সোসাইটি, গড উইল হান্টিং- এর মতো চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। উইলিয়াম বরাবরই নেশায় আসক্ত ছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরে মারাত্মক বিষন্নতায় ভুগছিলেন বলে জানিয়েছেন তাঁর এজেন্ট৷ গত কয়েক বছরে নিজের অ্যালকোহল ও মাদক ছাড়ার চেষ্টা নিয়ে একাধিকবার প্রকাশ্যে রসিকতা করেছেন রবিন উইলিয়ামস৷ ধীরে ধীরে নেশার মাধ্যমে তিনি হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন। অবশেষে ২০১৪ সালের ১১ আগস্ট উইলিয়াম আত্মহত্যা করেন। যেদিন তিনি মারা যান সেদিনও তার প্রচারক সবাইকে জানান, “উইলিয়াম অনেক হতাশার মধ্যে আছেন।”তার মৃত্যুর চারদিন পর তার অনেক ভক্তরা তার বাসার সামনে এসে ফুল দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রদর্শন করে।
মেরিলিন মনরোঃ
বিলাসবহুল জীবন-যাপনের জন্য যা যা প্রয়োজন তার প্রায় সবই ছিলো মনরোর কাছে। মান সম্মান, অর্থ, সৌন্দর্য সব। ১৯২৬ সালে জন্ম নেয়া মার্লিনের শৈশব সুখের ছিলো না। মার্লিন কখনোই তার বাবাকে দেখেননি আর আগে থেকেই তার মা-র মনস্তাত্ত্বিক সমস্যা ছিলো। তিনি এক পালক পরিবারের কাছে থেকে বড় হন যেখানে তিনি অনেক লাঞ্চনার শিকার হয়েছিলেন। এত কিছুর পরও অসম্ভব রকমের সুন্দরী হওয়ায় মার্লিন পরবর্তীতে হলিউডের নায়িকা হন। সোনালি চুলের মার্লিন ছিলেন পৃথিবীর সেরা আবেদনময়ী নারীদের মধ্যে অন্যতম। মার্লিন তার জীবনের শেষ দিকের দিনগুলোতে মানসিক চাপে থাকতেন। তিনি এজন্য একজন মনোবিদের পরচর্যার মধ্যেই ছিলেন। একদিন হঠাৎ তার বাসার পাহাড়াদার তার রুমে লাইট অন থাকা সত্ত্বেও তাকে না পেয়ে তার মনোবিদকে ডাকলে তিনি এসে ঘরের কাঁচ ভেঙ্গে ভেতরে ঢোকার পর দেখতে পান মার্লিন নগ্ন অবস্থায় কিন্তু মৃত। পরে পুলিশ এসে ঘটনাটি তদন্ত করে। ধারণা করা হয় নেশাদ্রব্য অতিরিক্ত সেবনের ফলেই তার মৃত্যু ঘটে।
কার্ট কোবাইনঃ
নির্ভানা ব্যান্ডের নাম জানে না এমন সংগীত পাগল পাওয়া দুষ্কর। '৯০ সালের দিকে নির্ভানা ছিলেন পৃথিবীর অন্যতম সেরা ব্যান্ড। আর এই ব্যান্ডেরই ভোকালিস্ট ছিলেন কার্ট কোবাইন। ১৯৬৭ সালে জন্ম নেয়া এই শিল্পী শৈশবকাল থেকেই শৈল্পিক ছিলেন। ১৯৯১ সালে নির্ভানার দ্বিতীয় অ্যালবাম নেভারমাইন্ড মুক্তি পেলে ব্যান্ডটি তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে উঁচু শিখরে পৌছায়। কোবাইন সারা বিশ্বব্যাপি পরিচিত হলেও তার নিজের উপর খুব নিয়ন্ত্রণ ছিলো না বিশেষ করে নেশার ক্ষেত্রে। কোবাইন হিরোইনে আসক্ত ছিলো। ১৯৯৪ সালে ২ এপ্রিল থেকে তাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। পরবর্তীতে ৮ এপ্রিল তার বাসায় একজিন ইলেক্ট্রিশিয়ান এসে কোবাইনের মৃতদেহ উদ্ধার করেন। কোবাইন নিজেই নিজেকে গুলি করে হত্যা করেন। সেটিও তার মৃতদেহ পাওয়ার ২ দিন আগে।
মাইকেল জ্যাকসনঃ
২০০৯ সালের ২৫ জুন পপসম্রাট জ্যাকসনের মৃত্যু হয়। শোনা যায় কিংবদন্তী পপ গায়ক মাইকেল জ্যাকসনের মৃত্যু হয়েছিল হৃদরোগে আক্রান্ত হয়। কিন্তু পরে জানা যায়, অতিরিক্ত ড্রাগ সেবনের জন্যেই তার মৃত্যু হয়। মাইকেল ব্যক্তি জীবনে খুবই নিঃসঙ্গ ছিলেন। খুব বেশি মানুষের সঙ্গে মিশতেন না। কেউই পূর্বানুমতি ছাড়া তার বাড়িতে ঢুকতে পারত না। খুবই এলোমেলো জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলেন তিনি।গান, নাচ ও ফ্যাশনের মাধ্যমে যে আবেগ তিনি বিশ্বময় সঙ্গীতপ্রেমীদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে গেয়েছেন তা কোনো সঙ্গীতশিল্পীর কাছেই পাওয়া যায়নি। তিনি শুধু একজন শিল্পীই ছিলেন না ছিলেন একজন অতিমানবিকও। জীবদ্দশায় নিজের অর্থায়নে লিউকেমিয়া এবং ক্যান্সার ইন্সটিটিউট স্থাপন করেন মাইকেল জ্যাকসন। এছাড়াও শিশুদের জন্য এবং দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের জন্য তিনি কোটি কোটি ডলার দান করে গেছেন। ১৯৯৬ সালে তার আয়ের অর্থ দিয়ে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। নিজের সকল সৃষ্টি-সৃজনের উজ্জ্বলতায় বিশ্বমানবের কাছে আলোকিত হয়ে থাকবেন কিংবদন্তি মাইকেল জ্যাকসন।
চেস্টার বেনিংটনঃ
মাদকাসক্তি, যৌন নিপীড়নের শিকার আর স্কুলে সহপাঠীদের বেদম মার খাওয়া- চেস্টার বেনিংটন এর গল্পের শুরুটা এমন বিভীষিকাময়ই ছিল। নব্বইয়ের দশকের শেষে ‘লিংকিন পার্ক’ নামের সাড়া জাগানো ব্যান্ডের গায়ক হিসেবে আত্নপ্রকাশ না করলে হয়তো এই মানুষটির বেদনাময় অতীত সম্পর্কে আমরা জানতেই পারতাম না। শিল্প যদি মানসম্মত হয়, সময় তার অস্তিত্বে চিড় ধরাতে পারে না। চেস্টার তার ভক্তদের জন্য যেসব গান রেখে গেলেন, সেগুলো তারা অন্তরে ধারণ করবেন চিরকাল।২০১৭ সালের ২০ জুলাই নিজ বাড়িতে আত্নহত্যা করেছেন চেস্টার। বিশ্বজুড়ে অগণিত ভক্তকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেছেন তিনি। চেস্টার বেনিংটনের মৃত্যুতে নিঃসন্দেহে বিশ্বসঙ্গীত জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। অন্যান্য শিল্পীরা আর্দ্র কণ্ঠে স্মরণ করেছেন তাদের প্রিয় মানুষ চেস্টারকে। বাংলাদেশের ভক্তরাও বেদনাবিধুর মনে বিদায় জানালেন প্রজন্মের জনপ্রিয় এই গায়ককে। সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক শিল্পীর আত্নাহুতি একটি জিনিস চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো সবাইকে, হতাশা এমন এক অসুখ, যার উপস্থিতি টের পাওয়া অনেক ক্ষেত্রেই অসম্ভব। লাখো ভক্তের ভালোবাসা, সাফল্য আর টাকা- কোনোটাই তাদের মানসিক শান্তি দিতে পারেনি।
জেসিকা জেমসঃ
গত বছঁর ২০ সেপ্টেম্বর আত্মহত্যা করেন নীল দুনিয়ার জনপ্রিয় তারকা জেসিকা জেমস। লস এঞ্জেলসে নিজের ঘরের মধ্যেই ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় জেসিকার মৃতদেহ। ৪০ বছর বয়সী পর্ন তারকা জেসিকা কেনো আত্মহত্যার মতো পথ বেছে নিলেন, সে বিষয়ে তদন্ত করেছে পুলিশ। লস এঞ্জেলেসের সান ফার্নান্দো ভ্যালিতে স্বামীর সঙ্গে থাকতেন এই পর্ন তারকা। কিন্তু, বেশ কিছুদন জেসিকার স্বামী তার সঙ্গে ছিলেন না। এর মধ্যেই স্ত্রীর মৃত্যুর খবর পান। জেসিকা কেন আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন সে বিষয়ে জানতে তার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। আলাস্কায় জন্ম নেয়া জেসিকা এক সময় মডেল হিসেবে তারকা খ্যাতি পান। কিন্তু, ২০০২ সালে নীল দুনিয়ায় পা রাখেন। এরপর, নীল দুনিয়াতেও তারকা খ্যাতি অর্জন করেন। সম্প্রতি ‘উইডস’ নামে একটি টিভি শো’তেও দেখা যাচ্ছিল এ পর্ন তারকাকে।
স্টিভ বিংঃ
জনপ্রিয় লেখক ও হলিউডি ছবির প্রযোজক স্টিভ বিং এছর ২২শে জুন ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের কাল্ভার শহরে নিজের বিলাস বহুল অ্যাপার্টমেন্টের ২৭ তলা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। স্টিভ বিংয়ের প্রযোজনায় ‘গেট কার্টার এভরি বার্থ’ ও ‘টম হ্যাংকসের ‘দ্য পোলার এক্সপ্রেস’ চলচ্চিত্র বক্স অফিস সাড়া ফেলে।শোনা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন হোম আইসোলেশনে থেকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েন। সেই হতাশা থেকেই তিনি আত্মহত্যা করেছেন। ‘গেট কার্টার এভরি বার্থ’ ও ‘টম হ্যাংকসের ‘দ্য পোলার এক্সপ্রেসের’ মতো চলচ্চিত্রের প্রযোজক ছিলেন তিনি। সমাজের উন্নয়নমূলক কাজেও থাকতেন। সবসময় মানুষের পাশে থাকতে ভালোবাসতেন। তার সম্পত্তির অধিকাংশই তিনি বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে দান করেছেন বলে জানা গেছে। বর্তমানে স্টিভের দুই সন্তান রয়েছে। জানা গেছে, লকডাউনের আগে থেকেই মানসিক অস্থিরতায় ভুগছিলেন স্টিভ বিং। কিন্তু তিনি কেন এমন সিদ্ধান্ত নিলেন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তার আত্মহত্যার ঘটনায় হলিউডে শোকের ছায়া নেমেছে।
বেঞ্জামিন কেফঃ
এ বছর ১২ জুলাই মাথায় গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন কিংবদন্তি শিল্পী এলভিস প্রিসলির একমাত্র নাতি ২৭ বছরের বেঞ্জামিন কেফ। ছেলের এ রকম আকস্মিক মৃত্যুতে মা লিসা মেরি প্রিসলি তীব্র শোকে আচ্ছন্ন। তাঁর ম্যানেজার ইয়াহুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, লিসা সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছেন। তিনি তাঁর ১১ বছরের যমজ দুই মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে শক্ত থাকার চেষ্টা করছেন। বেঞ্জামিন তাঁর একমাত্র ছেলে। তাঁর জীবনের ভালোবাসা। সংবাদমাধ্যম টিএমজেডকে পুলিশের একটি সূত্র বলেছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের কালাবাসাস এলাকায় গানশটসহ বেঞ্জামিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী এলভিস প্রিসলির একমাত্র নাতি ছিলেন বেঞ্জামিন। বিভিন্ন শোতে বেঞ্জামিন তাঁর দাদার কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন ভক্তদের।
নায়া রিভেরাঃ
নিখোঁজের কয়েকদিন পর হলিউড অভিনেত্রী নায়া রিভেরার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এবছর ১৩ জুলাই দক্ষিণ ক্যালিফোর্নির লেক পিরু থেকে ‘গ্লি’ ড্রামা সিরিজখ্যাত এই অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজের প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন রিভেরা। ভেঞ্চুরা কাউন্টি শেরিফ বিল আয়ুব এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘তিনি হয়তো ছেলেকে প্রাণপণ চেষ্টায় নৌকায় তুলেছেন কিন্তু নিজে উঠতে পারেননি।’ গত ৮ জুলাই ছেলেকে নিয়ে লেক পিরুতে নৌ-ভ্রমণে যান এই অভিনেত্রী। দুজনকে শেষবার নৌকা ভাড়া করতে দেখা যায়। এরপর সময়মতো ফিরে না আসায় তাদের খোঁজা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে তার চার বছরের ছেলে জোসি হলিস ডরসেকে ঘুমন্ত অবস্থায় ভাসমান একটি নৌকা থেকে উদ্ধার করা হয়। কিন্তু নিখোঁজ ছিলেন ৩৩ বছর বয়সি নায়া রিভেরা। পরের পর্ব ইতিহাসের ১৫ জন বিখ্যাত ব্যক্তিদের আত্মহত্যাঃ ৪র্থ পর্ব দেথতে চোখ রাখুন
১। রূপালী পর্দার তারকাদের আত্মহননঃ প্রথম পর্ব, ঢালিউড
২। রূপালী পর্দার তারকাদের আত্মহননঃ দ্বিতীয় পর্ব, বলিউড
নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩১